গোপালগঞ্জ প্রতিনিধি
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে নন্দিনী বিশ্বাস (৯) নামের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। উপজেলার ভাবড়াশুর ইউনিয়নের নলডাঙ্গা গ্রামের এক বাড়ি থেকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার শরীরে আঘাতে চিহ্ন রয়েছে।
স্বজনদের দাবি, নন্দিনীর কানে থাকা সোনার দুল ছিনিয়ে নিতে তাকে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নন্দিনী বিশ্বাস উপজেলার ভাবড়াশুর ইউনিয়নের নলডাঙ্গা গ্রামের বিজন বিশ্বাসের মেয়ে ও নলডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
শিশুর বাবা বিজন বিশ্বাস বলেন, ‘আজ সকাল ৮টার দিকে নন্দিনীসহ পরিবারের সবাই একসঙ্গে খাবার খাই। পরে আমি ও আমার স্ত্রী মলিনী বিশ্বাস পৌনে ৯টার দিকে জমিতে কাজ করতে বেরিয়ে যাই। ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া আমার ছেলে দেবব্রত বিশ্বাসও স্কুলে চলে যায়। বাড়িতে নন্দিনী একাই ছিল। সকাল ১১টার দিকে আমার ভাগনে কৃষ্ণ বর আমার সামনে দিয়ে আমাদের বাড়ির দিকে যেতে দেখি। এর কিছু সময় পর কৃষ্ণ ফিরে এসে আমাকে খবর দেয় আমার মেয়ে নন্দিনী প্রতিবেশী নিত্যভক্তের ঘরের অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে।’
বিজন বিশ্বাস জানান, তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন নিত্যভক্তের বাড়িতে কেউ নেই। আর নন্দিনী পড়ে আছে। তার মেয়ের দুই কানে থাকা স্বর্ণের দুল পাওয়া যায়নি। মেয়েকে দুপুর ১২টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা. কেয়া বালা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পরে বখাটে ভাগনে কৃষ্ণ পালিয়ে গেছে। সে মাদকাসক্ত। আর নিত্যভক্তের বাড়িও তালাবদ্ধ। নন্দিনীর কানের দুল নিতেই তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর।
মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রায়হান ইসলাম শোভন বলেন, ‘মেয়েটির গলায় ও কানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করে মুকসুদপুর থানা-পুলিশকে অবহিত করি।’
মুকসুদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) খায়রুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুরতহাল রিপোর্টে মেয়েটির নাকে ও দুই কানে রক্ত ও গলায় কালচে চিহ্ন উল্লেখ করা হয়েছে। লাশ মুকসুদপুর থানায় রাখা হয়েছে। আগামীকাল সোমবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। কী কারণে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে এটি জানা যায়নি। তবে এ ঘটনার রহস্য খুঁজে বের করে ও জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
গোপালগঞ্জের মুকসুদপুরে নন্দিনী বিশ্বাস (৯) নামের এক শিশুর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। উপজেলার ভাবড়াশুর ইউনিয়নের নলডাঙ্গা গ্রামের এক বাড়ি থেকে অচেতন অবস্থায় তাকে উদ্ধার করে হাসপাতালে নিলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। তার শরীরে আঘাতে চিহ্ন রয়েছে।
স্বজনদের দাবি, নন্দিনীর কানে থাকা সোনার দুল ছিনিয়ে নিতে তাকে হত্যা করা হয়েছে। আজ রোববার সকালে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত নন্দিনী বিশ্বাস উপজেলার ভাবড়াশুর ইউনিয়নের নলডাঙ্গা গ্রামের বিজন বিশ্বাসের মেয়ে ও নলডাঙ্গা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্রী।
শিশুর বাবা বিজন বিশ্বাস বলেন, ‘আজ সকাল ৮টার দিকে নন্দিনীসহ পরিবারের সবাই একসঙ্গে খাবার খাই। পরে আমি ও আমার স্ত্রী মলিনী বিশ্বাস পৌনে ৯টার দিকে জমিতে কাজ করতে বেরিয়ে যাই। ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে পড়ুয়া আমার ছেলে দেবব্রত বিশ্বাসও স্কুলে চলে যায়। বাড়িতে নন্দিনী একাই ছিল। সকাল ১১টার দিকে আমার ভাগনে কৃষ্ণ বর আমার সামনে দিয়ে আমাদের বাড়ির দিকে যেতে দেখি। এর কিছু সময় পর কৃষ্ণ ফিরে এসে আমাকে খবর দেয় আমার মেয়ে নন্দিনী প্রতিবেশী নিত্যভক্তের ঘরের অজ্ঞান অবস্থায় পড়ে আছে।’
বিজন বিশ্বাস জানান, তিনি ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখেন নিত্যভক্তের বাড়িতে কেউ নেই। আর নন্দিনী পড়ে আছে। তার মেয়ের দুই কানে থাকা স্বর্ণের দুল পাওয়া যায়নি। মেয়েকে দুপুর ১২টার দিকে মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত মেডিকেল অফিসার ডা. কেয়া বালা তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এ ঘটনার পরে বখাটে ভাগনে কৃষ্ণ পালিয়ে গেছে। সে মাদকাসক্ত। আর নিত্যভক্তের বাড়িও তালাবদ্ধ। নন্দিনীর কানের দুল নিতেই তাকে হত্যা করা হয়েছে বলে দাবি তাঁর।
মুকসুদপুর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. রায়হান ইসলাম শোভন বলেন, ‘মেয়েটির গলায় ও কানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এটি অস্বাভাবিক মৃত্যু হয়েছে বলে ধারণা করে মুকসুদপুর থানা-পুলিশকে অবহিত করি।’
মুকসুদপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) খায়রুল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সুরতহাল রিপোর্টে মেয়েটির নাকে ও দুই কানে রক্ত ও গলায় কালচে চিহ্ন উল্লেখ করা হয়েছে। লাশ মুকসুদপুর থানায় রাখা হয়েছে। আগামীকাল সোমবার সকালে ময়নাতদন্তের জন্য লাশ গোপালগঞ্জ ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে।’
মুকসুদপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আশরাফুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো লিখিত অভিযোগ পাওয়া যায়নি। কী কারণে শিশুটিকে হত্যা করা হয়েছে এটি জানা যায়নি। তবে এ ঘটনার রহস্য খুঁজে বের করে ও জড়িতদের ধরতে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৩ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৬ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
১৮ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
২৫ দিন আগে