নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: ২০০২ সালে 'আইডিয়াল কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড' নামে একটি সমবায় সমিতি চালু করেন সফিকুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। নিজে বসেন সমিতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে। পরিবারের অন্য সদস্যদের বসান পরিচালকসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে।
সমবায় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি লোকজনের কাছ থেকে ‘হাজার হাজার কোটি টাকা’ সংগ্রহ করেন এবং ‘প্রতারণার মাধ্যমে তা হাতিয়ে নিয়ে’ আইসিএল রিয়েল এস্টেট' নামে নতুন একটি আবাসন প্রতিষ্ঠান খুলে ব্যবসা শুরু করেন।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসাতেও তিনি মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। পরে ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন থানায় এবং আদালতে ওই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করতে শুরু করেন। তারপরই সফিকুর ও তাঁর স্ত্রী আত্মগোপনে চলে যান।
সমবায় ও আবাসন ব্যবসায় প্রতারণার মাধ্যমে ‘কোটি কোটি টাকা’ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। এ বিষয়ে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এইচএনএম সফিকুর রহমান (৫৯) এবং তাঁর স্ত্রী কাজী সামছুল নাহার মিনা (৫৪) কে রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৪ এর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সফিকুর ও তাঁর স্ত্রীর নামে দেশের বিভিন্ন থানার মোট ২২টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো মামলায় আদালতে তাদের সাজার রায় হয়েছে। গ্রেপ্তার এড়াতে প্রতি দুই তিন মাস অন্তর তাঁরা বাসা পাল্টানোর পাশাপাশি ক্রমাগত মোবাইল নম্বরও পরিবর্তন করছিলেন।
র্যাবের দাবি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার দুজনই অভিযোগের ‘সত্যতা স্বীকার করেছেন’। ইতিমধ্যে তাদেরকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
ঢাকা: ২০০২ সালে 'আইডিয়াল কো-অপারেটিভ সোসাইটি লিমিটেড' নামে একটি সমবায় সমিতি চালু করেন সফিকুর রহমান নামের এক ব্যক্তি। নিজে বসেন সমিতির ব্যবস্থাপনা পরিচালক পদে। পরিবারের অন্য সদস্যদের বসান পরিচালকসহ নানা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে।
সমবায় প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তিনি লোকজনের কাছ থেকে ‘হাজার হাজার কোটি টাকা’ সংগ্রহ করেন এবং ‘প্রতারণার মাধ্যমে তা হাতিয়ে নিয়ে’ আইসিএল রিয়েল এস্টেট' নামে নতুন একটি আবাসন প্রতিষ্ঠান খুলে ব্যবসা শুরু করেন।
রিয়েল এস্টেট ব্যবসাতেও তিনি মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করে কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেন। পরে ভুক্তভোগীরা বিভিন্ন থানায় এবং আদালতে ওই দম্পতির বিরুদ্ধে মামলা করতে শুরু করেন। তারপরই সফিকুর ও তাঁর স্ত্রী আত্মগোপনে চলে যান।
সমবায় ও আবাসন ব্যবসায় প্রতারণার মাধ্যমে ‘কোটি কোটি টাকা’ হাতিয়ে নেওয়ার অভিযোগে এই দম্পতিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব-৪। এ বিষয়ে পাঠানো প্রেস বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
বিজ্ঞপ্তি থেকে জানা যায়, বৃহস্পতিবার গভীর রাতে এইচএনএম সফিকুর রহমান (৫৯) এবং তাঁর স্ত্রী কাজী সামছুল নাহার মিনা (৫৪) কে রাজধানীর বাংলামোটর এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়।
র্যাব-৪ এর পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, সফিকুর ও তাঁর স্ত্রীর নামে দেশের বিভিন্ন থানার মোট ২২টি মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা রয়েছে। এর মধ্যে কোনো কোনো মামলায় আদালতে তাদের সাজার রায় হয়েছে। গ্রেপ্তার এড়াতে প্রতি দুই তিন মাস অন্তর তাঁরা বাসা পাল্টানোর পাশাপাশি ক্রমাগত মোবাইল নম্বরও পরিবর্তন করছিলেন।
র্যাবের দাবি, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তার দুজনই অভিযোগের ‘সত্যতা স্বীকার করেছেন’। ইতিমধ্যে তাদেরকে পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫