বগুড়া প্রতিনিধি
বগুড়ায় পৃথক অভিযানে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরির সরঞ্জাম ও ইয়াবাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১২)। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে দুজন নারী ও তিনজন পুরুষ। তাঁরা নিজেরাই একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করতেন বলে দাবি করছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলা তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত রোববার বিকেলে বগুড়া সদরের জলেশ্বরীতলা ও সূত্রাপুর এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—নওগাঁ রানীনগর উপজেলার কালিগ্রামের আতাউর রহমান রানা (৪০), চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কোটাবাড়ী গ্রামের নারী (রুম্পা আক্তার (২৪), সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা উপজেলার ঘুরকা বেলতলা গ্রামের সাথী খাতুন (২০), বগুড়া সদরের সাবগ্রাম মধ্যপাড়া গ্রামের স্বপন (৩৯) ও বগুড়া আদমদীঘি উপজেলার কয়াকুন্টি গ্রামের হানিফ প্রামাণিক (২৫)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১২-এর অধিনায়কের কার্যালয়ের (হাটিকুমরুল, সিরাজগঞ্জ) মিডিয়া অফিসার (সহকারী পুলিশ সুপার) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
র্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো, ওই পাঁচজন বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা ও সূত্রাপুর এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করছিলেন। তাঁরা একে অপরের সঙ্গে যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হয়ে ভিডিও ও স্থিরচিত্র ধারণ করে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরির কাজে ব্যবহৃত দুটি ল্যাপটপ, দুটি পেনড্রাইভ, দুটি আলোকসজ্জা লাইট, বিভিন্ন যৌনক্রিয়া সংক্রান্ত সরঞ্জাম, ১৫ পিস ইয়াবা এবং পর্নোগ্রাফি তৈরি সংক্রান্ত নিয়োগের শর্তাবলি সংবলিত চুক্তিনামা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজার রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাঁচজনই অপরাধ স্বীকার করেন। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ ও মাদক আইনে মামলা করে বগুড়া সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
বগুড়া সদর থানার ওসি মো. সেলিম রেজা বলেন, ‘ওই পাঁচজনকে গত রোববার রাতে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। পরে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ ও মাদক আইনে করা মামলায় সোমবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
বগুড়ায় পৃথক অভিযানে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরির সরঞ্জাম ও ইয়াবাসহ পাঁচজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-১২)। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে দুজন নারী ও তিনজন পুরুষ। তাঁরা নিজেরাই একে অপরের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ হয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করতেন বলে দাবি করছে র্যাব।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ আইনে করা মামলা তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর আগে গত রোববার বিকেলে বগুড়া সদরের জলেশ্বরীতলা ও সূত্রাপুর এলাকায় পৃথক অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—নওগাঁ রানীনগর উপজেলার কালিগ্রামের আতাউর রহমান রানা (৪০), চট্টগ্রামের ফটিকছড়ি উপজেলার কোটাবাড়ী গ্রামের নারী (রুম্পা আক্তার (২৪), সিরাজগঞ্জের সলঙ্গা উপজেলার ঘুরকা বেলতলা গ্রামের সাথী খাতুন (২০), বগুড়া সদরের সাবগ্রাম মধ্যপাড়া গ্রামের স্বপন (৩৯) ও বগুড়া আদমদীঘি উপজেলার কয়াকুন্টি গ্রামের হানিফ প্রামাণিক (২৫)।
এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১২-এর অধিনায়কের কার্যালয়ের (হাটিকুমরুল, সিরাজগঞ্জ) মিডিয়া অফিসার (সহকারী পুলিশ সুপার) মো. মোস্তাফিজুর রহমান।
র্যাবের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো, ওই পাঁচজন বগুড়া শহরের জলেশ্বরীতলা ও সূত্রাপুর এলাকায় বাসা ভাড়া নিয়ে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরি করছিলেন। তাঁরা একে অপরের সঙ্গে যৌনসঙ্গমে লিপ্ত হয়ে ভিডিও ও স্থিরচিত্র ধারণ করে ইন্টারনেটে বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রকাশ করতেন। গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাঁদের আটক করা হয়। এ সময় তাঁদের কাছ থেকে পর্নোগ্রাফি ভিডিও তৈরির কাজে ব্যবহৃত দুটি ল্যাপটপ, দুটি পেনড্রাইভ, দুটি আলোকসজ্জা লাইট, বিভিন্ন যৌনক্রিয়া সংক্রান্ত সরঞ্জাম, ১৫ পিস ইয়াবা এবং পর্নোগ্রাফি তৈরি সংক্রান্ত নিয়োগের শর্তাবলি সংবলিত চুক্তিনামা উদ্ধার করা হয়।
র্যাব কর্মকর্তা মো. মোস্তাফিজার রহমান জানান, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে পাঁচজনই অপরাধ স্বীকার করেন। পরে তাঁদের বিরুদ্ধে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ ও মাদক আইনে মামলা করে বগুড়া সদর থানায় হস্তান্তর করা হয়।
বগুড়া সদর থানার ওসি মো. সেলিম রেজা বলেন, ‘ওই পাঁচজনকে গত রোববার রাতে থানায় হস্তান্তর করে র্যাব। পরে পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রণ ও মাদক আইনে করা মামলায় সোমবার দুপুরে তাদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫