ক্যরিবিয়ান অঞ্চলের দেশ হাইতিতে সন্দেহভাজন অন্তত ১২ অপরাধীকে পিটিয়ে হত্যা ও তাদের মরদেহগুলো আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। দেশটির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সে এ ঘটনার পর থেকে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।
হৃদয়বিদারক একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রক্তাক্ত অবস্থায় ওই ১২ জনকে রাস্তায় শুয়ে পড়তে বাধ্য করছে কয়েকজন অস্ত্রধারী পুলিশ। এরপর আশপাশের মানুষ তাদের ওপর কালো টায়ার বসিয়ে পেট্রল ছিটিয়ে দেয়। এরপর আগুন লাগিয়ে দেয়।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এপিকে বলেছেন, পুলিশ ওই ১২ জনকে পোর্ট অব প্রিন্সের কানাপে ভার্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে জনতা তাদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে মারধর ও পাথর নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে তাদের গায়ে আগুন দেয়।
এদিকে হৃদয়বিদারক এ দৃশ্য দেখার জন্য শত শত মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। এ সময় এপির প্রতিধিনিধি ১৩ জনকে আগুনে পুড়তে দেখেছেন।
হাতার পুলিশ বিভাগ এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, পুলিশ অফিসারেরা চোরাকারবারি সন্দেহে একটি মিনিবাসে থাকা অন্তত ১২ জনকে আটক করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ‘দুর্ভাগ্যবশত জনগণ আটকদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় ও পিটিয়ে হত্যা করে। ওই পোস্টে আরও জানানো হয়, একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আটকদের কাছে পিস্তল ও একে-৪৭ ছিল।
সম্প্রতি হাইতিতে গণপিটুনির ঘটনাগুলো সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবাধিকারের সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তাবিষয়ক কাউন্সিল আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিয়ে বৈঠক ডেকেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সমন্বয়বিষয়ক অফিসের তথ্য অনুযায়ী, পোর্ট অব প্রিন্সে ১৪ থেকে ১০ এপ্রিলের মধ্যে অন্তত ৭০ জন বিভিন্ন সংঘর্ষ ও গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪০ জনকে গুলি বা ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। দুজন আবার ছিল শিশু।
হাইতিতে নিযুক্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার সমন্বয়ক উলরিকা রিচার্ডসন বলেছেন, হাইতির সিটি সোলেইলে সংঘর্ষ দিন দিন বাড়ছে। মানুষ ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। প্রাণের ভয়ে তারা ঘর থেকে বের হতে পারছে না।
ক্যরিবিয়ান অঞ্চলের দেশ হাইতিতে সন্দেহভাজন অন্তত ১২ অপরাধীকে পিটিয়ে হত্যা ও তাদের মরদেহগুলো আগুনে পুড়িয়ে ফেলা হয়েছে। দেশটির রাজধানী পোর্ট অব প্রিন্সে এ ঘটনার পর থেকে অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে।
হৃদয়বিদারক একটি সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেছে, রক্তাক্ত অবস্থায় ওই ১২ জনকে রাস্তায় শুয়ে পড়তে বাধ্য করছে কয়েকজন অস্ত্রধারী পুলিশ। এরপর আশপাশের মানুষ তাদের ওপর কালো টায়ার বসিয়ে পেট্রল ছিটিয়ে দেয়। এরপর আগুন লাগিয়ে দেয়।
একজন প্রত্যক্ষদর্শী যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এপিকে বলেছেন, পুলিশ ওই ১২ জনকে পোর্ট অব প্রিন্সের কানাপে ভার্ট এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে। পরে জনতা তাদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে মারধর ও পাথর নিক্ষেপ করে। একপর্যায়ে তাদের গায়ে আগুন দেয়।
এদিকে হৃদয়বিদারক এ দৃশ্য দেখার জন্য শত শত মানুষ ঘটনাস্থলে ভিড় জমায়। এ সময় এপির প্রতিধিনিধি ১৩ জনকে আগুনে পুড়তে দেখেছেন।
হাতার পুলিশ বিভাগ এক ফেসবুক পোস্টে জানিয়েছে, পুলিশ অফিসারেরা চোরাকারবারি সন্দেহে একটি মিনিবাসে থাকা অন্তত ১২ জনকে আটক করেছিল। কিন্তু পরবর্তীতে ‘দুর্ভাগ্যবশত জনগণ আটকদের পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় ও পিটিয়ে হত্যা করে। ওই পোস্টে আরও জানানো হয়, একটি ভিডিওতে দেখা গেছে, আটকদের কাছে পিস্তল ও একে-৪৭ ছিল।
সম্প্রতি হাইতিতে গণপিটুনির ঘটনাগুলো সামাজিক, রাজনৈতিক ও মানবাধিকারের সংকট হয়ে দাঁড়িয়েছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তাবিষয়ক কাউন্সিল আজ মঙ্গলবার বিষয়টি নিয়ে বৈঠক ডেকেছে।
জাতিসংঘের মানবাধিকার সমন্বয়বিষয়ক অফিসের তথ্য অনুযায়ী, পোর্ট অব প্রিন্সে ১৪ থেকে ১০ এপ্রিলের মধ্যে অন্তত ৭০ জন বিভিন্ন সংঘর্ষ ও গণপিটুনিতে নিহত হয়েছেন। এর মধ্যে ৪০ জনকে গুলি বা ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। দুজন আবার ছিল শিশু।
হাইতিতে নিযুক্ত জাতিসংঘের মানবাধিকার সমন্বয়ক উলরিকা রিচার্ডসন বলেছেন, হাইতির সিটি সোলেইলে সংঘর্ষ দিন দিন বাড়ছে। মানুষ ভীত ও সন্ত্রস্ত হয়ে পড়েছে। প্রাণের ভয়ে তারা ঘর থেকে বের হতে পারছে না।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
২ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৭ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৪ দিন আগে