একশ কোটি রুপিতে রাজ্যসভার সদস্য, এমনকি সম পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে কোনো রাজ্যের গভর্নর বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিত একটি চক্র। চক্রটিকে শনাক্ত করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই)। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবদেনে সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিবিআই কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি ফোনে আড়িপাতার মাধ্যমে চক্রের কথপোকথন শুনছিল। চক্রের চার সদস্যকে শনাক্ত করেছে সিবিআই। তাঁরা হলেন—মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার, কর্ণাটকের বাসিন্দা রবীন্দ্র বিঠল নায়েক এবং দিল্লির বাসিন্দা মহেন্দ্র পাল অরোরা ও অভিষেক বুরা।
সূত্র জানায়, অভিযুক্তরা রাজ্যসভা, গভর্নর বা সরকারি সংস্থার চেয়ারপারসন হিসেবে নিয়োগের মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতো। এদের রয়েছে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক।
তদন্তের সঙ্গে যুক্ত একজন ব্যক্তি এনডিটিভিকে বলেছেন, ‘অভিষেক বুরা প্রভাবশালীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের সুবিধা ব্যবহার করে কর্মলাকার প্রেমকুমার বন্দগারের সঙ্গে যোগসাজশ করেন। এই যোগাযোগের সুবাদে বিভিন্ন নিয়োগে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন, সরকারি উচ্চ পর্যায়ের সেসব কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান তাঁরা।’
সিবিআই এ নিয়ে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। এনডিটিভি সিবিআইয়ের এফআইআরে দেখেছে, ১০০ কোটি রুপির বিনিময়ে রাজ্যসভার সদস্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষের সঙ্গে চক্রটি কীভাবে প্রতারণা করতো সেটির বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে সিবিআই।
মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার নিজেকে সিনিয়র সিবিআই কর্মকর্তা পরিচয় দিতেন। এই কাজে সারা দেশে ছড়িয়ে আছে চক্রের এজেন্ট। এর মধ্যে একজনের নাম মহম্মদ আইজাজ খান। বান্দগার এজেন্টদের যে কোনো ধরনের কাজ আনতে বলেতেন। বিপুল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে যে কোনো কর্ম সম্পাদন করে দেওয়ার মতো ক্ষমতা আছে বলে দাবি করতেন তিনি।
সিবিআইয়ের এফআইআরে বলা হয়েছে, ‘কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার, মহেন্দ্র পাল অরোরা, মো. আলাজ খান এবং রবীন্দ্র বিঠল নায়েক প্রায়ই সিনিয়র আমলা এবং প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের নাম বলে ক্লায়েন্টদের আস্থা অর্জন করার চেষ্টা করেন। সরাসরি বা অভিষেক বুরার মতো এজেন্টদের মাধ্যমেও ক্লায়েন্ট জোগার করতেন তাঁরা।’
এফআইআরে আরও বলা হয়েছে, ‘কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার নিজেকে সিনিয়র সিবিআই কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদেরও হুমকি ধমকি দিতেন। মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে চলমান কোনো মামলার তদন্ত প্রভাবিত করতেন এবং কোনো আসামির ব্যাপারে পক্ষপাতিত্ব করার জন্য পুলিশকে হুকুম করতেন।’
বিশ্ব খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
একশ কোটি রুপিতে রাজ্যসভার সদস্য, এমনকি সম পরিমাণ অর্থের বিনিময়ে কোনো রাজ্যের গভর্নর বানিয়ে দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিত একটি চক্র। চক্রটিকে শনাক্ত করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় তদন্ত ব্যুরো (সিবিআই)। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবদেনে সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সিবিআই কয়েক সপ্তাহ ধরে একটি ফোনে আড়িপাতার মাধ্যমে চক্রের কথপোকথন শুনছিল। চক্রের চার সদস্যকে শনাক্ত করেছে সিবিআই। তাঁরা হলেন—মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার, কর্ণাটকের বাসিন্দা রবীন্দ্র বিঠল নায়েক এবং দিল্লির বাসিন্দা মহেন্দ্র পাল অরোরা ও অভিষেক বুরা।
সূত্র জানায়, অভিযুক্তরা রাজ্যসভা, গভর্নর বা সরকারি সংস্থার চেয়ারপারসন হিসেবে নিয়োগের মিথ্যা আশ্বাস দিয়ে মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করতো। এদের রয়েছে বিস্তৃত নেটওয়ার্ক।
তদন্তের সঙ্গে যুক্ত একজন ব্যক্তি এনডিটিভিকে বলেছেন, ‘অভিষেক বুরা প্রভাবশালীদের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগের সুবিধা ব্যবহার করে কর্মলাকার প্রেমকুমার বন্দগারের সঙ্গে যোগসাজশ করেন। এই যোগাযোগের সুবাদে বিভিন্ন নিয়োগে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারেন, সরকারি উচ্চ পর্যায়ের সেসব কর্মকর্তার কাছে পৌঁছান তাঁরা।’
সিবিআই এ নিয়ে পুলিশের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছে। এনডিটিভি সিবিআইয়ের এফআইআরে দেখেছে, ১০০ কোটি রুপির বিনিময়ে রাজ্যসভার সদস্য করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষের সঙ্গে চক্রটি কীভাবে প্রতারণা করতো সেটির বিস্তারিত বিবরণ দিয়েছে সিবিআই।
মহারাষ্ট্রের বাসিন্দা কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার নিজেকে সিনিয়র সিবিআই কর্মকর্তা পরিচয় দিতেন। এই কাজে সারা দেশে ছড়িয়ে আছে চক্রের এজেন্ট। এর মধ্যে একজনের নাম মহম্মদ আইজাজ খান। বান্দগার এজেন্টদের যে কোনো ধরনের কাজ আনতে বলেতেন। বিপুল অঙ্কের অর্থের বিনিময়ে যে কোনো কর্ম সম্পাদন করে দেওয়ার মতো ক্ষমতা আছে বলে দাবি করতেন তিনি।
সিবিআইয়ের এফআইআরে বলা হয়েছে, ‘কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার, মহেন্দ্র পাল অরোরা, মো. আলাজ খান এবং রবীন্দ্র বিঠল নায়েক প্রায়ই সিনিয়র আমলা এবং প্রভাবশালী রাজনৈতিক নেতাদের নাম বলে ক্লায়েন্টদের আস্থা অর্জন করার চেষ্টা করেন। সরাসরি বা অভিষেক বুরার মতো এজেন্টদের মাধ্যমেও ক্লায়েন্ট জোগার করতেন তাঁরা।’
এফআইআরে আরও বলা হয়েছে, ‘কর্মলাকার প্রেমকুমার বান্দগার নিজেকে সিনিয়র সিবিআই কর্মকর্তা পরিচয় দিয়ে পুলিশ কর্মকর্তাদেরও হুমকি ধমকি দিতেন। মিথ্যা পরিচয় ব্যবহার করে চলমান কোনো মামলার তদন্ত প্রভাবিত করতেন এবং কোনো আসামির ব্যাপারে পক্ষপাতিত্ব করার জন্য পুলিশকে হুকুম করতেন।’
বিশ্ব খবর সম্পর্কিত আরও পড়ুন:
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫