ঝিনাইদহ প্রতিনিধি
ঝিনাইদহ সদরের অচিন্তনগর গ্রামে অপহৃত শিশু মনিরা খাতুন (৫) হত্যা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নাজিমুদ্দৌলা।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন জেলার সদর উপজেলার অচিন্তনগর গ্রামের মো. জাফর, শিপন, মিন্টু ও মুজিবার রহমানের স্ত্রী মোছা নূপুর। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। নিহত শিশু মনিরা খাতুন একই গ্রামের রমজান আলীর মেয়ে।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ইসারত হোসেন খোকন। তিনি বলেন, ‘এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। একটা শিশু হত্যার ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার আসামিদের। উচ্চ আদালতের আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য পুনরায় আমরা আপিল করব।’
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারহানা তানি রেশমা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ ইচ্ছামতো সাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এখানে রায় সঠিক হয়নি। কারণ, যাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে, তাঁরা জড়িত নন ঘটনার সঙ্গে। উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচারের জন্য আপিল করব।’
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৭ জুলাই বিকেলে বাড়ির পাশে খেলা করা অবস্থায় শিশু মনিরা খাতুন নিখোঁজ হয়। পরে ওই দিন সন্ধ্যায় অপহরণকারী এক ব্যক্তি শিশুটির পরিবারের কাছে মোবাইল ফোনে ভয়ভীতি দেখান এবং বলেন তাঁদের কথা শুনলে শিশুটিকে ফেরত পাবে। এভাবে কয়েক দিন যাওয়ার পর ওই বছর ১০ জুলাই থেকে শিশুর পরিবারের কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা টাকা চাইতে থাকে। এরপর শিশুটির বাবা রমজান আলী থানায় অপহরণ মামলা করেন।
আদালত থেকে আরও জানা গেছে, অপহরণের পর শিশুটি ঘন ঘন কান্নাকাটি করলে তাকে একাধিক ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেন অপহরণকারীরা। এতে মৃত্যু হয় শিশুটির। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে শিশুটির বাড়ির পাশে পাটখেতে ফেলে যান তাঁরা। পুলিশ মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের মার্চ মাসের ৩১ তারিখ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। শুনানি শেষে আদালত আজ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন।
ঝিনাইদহ সদরের অচিন্তনগর গ্রামে অপহৃত শিশু মনিরা খাতুন (৫) হত্যা মামলায় চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দিয়েছেন আদালত। আজ রোববার দুপুরে এই রায় ঘোষণা করেন দায়রা জজ আদালতের বিচারক মো. নাজিমুদ্দৌলা।
দণ্ড পাওয়া আসামিরা হলেন জেলার সদর উপজেলার অচিন্তনগর গ্রামের মো. জাফর, শিপন, মিন্টু ও মুজিবার রহমানের স্ত্রী মোছা নূপুর। তাঁদের কারাগারে পাঠানো হয়েছে। নিহত শিশু মনিরা খাতুন একই গ্রামের রমজান আলীর মেয়ে।
রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেন মামলায় বাদীপক্ষের আইনজীবী ইসারত হোসেন খোকন। তিনি বলেন, ‘এই রায়ে আমরা সন্তুষ্ট না। একটা শিশু হত্যার ঘটনায় আরও কঠোর শাস্তি হওয়া দরকার আসামিদের। উচ্চ আদালতের আসামিদের সর্বোচ্চ শাস্তির জন্য পুনরায় আমরা আপিল করব।’
এদিকে আসামিপক্ষের আইনজীবী ফারহানা তানি রেশমা বলেন, ‘রাষ্ট্রপক্ষ ইচ্ছামতো সাক্ষী উপস্থাপন করেছে। এখানে রায় সঠিক হয়নি। কারণ, যাদের দণ্ড দেওয়া হয়েছে, তাঁরা জড়িত নন ঘটনার সঙ্গে। উচ্চ আদালতে ন্যায়বিচারের জন্য আপিল করব।’
আদালত থেকে জানা গেছে, ২০১৫ সালের ৭ জুলাই বিকেলে বাড়ির পাশে খেলা করা অবস্থায় শিশু মনিরা খাতুন নিখোঁজ হয়। পরে ওই দিন সন্ধ্যায় অপহরণকারী এক ব্যক্তি শিশুটির পরিবারের কাছে মোবাইল ফোনে ভয়ভীতি দেখান এবং বলেন তাঁদের কথা শুনলে শিশুটিকে ফেরত পাবে। এভাবে কয়েক দিন যাওয়ার পর ওই বছর ১০ জুলাই থেকে শিশুর পরিবারের কাছে অজ্ঞাত ব্যক্তিরা টাকা চাইতে থাকে। এরপর শিশুটির বাবা রমজান আলী থানায় অপহরণ মামলা করেন।
আদালত থেকে আরও জানা গেছে, অপহরণের পর শিশুটি ঘন ঘন কান্নাকাটি করলে তাকে একাধিক ঘুমের ওষুধ খাইয়ে দেন অপহরণকারীরা। এতে মৃত্যু হয় শিশুটির। এরপর মরদেহ বস্তায় ভরে শিশুটির বাড়ির পাশে পাটখেতে ফেলে যান তাঁরা। পুলিশ মামলার তদন্ত শেষে ২০১৬ সালের মার্চ মাসের ৩১ তারিখ আদালতে অভিযোগপত্র দেয়। শুনানি শেষে আদালত আজ চারজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশ দেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৬ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫