নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরের শেওড়াপাড়া ও ভাটারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফকেন্দ্রিক মাদক পাচার চক্রের চার ডিলারসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার রাতভর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ছয়জনের কাছ থেকে মোট ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন টেকনাফের ডিলার ইব্রাহিম, ইয়াকুব, শামসুল আলম, ঢাকার ডিলার জিবা আক্তার এবং তাঁর দুই সহযোগী তানভীর মাহমুদ ও রবিন।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বলছে, চক্রটি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করে মাদকের ব্যবসা করে আসছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় সংস্থাটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জামান।
রাশেদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর ভাটারা ও মিরপুরের শেওড়াপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফ ও ঢাকার চার মাদক ডিলারসহ ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই চক্র বিভিন্ন কৌশলে টেকনাফ থেকে মাদক ঢাকায় এনে ছড়িয়ে দিত।
উপপরিচালক বলেন, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে—ইব্রাহিম, ইয়াকুব ও শামসুল আলম টেকনাফের মূল হোতা। কয়েকজনের মাধ্যমে মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তোলে এই চক্র। তাঁরা অভিনব কৌশলে টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় চালান ঢাকায় এনে ছড়িয়ে দিতেনন। তাঁরা টেকনাফ থেকে মাদক ঢাকায় আনার সময় নিজেরা বহন করতেন না। তাঁদের চক্রের বেশ কয়েকজনকে বহনকারী হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ঢাকায় জবা আক্তারের ভাড়া বাসা ব্যবহার করতেন। ব্যবসার নিরাপত্তার স্বার্থে জবা আক্তার পূর্ব শেওড়াপাড়া এলাকায় তিনটি বাসা ভাড়া নেন। বড় চালান নিরাপদে রাখার জন্য এসব বাসা ব্যবহার করা হতো।
মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, ‘এই চক্রের কেউ মোবাইল ফোনে সিম ব্যবহার করতেন না। যোগাযোগের গোপনীয়তা রাখতে নিজেদের এনক্রিপ্টেড অ্যাপস ব্যবহার করতেন। এই অ্যাপস ব্যবহার করতে ভিন্ন পরিচয়ে সিম সংগ্রহ করে সেটি দিয়ে পকেট রাউটার হিসেবে ব্যবহার করতেন। এনক্রিপ্টেড অ্যাপস বিশ্লেষণ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।’
রাজধানীর মিরপুরের শেওড়াপাড়া ও ভাটারা এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফকেন্দ্রিক মাদক পাচার চক্রের চার ডিলারসহ ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর। গতকাল বুধবার রাতভর অভিযান চালিয়ে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় ছয়জনের কাছ থেকে মোট ৪০ হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন টেকনাফের ডিলার ইব্রাহিম, ইয়াকুব, শামসুল আলম, ঢাকার ডিলার জিবা আক্তার এবং তাঁর দুই সহযোগী তানভীর মাহমুদ ও রবিন।
মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর বলছে, চক্রটি নিজেদের মধ্যে যোগাযোগের জন্য বিশেষ অ্যাপস ব্যবহার করে মাদকের ব্যবসা করে আসছিল।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে রাজধানীর তেজগাঁও এলাকায় সংস্থাটির কার্যালয়ে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান মাদক নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক মো. রাশেদুজ্জামান।
রাশেদুজ্জামান বলেন, গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে রাজধানীর ভাটারা ও মিরপুরের শেওড়াপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে টেকনাফ ও ঢাকার চার মাদক ডিলারসহ ছয় জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এই চক্র বিভিন্ন কৌশলে টেকনাফ থেকে মাদক ঢাকায় এনে ছড়িয়ে দিত।
উপপরিচালক বলেন, গ্রেপ্তারের পর প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে—ইব্রাহিম, ইয়াকুব ও শামসুল আলম টেকনাফের মূল হোতা। কয়েকজনের মাধ্যমে মাদক সিন্ডিকেট গড়ে তোলে এই চক্র। তাঁরা অভিনব কৌশলে টেকনাফ থেকে ইয়াবার বড় চালান ঢাকায় এনে ছড়িয়ে দিতেনন। তাঁরা টেকনাফ থেকে মাদক ঢাকায় আনার সময় নিজেরা বহন করতেন না। তাঁদের চক্রের বেশ কয়েকজনকে বহনকারী হিসেবে ব্যবহার করা হতো। ঢাকায় জবা আক্তারের ভাড়া বাসা ব্যবহার করতেন। ব্যবসার নিরাপত্তার স্বার্থে জবা আক্তার পূর্ব শেওড়াপাড়া এলাকায় তিনটি বাসা ভাড়া নেন। বড় চালান নিরাপদে রাখার জন্য এসব বাসা ব্যবহার করা হতো।
মো. রাশেদুজ্জামান বলেন, ‘এই চক্রের কেউ মোবাইল ফোনে সিম ব্যবহার করতেন না। যোগাযোগের গোপনীয়তা রাখতে নিজেদের এনক্রিপ্টেড অ্যাপস ব্যবহার করতেন। এই অ্যাপস ব্যবহার করতে ভিন্ন পরিচয়ে সিম সংগ্রহ করে সেটি দিয়ে পকেট রাউটার হিসেবে ব্যবহার করতেন। এনক্রিপ্টেড অ্যাপস বিশ্লেষণ করে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাওয়া গেছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫