শাবিপ্রবি প্রতিনিধি
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে টানা আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর মাঝে ফেনসিডিলসহ আটক হয়েছেন জাহিদুর রহমান নামে এক নিরাপত্তাকর্মী। উপাচার্যের বাসভবনসংলগ্ন টিচার্স ডরমিটরিতে এক শিক্ষকের জন্য এই ফেনসিডিল নিয়ে যাচ্ছিলেন বলে দাবি করেছেন জাহিদুর।
সোমবার মধ্যরাতে জাহিদুর রহমানকে ফেনসিডিলসহ হাতেনাতে আটক করে শিক্ষার্থীরা। আটকের পর জাহিদুল বলেন, তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করতে ক্যাম্পাসে এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদার অসুস্থতার কথা বলে তাঁকে ওষুধ নিয়ে আসতে বলেন। পরে ওই শিক্ষকের দেখানো এক লোক জাহিদুলকে একটি প্যাকেট দেন। তবে চেকিং পয়েন্টে ওই প্যাকেটে ফেনসিডিল পাওয়া গেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের হাতে ধরা পড়েন জাহিদুর। এ সময় তাঁর পরিচয়পত্রও পাওয়া যায়।
পরে শিক্ষার্থীরা ওই নিরাপত্তাকর্মীকে টিচার্স ডরমিটরিতে ওই শিক্ষকের রুমে নিয়ে যান। তবে ওই শিক্ষককে রুমে পাওয়া যায়নি। আটক গার্ড নিজেকে যমুনা কোম্পানির গার্ড বলে পরিচয় দেন।
ওই গার্ডকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ উত্তরের ডেপুটি কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ফেনসিডিলের বোতলসহ ওই গার্ডকে আটক করেন। বোতলের গায়ে বাংলায় এবং হিন্দি ভাষায় ফেনসিডিল লেখা আছে। পরীক্ষা করে দেখলেই বোঝা যাবে এটা আসলে কী’।
এ বিষয়ে জানতে অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদারকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। এর পর থেকে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এর আগে গত ৯ এপ্রিল বিভাগের অনলাইন ক্লাস চলাকালে অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদারের সিগারেট খাওয়ার ছবি ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এ নিয়েও ক্যাম্পাসে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শাবিপ্রবি) উপাচার্যের পদত্যাগের দাবিতে টানা আন্দোলন করছেন শিক্ষার্থীরা। এর মাঝে ফেনসিডিলসহ আটক হয়েছেন জাহিদুর রহমান নামে এক নিরাপত্তাকর্মী। উপাচার্যের বাসভবনসংলগ্ন টিচার্স ডরমিটরিতে এক শিক্ষকের জন্য এই ফেনসিডিল নিয়ে যাচ্ছিলেন বলে দাবি করেছেন জাহিদুর।
সোমবার মধ্যরাতে জাহিদুর রহমানকে ফেনসিডিলসহ হাতেনাতে আটক করে শিক্ষার্থীরা। আটকের পর জাহিদুল বলেন, তিনি তাঁর দায়িত্ব পালন করতে ক্যাম্পাসে এলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদার অসুস্থতার কথা বলে তাঁকে ওষুধ নিয়ে আসতে বলেন। পরে ওই শিক্ষকের দেখানো এক লোক জাহিদুলকে একটি প্যাকেট দেন। তবে চেকিং পয়েন্টে ওই প্যাকেটে ফেনসিডিল পাওয়া গেলে আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের হাতে ধরা পড়েন জাহিদুর। এ সময় তাঁর পরিচয়পত্রও পাওয়া যায়।
পরে শিক্ষার্থীরা ওই নিরাপত্তাকর্মীকে টিচার্স ডরমিটরিতে ওই শিক্ষকের রুমে নিয়ে যান। তবে ওই শিক্ষককে রুমে পাওয়া যায়নি। আটক গার্ড নিজেকে যমুনা কোম্পানির গার্ড বলে পরিচয় দেন।
ওই গার্ডকে পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়েছে। এ ঘটনার পর থেকে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা আরও বেড়েছে। এ ঘটনার প্রতিবাদে বিভিন্ন স্লোগান দিচ্ছেন শিক্ষার্থীরা।
সিলেট মেট্রোপলিটন পুলিশ উত্তরের ডেপুটি কমিশনার আজবাহার আলী শেখ বলেন, ‘শিক্ষার্থীরা ফেনসিডিলের বোতলসহ ওই গার্ডকে আটক করেন। বোতলের গায়ে বাংলায় এবং হিন্দি ভাষায় ফেনসিডিল লেখা আছে। পরীক্ষা করে দেখলেই বোঝা যাবে এটা আসলে কী’।
এ বিষয়ে জানতে অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদারকে একাধিকবার ফোন করলেও তিনি ধরেননি। এর পর থেকে তাঁর ফোন বন্ধ পাওয়া যায়।
এর আগে গত ৯ এপ্রিল বিভাগের অনলাইন ক্লাস চলাকালে অধ্যাপক ড. মাজহারুল হাসান মজুমদারের সিগারেট খাওয়ার ছবি ভাইরাল হয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এ নিয়েও ক্যাম্পাসে ব্যাপক সমালোচনা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫