রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী অঞ্চলে মাদকের কারবার কোনোমতেই কমছে না। প্রায় প্রতিদিনই মাদক চোরাচালানের সময় কেউ না কেউ গ্রেপ্তার হচ্ছেন। উদ্ধার হচ্ছে হেরোইন, শত শত বোতল ফেনসিডিল ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য। কিন্তু হেরোইনের গডফাদাররা গ্রেপ্তার না হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।
এ অবস্থায় করণীয় নির্ধারণ করতে আজ শনিবার রাজশাহী আসছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আব্দুস সবুর মণ্ডল। বিকেল ৩টায় তিনি জেলা প্রশাসন, অধিদপ্তরের স্থানীয় কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
রাজশাহী অঞ্চলে মাদকের বিস্তারের মধ্যে খুবই উদ্বেগজনক অবস্থায় পৌঁছেছে হেরোইন। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভারতীয় হেরোইন ঢোকে রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। এসব এলাকায় কয়েক শ মাদক কারবারি একেবারেই শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছেন কয়েক বছরের মধ্যে।
হেরোইন রাজশাহী সীমান্ত দিয়ে ঢুকে দেশের নানা প্রান্তে চলে যায়। আর ইয়াবা রাজশাহীতে আসছে কক্সবাজার হয়ে। ইয়াবারও বড় বড় চালান ধরা পড়ছে রাজশাহীতে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে রাজশাহীতে আসা মণে মণে গাঁজাও ধরা পড়ছে। এসব মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। দু-এক দিন পরপরই এক-দুই কেজি হেরোইনসহ র্যাব মাদক বহনকারীদের গ্রেপ্তার করছে। পুলিশও মাঝে মাঝে হেরোইনের চালান ধরছে। কিন্তু এঁদের প্রায় প্রত্যেকেই বাহক। মাদকের গডফাদাররাই থেকে যান ধরাছোঁয়ার বাইরে।
এদিকে সীমান্তপথে মাদক দেশে ঢুকলেও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সব চালান ধরতে পারে না। বেশির ভাগ অভিযানেই বিজিবি কোনো আসামি ধরতে পারে না।
মাদক নিয়ন্ত্রণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বড় দায়িত্ব থাকলেও মাদক উদ্ধারের ক্ষেত্রে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়ে পিছিয়ে তারা। এ নিয়ে বরাবরই সমালোচনা আছে রাজশাহীতে। অধিদপ্তরের মাদক ব্যবসায়ীদের হালনাগাদ ডেটাবেস তৈরির নির্দেশ দিলেও তা পূর্ণাঙ্গ হয়নি। এ অবস্থায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ রাজশাহী আসছেন। সভায় মাদক পরিস্থিতির সার্বিক বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হবে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের রাজশাহী উপ-অঞ্চলের উপপরিচালক লুৎফর রহমান বলেন, ‘আমরা সব সময় মাদকের বিরুদ্ধে তৎপর থাকি। গোয়েন্দারা মাঠে কাজ করেন। মাদক চোরাচালানের খবর পেলেই অভিযান চালানো হয়। তার পরও মাদক ব্যবসা আশানুরূপ কমেনি। এর জন্য সব বাহিনীকেই কাজ করতে হবে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতেই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রাজশাহীতে আসছেন।’
রাজশাহী অঞ্চলে মাদকের কারবার কোনোমতেই কমছে না। প্রায় প্রতিদিনই মাদক চোরাচালানের সময় কেউ না কেউ গ্রেপ্তার হচ্ছেন। উদ্ধার হচ্ছে হেরোইন, শত শত বোতল ফেনসিডিল ও অন্যান্য মাদকদ্রব্য। কিন্তু হেরোইনের গডফাদাররা গ্রেপ্তার না হওয়ায় পরিস্থিতির উন্নতি হচ্ছে না।
এ অবস্থায় করণীয় নির্ধারণ করতে আজ শনিবার রাজশাহী আসছেন মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) আব্দুস সবুর মণ্ডল। বিকেল ৩টায় তিনি জেলা প্রশাসন, অধিদপ্তরের স্থানীয় কর্মকর্তা ও সাংবাদিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন।
রাজশাহী অঞ্চলে মাদকের বিস্তারের মধ্যে খুবই উদ্বেগজনক অবস্থায় পৌঁছেছে হেরোইন। সারা দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভারতীয় হেরোইন ঢোকে রাজশাহীর গোদাগাড়ী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ সদর ও শিবগঞ্জ সীমান্ত দিয়ে। এসব এলাকায় কয়েক শ মাদক কারবারি একেবারেই শূন্য থেকে কোটিপতি বনে গেছেন কয়েক বছরের মধ্যে।
হেরোইন রাজশাহী সীমান্ত দিয়ে ঢুকে দেশের নানা প্রান্তে চলে যায়। আর ইয়াবা রাজশাহীতে আসছে কক্সবাজার হয়ে। ইয়াবারও বড় বড় চালান ধরা পড়ছে রাজশাহীতে। দেশের নানা প্রান্ত থেকে রাজশাহীতে আসা মণে মণে গাঁজাও ধরা পড়ছে। এসব মাদকের বিরুদ্ধে প্রতিদিনই অভিযান চালাচ্ছে র্যাব। দু-এক দিন পরপরই এক-দুই কেজি হেরোইনসহ র্যাব মাদক বহনকারীদের গ্রেপ্তার করছে। পুলিশও মাঝে মাঝে হেরোইনের চালান ধরছে। কিন্তু এঁদের প্রায় প্রত্যেকেই বাহক। মাদকের গডফাদাররাই থেকে যান ধরাছোঁয়ার বাইরে।
এদিকে সীমান্তপথে মাদক দেশে ঢুকলেও বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সব চালান ধরতে পারে না। বেশির ভাগ অভিযানেই বিজিবি কোনো আসামি ধরতে পারে না।
মাদক নিয়ন্ত্রণে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের বড় দায়িত্ব থাকলেও মাদক উদ্ধারের ক্ষেত্রে অন্যান্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর চেয়ে পিছিয়ে তারা। এ নিয়ে বরাবরই সমালোচনা আছে রাজশাহীতে। অধিদপ্তরের মাদক ব্যবসায়ীদের হালনাগাদ ডেটাবেস তৈরির নির্দেশ দিলেও তা পূর্ণাঙ্গ হয়নি। এ অবস্থায় অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আজ রাজশাহী আসছেন। সভায় মাদক পরিস্থিতির সার্বিক বিষয় নিয়েই আলোচনা করা হবে।
মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের রাজশাহী উপ-অঞ্চলের উপপরিচালক লুৎফর রহমান বলেন, ‘আমরা সব সময় মাদকের বিরুদ্ধে তৎপর থাকি। গোয়েন্দারা মাঠে কাজ করেন। মাদক চোরাচালানের খবর পেলেই অভিযান চালানো হয়। তার পরও মাদক ব্যবসা আশানুরূপ কমেনি। এর জন্য সব বাহিনীকেই কাজ করতে হবে। বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করতেই অধিদপ্তরের মহাপরিচালক রাজশাহীতে আসছেন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫