নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর পুরান ঢাকার সোয়ারীঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার ও অপহৃত চার বছর বয়সী এক শিশুকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় কেরানীগঞ্জ থেকে চকলেট কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে শিশুটিকে অপহরণ করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতেরা হলো-অপহৃত শিশুর ফুপাতো ভাই বিল্লাল হোসেন (২২) ও তার সহযোগী দুই বন্ধু মো. সাগর (২২), মো. জুয়েল (২২)। এ সময় তাদের কাছ থেকে অপহরণ কাজে ব্যবহৃত সিম ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি ফরিদ উদ্দিন।
ফরিদ উদ্দিন বলেন, অপহৃত শিশু নুনিয়া ইসলাম (৪) কে দীর্ঘদিন ধরে অপহরণের পরিকল্পনা করে আসছিল তার আপন ফুপাতো ভাই মো. বিল্লাল হোসেন (২২)। আগেও বেশ কয়েকবার অপহরণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় বিল্লাল ও তার বন্ধুরা। কয়েক দিন আগে তারা রাস্তায় একটি বেনামি সিম পায়। সেই সিম পেয়ে তাদের পূর্বপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বাসা ফাঁকা পেয়ে নুনিয়াকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের করে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর বিল্লাল তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেয়। পূর্বপরিকল্পিতভাবে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য শিশু নুনিয়াকে প্রথমে জিঞ্জিরা ফেরিঘাটে নিয়ে যায়। সেখানে বিল্লালের সঙ্গে যোগ দেয় তার সহযোগী দুই বন্ধু সাগর ও জুয়েল। পরবর্তীতে সাগর এসে তাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক মুনিয়ার বাবা মো. দেলোয়ার হোসেনকে রাত সাড়ে সাতটার গিকে কুড়িয়ে পাওয়া সিম দিয়ে ফোন করে। দেলোয়ার হোসেনকে তার ভাগনে বিল্লাল জানায়, মেয়েকে জীবিত ফিরে পেতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
র্যাব-১০ অধিনায়ক আরও বলেন, একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে পাগল প্রায় পরিবারটির এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় তারা থানায় অভিযোগ করেন। এরই প্রেক্ষিতে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব-১০। পরবর্তীতে রাতভর অভিযান শেষে মঙ্গলবার চকবাজার থানার সোয়ারীঘাট এলাকা থেকে অপহরণে জড়িত তিনজনসহ ভুক্তভোগী শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
ভিকটিমের বাবা অপহরণকারীদের দাবিকৃত টাকা সংগ্রহ করতে না পেরে নিরুপায় হয়ে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত সংবাদ প্রাপ্তির পর র্যাব অপহৃত ভিকটিমকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারের লক্ষে ছায়া তদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
ফরিদ উদ্দিন আরও জানান, গ্রেপ্তার আসামিরা একই এলাকার বাসিন্দা ও ভুক্তভোগী দেলোয়ারের বোনের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে তারা বেকার। এক সঙ্গে অধিক টাকা পাওয়ার জন্যই এই অপহরণ করে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে।
রাজধানীর পুরান ঢাকার সোয়ারীঘাট এলাকায় অভিযান চালিয়ে তিন অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার ও অপহৃত চার বছর বয়সী এক শিশুকে উদ্ধার করেছে র্যাব। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় কেরানীগঞ্জ থেকে চকলেট কিনে দেওয়ার লোভ দেখিয়ে শিশুটিকে অপহরণ করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃতেরা হলো-অপহৃত শিশুর ফুপাতো ভাই বিল্লাল হোসেন (২২) ও তার সহযোগী দুই বন্ধু মো. সাগর (২২), মো. জুয়েল (২২)। এ সময় তাদের কাছ থেকে অপহরণ কাজে ব্যবহৃত সিম ও তিনটি মোবাইল ফোন উদ্ধার করা হয়।
আজ মঙ্গলবার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেছেন র্যাব-১০ এর অধিনায়ক অতিরিক্ত ডিআইজি ফরিদ উদ্দিন।
ফরিদ উদ্দিন বলেন, অপহৃত শিশু নুনিয়া ইসলাম (৪) কে দীর্ঘদিন ধরে অপহরণের পরিকল্পনা করে আসছিল তার আপন ফুপাতো ভাই মো. বিল্লাল হোসেন (২২)। আগেও বেশ কয়েকবার অপহরণের চেষ্টা করে ব্যর্থ হয় বিল্লাল ও তার বন্ধুরা। কয়েক দিন আগে তারা রাস্তায় একটি বেনামি সিম পায়। সেই সিম পেয়ে তাদের পূর্বপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করে। গতকাল সোমবার সন্ধ্যায় বাসা ফাঁকা পেয়ে নুনিয়াকে চকলেট কিনে দেওয়ার কথা বলে বাসা থেকে বের করে নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পর বিল্লাল তার ব্যবহৃত মোবাইল ফোনটি বন্ধ করে দেয়। পূর্বপরিকল্পিতভাবে মুক্তিপণ আদায়ের জন্য শিশু নুনিয়াকে প্রথমে জিঞ্জিরা ফেরিঘাটে নিয়ে যায়। সেখানে বিল্লালের সঙ্গে যোগ দেয় তার সহযোগী দুই বন্ধু সাগর ও জুয়েল। পরবর্তীতে সাগর এসে তাদের পূর্বপরিকল্পনা মোতাবেক মুনিয়ার বাবা মো. দেলোয়ার হোসেনকে রাত সাড়ে সাতটার গিকে কুড়িয়ে পাওয়া সিম দিয়ে ফোন করে। দেলোয়ার হোসেনকে তার ভাগনে বিল্লাল জানায়, মেয়েকে জীবিত ফিরে পেতে হলে পাঁচ লাখ টাকা দিতে হবে।
র্যাব-১০ অধিনায়ক আরও বলেন, একমাত্র মেয়েকে হারিয়ে পাগল প্রায় পরিবারটির এত টাকা দেওয়ার সামর্থ্য না থাকায় তারা থানায় অভিযোগ করেন। এরই প্রেক্ষিতে ছায়া তদন্ত শুরু করে র্যাব-১০। পরবর্তীতে রাতভর অভিযান শেষে মঙ্গলবার চকবাজার থানার সোয়ারীঘাট এলাকা থেকে অপহরণে জড়িত তিনজনসহ ভুক্তভোগী শিশুটিকে অক্ষত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়।
ভিকটিমের বাবা অপহরণকারীদের দাবিকৃত টাকা সংগ্রহ করতে না পেরে নিরুপায় হয়ে ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেন। উক্ত সংবাদ প্রাপ্তির পর র্যাব অপহৃত ভিকটিমকে উদ্ধার ও অপহরণকারীদের গ্রেপ্তারের লক্ষে ছায়া তদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারি বৃদ্ধি করে।
ফরিদ উদ্দিন আরও জানান, গ্রেপ্তার আসামিরা একই এলাকার বাসিন্দা ও ভুক্তভোগী দেলোয়ারের বোনের ছেলে। দীর্ঘদিন ধরে তারা বেকার। এক সঙ্গে অধিক টাকা পাওয়ার জন্যই এই অপহরণ করে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তারা জানিয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫