সিলেট প্রতিনিধি
উচ্চ চাপ বিশিষ্ট গ্যাস পাইপ লাইনের ওপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সিলেটে চতুর্থ দফায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। গত রোববার থেকে জালালাবাদ গ্যাসের এমডি প্রকৌশলী শোয়েব আহমদ মতিনের অনুরোধে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে জালালাবাদ গ্যাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়। আজ সোমবার সকালে উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রম পরিদর্শন করেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও জালালাবাদ গ্যাসের এমডি প্রকৌশলী শোয়েব আহমদ মতিন।
জানা যায়, তিন দিনের অভিযানে নগরীর আখালিয়া, নোয়াপাড়া, কালীবাড়ি, করেরপাড়া এলাকায় প্রায় ৪ কিলোমিটার পাইপ লাইনের ভূমি দখলমুক্ত করা হয়। এ সময় সীমানার প্রাচীর, বাড়ি, দোকানসহ প্রায় ৪০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এ এলাকায় অভিযানের আগে অনেকে নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙে ফেলেন।
জালালাবাদ গ্যাস সূত্রে জানা যায়, দেবপুর-কুমারগাঁও উচ্চ চাপ বিশিষ্ট ৪০০ কিলোমিটার গ্যাস পাইপ লাইনের পাশাপাশি আবাসিক এলাকায় জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত কয়েক শতক ভূমি রয়েছে। জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত ভূমির প্রায় ৩০ কিলোমিটার পাইপলাইনের ওপর অবৈধভাবে সীমানার প্রাচীর, বাড়ি, দোকানসহ বিভিন্ন স্থাপনা ছিল। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের লক্ষ্যে গত ১৬ মার্চ, ২৬ আগস্ট ও ১৫ সেপ্টেম্বর তিন দফা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে প্রায় ২০ কিলোমিটার পাইপ লাইনের ভূমি অবৈধ দখলমুক্ত করা হয়।
এ ব্যাপারে জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত ভূমিতে বসতবাড়ি স্থাপিত উচ্ছেদ সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডিজিএম আমিরুল ইসলাম বলেন, গ্যাস নিরাপত্তা আইনে রয়েছে উচ্চ চাপ বিশিষ্ট গ্যাস পাইপলাইনের উভয় পাশে ন্যূনতম ১০ ফুট করে মোট ২০ ফুটের মধ্যে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা বিধিবহির্ভূত। এ ধরনের উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং আগামীতে দক্ষিণ সুরমা এলাকায় অভিযান পরিচালিত হবে। আমাদের এ অভিযানে বছরখানেক সময় ধরে কয়েকবার তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি মৌখিকভাবে অবগত করা হলেও তাঁরা তা আমলে নেননি।
উদ্ধার অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, ডিজিএম বিপ্লব বিশ্বাস, কমিটির সদস্য ব্যবস্থাপক চন্দন কুমার কুণ্ড, ব্যবস্থাপক ফজলুর হক, উপ-ব্যবস্থাপক মোনায়েম সরকার, সহকারী ব্যবস্থাপক সুহেদুর রহমান, রেজাউর রহমান, শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।
উচ্চ চাপ বিশিষ্ট গ্যাস পাইপ লাইনের ওপর অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদে সিলেটে চতুর্থ দফায় উদ্ধার অভিযান পরিচালনা করা হয়েছে। গত রোববার থেকে জালালাবাদ গ্যাসের এমডি প্রকৌশলী শোয়েব আহমদ মতিনের অনুরোধে সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরীর নেতৃত্বে জালালাবাদ গ্যাসের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নিয়ে উচ্ছেদ অভিযান শুরু করা হয়। আজ সোমবার সকালে উচ্ছেদ অভিযান কার্যক্রম পরিদর্শন করেন সিসিক মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী ও জালালাবাদ গ্যাসের এমডি প্রকৌশলী শোয়েব আহমদ মতিন।
জানা যায়, তিন দিনের অভিযানে নগরীর আখালিয়া, নোয়াপাড়া, কালীবাড়ি, করেরপাড়া এলাকায় প্রায় ৪ কিলোমিটার পাইপ লাইনের ভূমি দখলমুক্ত করা হয়। এ সময় সীমানার প্রাচীর, বাড়ি, দোকানসহ প্রায় ৪০টি স্থাপনা উচ্ছেদ করা হয়। এ এলাকায় অভিযানের আগে অনেকে নিজ উদ্যোগে বিভিন্ন স্থাপনা ভেঙে ফেলেন।
জালালাবাদ গ্যাস সূত্রে জানা যায়, দেবপুর-কুমারগাঁও উচ্চ চাপ বিশিষ্ট ৪০০ কিলোমিটার গ্যাস পাইপ লাইনের পাশাপাশি আবাসিক এলাকায় জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত কয়েক শতক ভূমি রয়েছে। জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত ভূমির প্রায় ৩০ কিলোমিটার পাইপলাইনের ওপর অবৈধভাবে সীমানার প্রাচীর, বাড়ি, দোকানসহ বিভিন্ন স্থাপনা ছিল। এসব অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদের লক্ষ্যে গত ১৬ মার্চ, ২৬ আগস্ট ও ১৫ সেপ্টেম্বর তিন দফা উচ্ছেদ অভিযান পরিচালনার মাধ্যমে প্রায় ২০ কিলোমিটার পাইপ লাইনের ভূমি অবৈধ দখলমুক্ত করা হয়।
এ ব্যাপারে জালালাবাদ গ্যাসের অধিগ্রহণকৃত ভূমিতে বসতবাড়ি স্থাপিত উচ্ছেদ সংক্রান্ত টাস্কফোর্স কমিটির সদস্যসচিব ডিজিএম আমিরুল ইসলাম বলেন, গ্যাস নিরাপত্তা আইনে রয়েছে উচ্চ চাপ বিশিষ্ট গ্যাস পাইপলাইনের উভয় পাশে ন্যূনতম ১০ ফুট করে মোট ২০ ফুটের মধ্যে কোনো ধরনের স্থাপনা নির্মাণ করা বিধিবহির্ভূত। এ ধরনের উচ্ছেদ অভিযান অব্যাহত থাকবে এবং আগামীতে দক্ষিণ সুরমা এলাকায় অভিযান পরিচালিত হবে। আমাদের এ অভিযানে বছরখানেক সময় ধরে কয়েকবার তাঁদের নোটিশ দেওয়া হয়। পাশাপাশি মৌখিকভাবে অবগত করা হলেও তাঁরা তা আমলে নেননি।
উদ্ধার অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, ডিজিএম বিপ্লব বিশ্বাস, কমিটির সদস্য ব্যবস্থাপক চন্দন কুমার কুণ্ড, ব্যবস্থাপক ফজলুর হক, উপ-ব্যবস্থাপক মোনায়েম সরকার, সহকারী ব্যবস্থাপক সুহেদুর রহমান, রেজাউর রহমান, শহীদুল ইসলাম প্রমুখ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫