নান্দাইল (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
ময়মনসিংহের নান্দাইলে চালককে কৌশলে দূরে পাঠিয়ে অটোরিকশা চুরি করত একটি চক্র। সেগুলো বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিত চক্রটি। তবে শেষমেশ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কারাগারে যেতে হয়েছে চক্রটির সাত সদস্যকে।
আজ বুধবার দুপুরে নান্দাইল মডেল থানায় প্রেস বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) মো. সুমন মিয়া।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চক্রের মূল হোতা পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড়ের সর্দারপড়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (২৮), ময়মনসিংহের গৌরীপুরের সাতোদি গ্রামের মো. মঞ্জু মিয়া (৩৮), ঈশ্বরগঞ্জের বিজয়পুর গ্রামের মো. হৃদয় (২৫), ধৌবাউড়ার কলসিন্ধু গ্রামের মাসুদ রানার স্ত্রী মোছা. রেখা (২২), কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বীর কঠিহাড়ী গ্রামের আব্দুস সালাম (৩৮), শরীয়তপুর জেলার ঈশ্বরকাঠি গ্রামের মো. অনিক মিয়া (২৪) ও ভেদরগঞ্জের মহিষার গ্রামের মো. শামীম হোসেন (৪০)।
প্রেস বিফ্রিংয়ে বলা হয়, সম্প্রতি উপজেলার আচারগাঁও গ্রামের অটোচালক হৃদয় মিয়ার অটোরিকশায় যাত্রীবেশে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি নান্দাইল মধ্যবাজার থেকে ২০ টাকায় উপজেলা চত্বরে যান। সেখানে কালো রঙের একটি মাইক্রোবাস দেখে ব্যক্তিটি অটোরিকশা থামিয়ে পাঁচজনের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। পরে অটোচালক হৃদয় মিয়াকে বলা হয় উপজেলা পরিষদের পেছনে গিয়ে বোরকা পরা এক নারীকে তাঁর বাবার মৃত্যুর সংবাদ দিতে হবে। ওই কথা অনুযায়ী হৃদয় সেখানে গিয়ে কাউকে না পেয়ে উপজেলা চত্বরে এসে দেখেন তাঁর অটোরিকশা, যাত্রী ও মাইক্রোবাস নেই।
এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার থানায় মামলা করেন হৃদয়। গতকাল সন্ধ্যায় পুলিশ গাজীপুর থেকে মাইক্রোবাসের চালককে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে বাকিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে চোরাই ছয়টিসহ মোট সাতটি অটোরিকশা, যন্ত্রাংশসহ উদ্ধার করা হয় এবং চোরাই কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটিও জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আজ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ, পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল হাসেম, উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন মিয়াসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
ময়মনসিংহের নান্দাইলে চালককে কৌশলে দূরে পাঠিয়ে অটোরিকশা চুরি করত একটি চক্র। সেগুলো বিক্রির টাকা ভাগ-বাঁটোয়ারা করে নিত চক্রটি। তবে শেষমেশ পুলিশের হাতে ধরা পড়ে কারাগারে যেতে হয়েছে চক্রটির সাত সদস্যকে।
আজ বুধবার দুপুরে নান্দাইল মডেল থানায় প্রেস বিফ্রিংয়ে এ তথ্য জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (গৌরীপুর সার্কেল) মো. সুমন মিয়া।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন চক্রের মূল হোতা পঞ্চগড় জেলার পঞ্চগড়ের সর্দারপড়া গ্রামের মো. জাহাঙ্গীর হোসেন (২৮), ময়মনসিংহের গৌরীপুরের সাতোদি গ্রামের মো. মঞ্জু মিয়া (৩৮), ঈশ্বরগঞ্জের বিজয়পুর গ্রামের মো. হৃদয় (২৫), ধৌবাউড়ার কলসিন্ধু গ্রামের মাসুদ রানার স্ত্রী মোছা. রেখা (২২), কিশোরগঞ্জের হোসেনপুর উপজেলার বীর কঠিহাড়ী গ্রামের আব্দুস সালাম (৩৮), শরীয়তপুর জেলার ঈশ্বরকাঠি গ্রামের মো. অনিক মিয়া (২৪) ও ভেদরগঞ্জের মহিষার গ্রামের মো. শামীম হোসেন (৪০)।
প্রেস বিফ্রিংয়ে বলা হয়, সম্প্রতি উপজেলার আচারগাঁও গ্রামের অটোচালক হৃদয় মিয়ার অটোরিকশায় যাত্রীবেশে অজ্ঞাত এক ব্যক্তি নান্দাইল মধ্যবাজার থেকে ২০ টাকায় উপজেলা চত্বরে যান। সেখানে কালো রঙের একটি মাইক্রোবাস দেখে ব্যক্তিটি অটোরিকশা থামিয়ে পাঁচজনের সঙ্গে কথাবার্তা বলেন। পরে অটোচালক হৃদয় মিয়াকে বলা হয় উপজেলা পরিষদের পেছনে গিয়ে বোরকা পরা এক নারীকে তাঁর বাবার মৃত্যুর সংবাদ দিতে হবে। ওই কথা অনুযায়ী হৃদয় সেখানে গিয়ে কাউকে না পেয়ে উপজেলা চত্বরে এসে দেখেন তাঁর অটোরিকশা, যাত্রী ও মাইক্রোবাস নেই।
এ ঘটনায় গতকাল মঙ্গলবার থানায় মামলা করেন হৃদয়। গতকাল সন্ধ্যায় পুলিশ গাজীপুর থেকে মাইক্রোবাসের চালককে গ্রেপ্তার করে। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে বাকিদের গ্রেপ্তার করা হয়।
অভিযানে চোরাই ছয়টিসহ মোট সাতটি অটোরিকশা, যন্ত্রাংশসহ উদ্ধার করা হয় এবং চোরাই কাজে ব্যবহৃত মাইক্রোবাসটিও জব্দ করা হয়। গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের আজ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে বলে জানান তিনি।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নান্দাইল মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আব্দুল মজিদ, পরিদর্শক (তদন্ত) আবুল হাসেম, উপপরিদর্শক (এসআই) সুজন মিয়াসহ ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ার সাংবাদিকবৃন্দ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫