বেনাপোল (যশোর) প্রতিনিধি
ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচারের শিকার ২০ বাংলাদেশি নারী, শিশু ও কিশোরকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া বাংলাদেশিদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ফেরত আসা নারী ও শিশুদের বাড়ি যশোর, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায়। কাগজপত্রের জটিলতার কারণে তাদের ৪ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করতে হয়েছিল।
এদিকে সেসব নারী ও শিশুকে আইনি সহায়তা দিতে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামের একটি সংগঠন ১৪ জনকে এবং বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ছয়জনকে গ্রহণ করেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশের হাতে তারা আটক হয়েছিল। তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে এনজিওর মাধ্যমে পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।’
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র কর্মকর্তা মুহিত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভালো কাজের প্রলোভনে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। পরে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। আইনি সহায়তা দিতে ভারতীয় মানবাধিকার সংস্থা তাদের আদালত থেকে ছাড়িয়ে হেফাজতে নেয়। পরে দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।’
মুহিত হোসেন আরও বলেন, ‘ফেরত আসা বাংলাদেশিরা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহায়তা চায়, তাহলে সেটি তাদের দেওয়া হবে।’
ভালো কাজের প্রলোভন দেখিয়ে ভারতে পাচারের শিকার ২০ বাংলাদেশি নারী, শিশু ও কিশোরকে ট্রাভেল পারমিটে বেনাপোলে হস্তান্তর করেছে ভারতীয় পুলিশ।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ভারতের পেট্রাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশ পাচার হওয়া বাংলাদেশিদের বেনাপোল ইমিগ্রেশন পুলিশের হাতে তুলে দেয়।
ফেরত আসা নারী ও শিশুদের বাড়ি যশোর, ফরিদপুর, সাতক্ষীরা ও কক্সবাজার জেলার বিভিন্ন এলাকায়। কাগজপত্রের জটিলতার কারণে তাদের ৪ থেকে ১০ বছর পর্যন্ত ভারতে অবস্থান করতে হয়েছিল।
এদিকে সেসব নারী ও শিশুকে আইনি সহায়তা দিতে জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ার নামের একটি সংগঠন ১৪ জনকে এবং বাংলাদেশ মহিলা আইনজীবী সমিতি ছয়জনকে গ্রহণ করেছে।
বেনাপোল পোর্ট থানা-পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কামাল হোসেন ভূঁইয়া আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশের হাতে তারা আটক হয়েছিল। তাদের আইনি প্রক্রিয়া শেষে এনজিওর মাধ্যমে পরিবারের কাছে তুলে দেওয়া হয়েছে।’
যশোর জাস্টিস অ্যান্ড কেয়ারের সিনিয়র কর্মকর্তা মুহিত হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ভালো কাজের প্রলোভনে দেশের বিভিন্ন সীমান্ত পথে দালালের মাধ্যমে তারা ভারতে যায়। পরে অবৈধ অনুপ্রবেশের অভিযোগে ভারতীয় পুলিশ তাদের আটক করে জেলে পাঠায়। আইনি সহায়তা দিতে ভারতীয় মানবাধিকার সংস্থা তাদের আদালত থেকে ছাড়িয়ে হেফাজতে নেয়। পরে দুই দেশের সরকারের সহযোগিতায় ট্রাভেল পারমিটে তারা দেশে ফেরার সুযোগ পায়।’
মুহিত হোসেন আরও বলেন, ‘ফেরত আসা বাংলাদেশিরা যদি পাচারকারীদের শনাক্ত করে আইনি সহায়তা চায়, তাহলে সেটি তাদের দেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২০ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫