যশোরের মনিরামপুরে তিন বছরের শিশু কন্যাসহ এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহে উদ্ধার হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার কুলটিয়া গ্রামের ভাড়া বাড়ি থেকে এলাকাবাসী তাদের মরদেহ উদ্ধার করেন।
আত্মহত্যার শিকার ওই গৃহবধূর নাম প্রিয়া মণ্ডল (২২) ও তার কন্যা কথা মণ্ডল (৩)। প্রিয়া মণ্ডল মশিয়াহাটি ডিগ্রি কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক কণার মণ্ডলের স্ত্রী। কথা ওই দম্পতির একমাত্র সন্তান। ওই গৃহবধূ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
প্রিয়া মণ্ডল অভয়নগর উপজেলার দত্তগাতী গ্রামের ভগিরত মণ্ডলের মেয়ে। চার বছর আগে তাদের বিয়ে হয়েছিল। স্বামীকে পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে মেয়েকে নিয়ে তিনি জীবন দিয়েছেন, এমনটি দাবি স্বজনদের।
এই ঘটনায় গৃহবধূর ভাই চন্দন মণ্ডল বাদী হয়ে মনিরামপুর থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক কণার মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, কনার মণ্ডল স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে নিয়ে কুলটিয়া এলাকায় ফাল্গুন মণ্ডলের ভাড়া বাড়ি থাকতেন। পারিবারিক কলহের জেরে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। শনিবার দুপুরের পর বিলে মাছ ধরতে যান কনার। এই সুযোগে রান্না ঘরের সিলিং ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি জড়িয়ে মেয়েকে নিয়ে আত্মহত্যা করেন প্রিয়া। পরে বিল থেকে ফিরে স্ত্রী সন্তানকে দেখতে না পেয়ে ডাকাডাকি করেন কনার। একপর্যায়ে ঘরের জানালা দিয়ে তিনি স্ত্রী সন্তানকে ঝুলে থাকতে দেখে চিৎকার দেন। তখন প্রতিবেশীরা এসে মরদেহ নামিয়ে আনেন।
পুলিশের ধারণা স্বামীর ওপর অভিমান করে প্রথমে শিশু মেয়েকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে নিজে গলায় ফাঁস দেন প্রিয়া।
মামলার বাদীর দাবি, প্রিয়া মণ্ডল অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। প্রতিবেশী এক নারীসহ একাধিক নারীর সঙ্গে পরকীয়া চলছিল কণারের। এতে বাধা দেওয়ায় প্রিয়াকে প্রায় নির্যাতন করতেন কণার। স্বামীকে ফেরাতে না পেরে শিশু মেয়ে ও অনাগত সন্তানকে নিয়ে জীবন দিয়েছেন প্রিয়া।
মনিরামপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শিকদার মতিয়ার রহমান বলেন, এই ঘটনায় কলেজশিক্ষকের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওই গৃহবধূ অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা গেছে।
যশোরের মনিরামপুরে তিন বছরের শিশু কন্যাসহ এক গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহে উদ্ধার হয়েছে। গতকাল শনিবার বিকেল পাঁচটার দিকে উপজেলার কুলটিয়া গ্রামের ভাড়া বাড়ি থেকে এলাকাবাসী তাদের মরদেহ উদ্ধার করেন।
আত্মহত্যার শিকার ওই গৃহবধূর নাম প্রিয়া মণ্ডল (২২) ও তার কন্যা কথা মণ্ডল (৩)। প্রিয়া মণ্ডল মশিয়াহাটি ডিগ্রি কলেজের সমাজ বিজ্ঞান বিভাগের প্রভাষক কণার মণ্ডলের স্ত্রী। কথা ওই দম্পতির একমাত্র সন্তান। ওই গৃহবধূ পাঁচ মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।
প্রিয়া মণ্ডল অভয়নগর উপজেলার দত্তগাতী গ্রামের ভগিরত মণ্ডলের মেয়ে। চার বছর আগে তাদের বিয়ে হয়েছিল। স্বামীকে পরকীয়া থেকে ফেরাতে না পেরে মেয়েকে নিয়ে তিনি জীবন দিয়েছেন, এমনটি দাবি স্বজনদের।
এই ঘটনায় গৃহবধূর ভাই চন্দন মণ্ডল বাদী হয়ে মনিরামপুর থানায় মামলা করেছেন। পুলিশ অভিযুক্ত শিক্ষক কণার মণ্ডলকে গ্রেপ্তার করেছেন।
স্থানীয়রা জানান, কনার মণ্ডল স্ত্রী ও কন্যা সন্তানকে নিয়ে কুলটিয়া এলাকায় ফাল্গুন মণ্ডলের ভাড়া বাড়ি থাকতেন। পারিবারিক কলহের জেরে প্রায়ই তাদের মধ্যে ঝগড়া হতো। শনিবার দুপুরের পর বিলে মাছ ধরতে যান কনার। এই সুযোগে রান্না ঘরের সিলিং ফ্যানের হুকের সঙ্গে রশি জড়িয়ে মেয়েকে নিয়ে আত্মহত্যা করেন প্রিয়া। পরে বিল থেকে ফিরে স্ত্রী সন্তানকে দেখতে না পেয়ে ডাকাডাকি করেন কনার। একপর্যায়ে ঘরের জানালা দিয়ে তিনি স্ত্রী সন্তানকে ঝুলে থাকতে দেখে চিৎকার দেন। তখন প্রতিবেশীরা এসে মরদেহ নামিয়ে আনেন।
পুলিশের ধারণা স্বামীর ওপর অভিমান করে প্রথমে শিশু মেয়েকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে নিজে গলায় ফাঁস দেন প্রিয়া।
মামলার বাদীর দাবি, প্রিয়া মণ্ডল অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন। প্রতিবেশী এক নারীসহ একাধিক নারীর সঙ্গে পরকীয়া চলছিল কণারের। এতে বাধা দেওয়ায় প্রিয়াকে প্রায় নির্যাতন করতেন কণার। স্বামীকে ফেরাতে না পেরে শিশু মেয়ে ও অনাগত সন্তানকে নিয়ে জীবন দিয়েছেন প্রিয়া।
মনিরামপুর থানার ইন্সপেক্টর (তদন্ত) শিকদার মতিয়ার রহমান বলেন, এই ঘটনায় কলেজশিক্ষকের বিরুদ্ধে আত্মহত্যার প্ররোচনার অভিযোগে মামলা হয়েছে। অভিযুক্ত ওই শিক্ষককে গ্রেপ্তার করে আদালতে হাজির করা হয়েছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। ওই গৃহবধূ অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা গেছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫