সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত ৩০ জুন গাজীপুর থেকে অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলাম জিতুর গ্রেপ্তারের পর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। তার বাবা উজ্জল হাজিকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ২৮ জুন। তিনিও পাঁচ দিনের রিমান্ডে আছেন। জিতু ও তাঁর বাবা এখন আশুলিয়া থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে আছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশুলিয়া থানা এই কয়েক দিনে জিতু ও তার বাবার সঙ্গে দেখা করতে পরিবার, স্বজন বা এলাকাবাসী কেউই আসেননি। এমনকি গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হলেও সেখানে তাঁদের পক্ষ থেকে কোনো উকিল দাঁড়ায়নি।
এ বিষয়ে রোববার রাতে মোবাইলে ফোনে ঢাকা জেলা কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মতিয়ার রহমান মিয়া বলেন, জিতু ও তার বাবা উজ্জল হাজিকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠায় আশুলিয়া থানা-পুলিশ। তবে আদালতে শুনানিকালে তাঁদের পক্ষে কোনো উকিল শুনানি করেননি। এমনকি সেদিন তাঁদের কোনো আত্মীয়স্বজনকেও নজরে পড়েনি।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার এসআই এমদাদুল হক বলেন, গ্রেপ্তার ও রিমান্ডের পর থেকে জিতু ও তার বাবা উজ্জল হাজির খোঁজখবর নিতে তাঁর পরিবার বা কেউই আসেনি। যদিও তদন্তের স্বার্থে কারোরই দেখা করার সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, ২৫ জুন দুপুরে আশুলিয়ার চিত্রশাইল এলাকায় হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে প্রকাশ্যে শিক্ষক উৎপলকে ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আঘাত করে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জিতু। পরে শিক্ষককে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ২৭ জুন (সোমবার) চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে মারা যান তিনি। সেদিন থেকে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলনে নেমেছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় রোববার আশুলিয়া থানায় নিহত শিক্ষকের ভাই বাদী হয়ে মামলা করেন। পরে ২৮ জুন রাতে কুষ্টিয়া থেকে জিতুর বাবা উজ্জল হাজিকে ও ২৯ জুন গাজীপুর থেকে জিতুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা বর্তমানে আশুলিয়া থানায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
শিক্ষক উৎপল কুমার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় গত ৩০ জুন গাজীপুর থেকে অভিযুক্ত আশরাফুল ইসলাম জিতুর গ্রেপ্তারের পর পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। তার বাবা উজ্জল হাজিকে কুষ্টিয়া থেকে গ্রেপ্তার করা হয় ২৮ জুন। তিনিও পাঁচ দিনের রিমান্ডে আছেন। জিতু ও তাঁর বাবা এখন আশুলিয়া থানায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য রিমান্ডে আছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, আশুলিয়া থানা এই কয়েক দিনে জিতু ও তার বাবার সঙ্গে দেখা করতে পরিবার, স্বজন বা এলাকাবাসী কেউই আসেননি। এমনকি গ্রেপ্তারের পর আদালতে পাঠানো হলেও সেখানে তাঁদের পক্ষ থেকে কোনো উকিল দাঁড়ায়নি।
এ বিষয়ে রোববার রাতে মোবাইলে ফোনে ঢাকা জেলা কোর্ট পুলিশ পরিদর্শক মতিয়ার রহমান মিয়া বলেন, জিতু ও তার বাবা উজ্জল হাজিকে গ্রেপ্তারের পর রিমান্ড আবেদন করে আদালতে পাঠায় আশুলিয়া থানা-পুলিশ। তবে আদালতে শুনানিকালে তাঁদের পক্ষে কোনো উকিল শুনানি করেননি। এমনকি সেদিন তাঁদের কোনো আত্মীয়স্বজনকেও নজরে পড়েনি।
মামলা তদন্তকারী কর্মকর্তা ও আশুলিয়া থানার এসআই এমদাদুল হক বলেন, গ্রেপ্তার ও রিমান্ডের পর থেকে জিতু ও তার বাবা উজ্জল হাজির খোঁজখবর নিতে তাঁর পরিবার বা কেউই আসেনি। যদিও তদন্তের স্বার্থে কারোরই দেখা করার সুযোগ নেই।
উল্লেখ্য, ২৫ জুন দুপুরে আশুলিয়ার চিত্রশাইল এলাকায় হাজী ইউনুস আলী স্কুল অ্যান্ড কলেজের মাঠে প্রকাশ্যে শিক্ষক উৎপলকে ক্রিকেট স্টাম্প দিয়ে আঘাত করে দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী জিতু। পরে শিক্ষককে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হলে ২৭ জুন (সোমবার) চিকিৎসাধীন অবস্থায় আইসিইউতে মারা যান তিনি। সেদিন থেকে ক্লাস বর্জন করে আন্দোলনে নেমেছিলেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ ঘটনায় রোববার আশুলিয়া থানায় নিহত শিক্ষকের ভাই বাদী হয়ে মামলা করেন। পরে ২৮ জুন রাতে কুষ্টিয়া থেকে জিতুর বাবা উজ্জল হাজিকে ও ২৯ জুন গাজীপুর থেকে জিতুকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাঁরা বর্তমানে আশুলিয়া থানায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫