
গাজীপুরের শ্রীপুরে মামলার ৯ বছর পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন। ওই মামলায় মোট চারজন আসামির মধ্যে দুজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন আর একজন পলাতক রয়েছেন।
গতকাল শনিবার আব্দুল লতিফ (৩৫) নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করে শ্রীপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার লতিফ উপজেলার বমরী ইউনিয়নের কাদিরাপাড়া এলাকার মো. ছফুর উদ্দিনের ছেলে।
বিয়ের প্রলোভনে ‘প্রেমিকাকে’ বাড়িতে ডেকে এনে ধর্ষণের পর ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেন অভিযুক্ত প্রেমিক ও তাঁর তিন সহযোগী। এ ঘটনায় প্রধান আসামি ‘প্রেমিক’ আবুল কালাম ও ইকবাল হোসেন ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন। অপর পলাতল মোকলেছুর রহমান পলাতক রয়েছেন। তাঁদের সবার বাড়ি বরমী ইউনিয়নের সিটপাড়া গ্রামে।
মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, ২০১৪ সালে বরমী ইউনিয়নের অভিযুক্ত প্রেমিক আবুল কালাম নামে এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয় রাজশাহী জেলার রুপালি নামে এক পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকের। আবুল কালাম ঢাকার সাভারের নবীনগর এলাকায় ফুটপাতে বসে কাপড়ের ব্যবসা করতেন। সেই সুবাদে রুপালি মাঝেমধ্যে আবুল কালামের দোকানে আসতেন। এভাবে তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঘটনার জেরে আবুল কালাম রুপালিকে বিয়ের কথা বলে বরমী এলাকায় নিয়ে যান। বৃষ্টির মধ্যে রুপালিকে নিয়ে একটি বাগানবাড়িতে অবস্থান করেন। এর কিছুক্ষণ পর একই স্থানে এসে জড়ো হয় আবুল কালামের বন্ধু ইকবাল হোসেন, আব্দুল লতিফ ও মোকলেছুর রহমান। এর কিছুক্ষণ পর শুরু হয় রুপালির ওপর শারীরিক নির্যাতন। পালাক্রমে ধর্ষণের পর রুপালিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ একটি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখেন তাঁরা।
পরে পুলিশ ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে অজ্ঞাত হিসেবে ওই নারীর মরদেহ দাফন করে। দাফনের দুই দিন পর নিহতের বাবা গাজীপুর আদালতে গিয়ে আইনের মাধ্যমে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এরপর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি বেরিয়ে আসে। পরে নিহতের বাবা প্রেমিক আবুল কালামসহ চারজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামি আবুল কালাম ও তাঁর এক সহযোগী ইকবাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৯ বছর পর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আব্দুল লতিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

গাজীপুরের শ্রীপুরে মামলার ৯ বছর পর যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। ধর্ষণের পর হত্যা মামলায় তিনি সাজাপ্রাপ্ত ছিলেন। ওই মামলায় মোট চারজন আসামির মধ্যে দুজন মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন আর একজন পলাতক রয়েছেন।
গতকাল শনিবার আব্দুল লতিফ (৩৫) নামের ওই আসামিকে গ্রেপ্তার করে শ্রীপুর থানার পুলিশ। গ্রেপ্তার লতিফ উপজেলার বমরী ইউনিয়নের কাদিরাপাড়া এলাকার মো. ছফুর উদ্দিনের ছেলে।
বিয়ের প্রলোভনে ‘প্রেমিকাকে’ বাড়িতে ডেকে এনে ধর্ষণের পর ফাঁসিতে ঝুলিয়ে হত্যা করেন অভিযুক্ত প্রেমিক ও তাঁর তিন সহযোগী। এ ঘটনায় প্রধান আসামি ‘প্রেমিক’ আবুল কালাম ও ইকবাল হোসেন ফাঁসির দণ্ডপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে রয়েছেন। অপর পলাতল মোকলেছুর রহমান পলাতক রয়েছেন। তাঁদের সবার বাড়ি বরমী ইউনিয়নের সিটপাড়া গ্রামে।
মামলার বরাত দিয়ে পুলিশ বলছে, ২০১৪ সালে বরমী ইউনিয়নের অভিযুক্ত প্রেমিক আবুল কালাম নামে এক যুবকের সঙ্গে পরিচয় হয় রাজশাহী জেলার রুপালি নামে এক পোশাক কারখানার নারী শ্রমিকের। আবুল কালাম ঢাকার সাভারের নবীনগর এলাকায় ফুটপাতে বসে কাপড়ের ব্যবসা করতেন। সেই সুবাদে রুপালি মাঝেমধ্যে আবুল কালামের দোকানে আসতেন। এভাবে তাঁদের মধ্যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ঘটনার জেরে আবুল কালাম রুপালিকে বিয়ের কথা বলে বরমী এলাকায় নিয়ে যান। বৃষ্টির মধ্যে রুপালিকে নিয়ে একটি বাগানবাড়িতে অবস্থান করেন। এর কিছুক্ষণ পর একই স্থানে এসে জড়ো হয় আবুল কালামের বন্ধু ইকবাল হোসেন, আব্দুল লতিফ ও মোকলেছুর রহমান। এর কিছুক্ষণ পর শুরু হয় রুপালির ওপর শারীরিক নির্যাতন। পালাক্রমে ধর্ষণের পর রুপালিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ একটি গাছের সঙ্গে ঝুলিয়ে রাখেন তাঁরা।
পরে পুলিশ ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে অজ্ঞাত হিসেবে ওই নারীর মরদেহ দাফন করে। দাফনের দুই দিন পর নিহতের বাবা গাজীপুর আদালতে গিয়ে আইনের মাধ্যমে কবর থেকে মরদেহ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এরপর হত্যাকাণ্ডের বিষয়টি বেরিয়ে আসে। পরে নিহতের বাবা প্রেমিক আবুল কালামসহ চারজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার প্রধান আসামি আবুল কালাম ও তাঁর এক সহযোগী ইকবাল হোসেনকে গ্রেপ্তার করে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
এ বিষয়ে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এ এফ এম নাসিম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘৯ বছর পর হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত আব্দুল লতিফকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গ্রেপ্তারকৃত আসামিকে আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। বাকি পলাতক আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।’

নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫
সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫
এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫
মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫