সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি
চুরি করতে দেখে ফেলায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পুলিশ কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার ওমর ফারুক (৩৫) গত শনিবার আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যার সঙ্গে জড়িত ওমর ফারুককে গত শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পুলিশ কনস্টেবল হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। পরে তিনি হত্যার সঙ্গে জাহিদুল ইসলাম জাহিদের জড়িত থাকার কথা বলেন। জাহিদ একটি মাদক মামলায় আগেই গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।
ওসি বলেন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ কারাগারে থাকায় তাঁকে এই হত্যা মামলায় শোন-অ্যারেস্ট দেখানো হয়েছে। তাঁকে রিমান্ডে এনে এই হত্যার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেও জানান ওসি।
গ্রেপ্তার ওমর ফারুক ও জাহিদুল ইসলাম জাহিদের বাড়ি উল্লাপাড়া পৌর সদরের কাওয়াক দক্ষিণ পাড়ায়।
নিহত পুলিশ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন (৫৯) উল্লাপাড়া পৌর শহরের নবগ্রাম গ্রামের মৃত জেকাত সরকারের ছেলে। তিনি উল্লাপাড়া মডেল থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২ মাস পর চাকরি থেকে তাঁর অবসরে যাওয়ার কথা ছিল।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ওমর ফারুক ও জাহিদ পুলিশ কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনের বাড়িতে চুরি করতে যান। চুরির ঘটনা দেখে ফেলায় তাঁরা কনস্টেবলকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। দুপুরে উল্লাপাড়া নিজ বাড়ির শয়নকক্ষ থেকে কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘরের দরজা না খোলায় প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে তাঁকে বিছানার ওপর মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার দিন নিহতের ছেলে মশিউর রহমান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করা হয়।
চুরি করতে দেখে ফেলায় সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়ায় পুলিশ কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিরাজগঞ্জ পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল। এই ঘটনায় গ্রেপ্তার ওমর ফারুক (৩৫) গত শনিবার আদালতে হত্যার দায় স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
উল্লাপাড়া মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) নজরুল ইসলাম বলেন, প্রযুক্তির সহায়তায় হত্যার সঙ্গে জড়িত ওমর ফারুককে গত শুক্রবার গ্রেপ্তার করা হয়। তিনি পুলিশ কনস্টেবল হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেছেন। পরে তিনি হত্যার সঙ্গে জাহিদুল ইসলাম জাহিদের জড়িত থাকার কথা বলেন। জাহিদ একটি মাদক মামলায় আগেই গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে রয়েছেন।
ওসি বলেন, জাহিদুল ইসলাম জাহিদ কারাগারে থাকায় তাঁকে এই হত্যা মামলায় শোন-অ্যারেস্ট দেখানো হয়েছে। তাঁকে রিমান্ডে এনে এই হত্যার বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে বলেও জানান ওসি।
গ্রেপ্তার ওমর ফারুক ও জাহিদুল ইসলাম জাহিদের বাড়ি উল্লাপাড়া পৌর সদরের কাওয়াক দক্ষিণ পাড়ায়।
নিহত পুলিশ সদস্য মোয়াজ্জেম হোসেন (৫৯) উল্লাপাড়া পৌর শহরের নবগ্রাম গ্রামের মৃত জেকাত সরকারের ছেলে। তিনি উল্লাপাড়া মডেল থানায় কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত ছিলেন। ২ মাস পর চাকরি থেকে তাঁর অবসরে যাওয়ার কথা ছিল।
গত ২৭ ফেব্রুয়ারি ওমর ফারুক ও জাহিদ পুলিশ কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনের বাড়িতে চুরি করতে যান। চুরির ঘটনা দেখে ফেলায় তাঁরা কনস্টেবলকে গলায় গামছা পেঁচিয়ে শ্বাসরোধে হত্যা করেন। দুপুরে উল্লাপাড়া নিজ বাড়ির শয়নকক্ষ থেকে কনস্টেবল মোয়াজ্জেম হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। ঘরের দরজা না খোলায় প্রতিবেশীরা জানালা দিয়ে তাঁকে বিছানার ওপর মৃত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশে খবর দেন। পরে পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছে মরদেহ উদ্ধার করে। ঘটনার দিন নিহতের ছেলে মশিউর রহমান বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে মামলা করা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫