নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে রানা মিয়া (২৪) নামের এক যুবককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ সোমবার ভোরে অভিযুক্তদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন বিক্ষুব্ধ জনতারা। পরে পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করে।
এর আগে গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের বনাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রানা মিয়া ওই গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে বাড়ির পাশে পুকুর পাড়ে বসেছিলেন রানা। সেখান থেকে তাঁর প্রতিপক্ষ গ্রুপের কয়েকজন সদস্য বাড়ির পাশে ডেকে নিয়ে যান। সেখানে ধান খেতের পাশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে যান তাঁরা। রানার চিৎকারে তাঁর চাচাতো ভাই শফিক মিয়া ঘটনাস্থলে গিয়ে মুমূর্ষু অবস্থা উদ্ধার করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা আরও জানান, রানার মৃত্যুর খবর শুনে আজ ভোরে বিক্ষুব্ধ জনতারা অভিযুক্তদের বাড়িতে হামলা চালান। খবর পেয়ে পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বকুল মিয়া, বুলু মিয়া ও হামিম মিয়াকে আটক করে এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র জব্দ করে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করায় সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহত রানার চাচাতো ভাই রুবেল মিয়া ও বকুল মিয়ার জানান, বনাটি গ্রামে দুটি গ্রুপ রয়েছে। একটি গ্রুপের নাম রাজন গ্রুপ অপরটি সোলমান গ্রুপ। রানা মিয়া রাজন গ্রুপের সদস্য। করোনাকালীন এই দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব হয়। পরে সেটি স্থানীয় সালিস মীমাংসা হয়। কিন্তু সোলেমান গ্রুপের ক্ষোভ থেকে যাওয়ায় রানাকে হত্যা করে। সোলেমান গ্রুপের সোলেমান, খাইরুল ইসলাম, সাগর মিয়া, বকুল মিয়া, ভুলু মিয়া, হামিম, মো. হান্নান, তরিকুল আলমগীরসহ ১২-১৫ জনের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রানা মিয়াকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে।
নিহতের মা সেলিনা বেগম বলেন, ‘রানা আমার আদরের সন্তান। কিছুদিন পর তার বিদেশ যাওয়ার কথা। এর আগেই আমার সন্তানটাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমার ছেলে হত্যার কঠিন বিচার চাই।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে রানা মিয়া (২৪) নামের এক যুবককে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় আজ সোমবার ভোরে অভিযুক্তদের বাড়িতে হামলা চালিয়েছেন বিক্ষুব্ধ জনতারা। পরে পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তিনজনকে আটক করে।
এর আগে গতকাল রোববার রাত ১০টার দিকে উপজেলার রাজগাতি ইউনিয়নের বনাটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। নিহত রানা মিয়া ওই গ্রামের আবুল হাসেমের ছেলে।
স্থানীয়রা জানান, গতকাল রাতে বাড়ির পাশে পুকুর পাড়ে বসেছিলেন রানা। সেখান থেকে তাঁর প্রতিপক্ষ গ্রুপের কয়েকজন সদস্য বাড়ির পাশে ডেকে নিয়ে যান। সেখানে ধান খেতের পাশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে যান তাঁরা। রানার চিৎকারে তাঁর চাচাতো ভাই শফিক মিয়া ঘটনাস্থলে গিয়ে মুমূর্ষু অবস্থা উদ্ধার করেন। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নেওয়ার পথে তাঁর মৃত্যু হয়।
স্থানীয়রা আরও জানান, রানার মৃত্যুর খবর শুনে আজ ভোরে বিক্ষুব্ধ জনতারা অভিযুক্তদের বাড়িতে হামলা চালান। খবর পেয়ে পুলিশ প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য বকুল মিয়া, বুলু মিয়া ও হামিম মিয়াকে আটক করে এলাকার পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। ঘটনাস্থল থেকে হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র জব্দ করে। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করায় সেখানে পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহত রানার চাচাতো ভাই রুবেল মিয়া ও বকুল মিয়ার জানান, বনাটি গ্রামে দুটি গ্রুপ রয়েছে। একটি গ্রুপের নাম রাজন গ্রুপ অপরটি সোলমান গ্রুপ। রানা মিয়া রাজন গ্রুপের সদস্য। করোনাকালীন এই দুই গ্রুপের মধ্যে ব্যাপক দ্বন্দ্ব হয়। পরে সেটি স্থানীয় সালিস মীমাংসা হয়। কিন্তু সোলেমান গ্রুপের ক্ষোভ থেকে যাওয়ায় রানাকে হত্যা করে। সোলেমান গ্রুপের সোলেমান, খাইরুল ইসলাম, সাগর মিয়া, বকুল মিয়া, ভুলু মিয়া, হামিম, মো. হান্নান, তরিকুল আলমগীরসহ ১২-১৫ জনের একটি গ্রুপ দেশীয় অস্ত্র নিয়ে রানা মিয়াকে ডেকে নিয়ে হত্যা করে।
নিহতের মা সেলিনা বেগম বলেন, ‘রানা আমার আদরের সন্তান। কিছুদিন পর তার বিদেশ যাওয়ার কথা। এর আগেই আমার সন্তানটাকে কুপিয়ে হত্যা করেছে। আমার ছেলে হত্যার কঠিন বিচার চাই।’
নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আব্দুল মজিদ বলেন, পূর্ব শত্রুতার জেরে হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনা ঘটেছে বলে প্রাথমিকভাবে জানা গেছে। এ ঘটনায় তিনজনকে আটক ও হত্যাকাণ্ডে ব্যবহৃত অস্ত্র জব্দ করা হয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় এখন পর্যন্ত থানায় মামলা হয়নি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫