গাজীপুরের শ্রীপুরে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ তুলেছেন তার স্বজনেরা। এ বিষয়ে অভিযুক্ত কিশোরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে শিশুর বাবা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত কিশোর পালিয়ে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য। ধর্ষণের ন্যায় বিচার চাইতে স্থানীয় বাসিন্দাদের জানানোর পর ভুক্তভোগী শিশুর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
গত ৩ ডিসেম্বর (শনিবার) শনিবার শ্রীপুর উপজেলা একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এরপর মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীর বাড়িতে হামলা করে। এতে ভুক্তভোগীর চাচা ও মা আহত হন।
অভিযুক্ত কিশোর (১৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের শিমুলতলা গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে। অপর অভিযুক্ত ফজলুর হক (৪০), মাজেদা খাতুন (৩৫), রায়হান (১৮) ও মজনু মিয়া (৪৫)।
ভুক্তভোগী শিশুর বাবা জানান, গত ৩ ডিসেম্বর তাঁর পাঁচ বছর বয়সী শিশু অভিযুক্তদের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মজো (তরল পানীয়) কিনে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায় কিশোর। সেখানে নিয়ে তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করে সে। এভাবে অভিযুক্ত প্রতিনিয়ত তাঁর মেয়ের ওপর নির্যাতন করত।
গত মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) অসুস্থ হয়ে পড়ে ভুক্তভোগী শিশু। পরে জানতে চাইলে সে বিষয়টি তার মাকে জানায়। পরে তিনি ওই শিশুর বাবাকে জানান। বাবা জানার পর এলাকার লোকজনকে জানান। এতে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। গত ৬ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা তাঁর বাড়িতে ঢুকে ওই শিশুর চাচা ও মাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করেন।
তিনি আরও জানান, গত বুধবার (৭ ডিসেম্বর) তাঁর মেয়েকে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর হাসপাতালের নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক মেডিকেল পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিনের আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ন্যায় বিচার পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি।
অভিযুক্ত কিশোরের বাবা ফজলুল হক বলেন, ‘আমার ছেলে কয়েক দিন থেকে বাড়িতে নেই। এ বিষয়ে আমি আমার ছেলের সঙ্গে কথা না বলে সত্যি-মিথ্যা বলতে পারব না। বাড়িতে গিয়ে মারধর করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মারধর করা হয়নি, আমি শুধু জিজ্ঞাসা করতে গিয়েছি। এরপর একটু কথা-কাটাকাটি হয়।’
এ বিষয়ে ওই এলাকার ইউপি সদস্য মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শিশুর পরিবার আমাকে জানিয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত কিশোর পলাতক রয়েছে। এ বিষয়ে স্থানীয়দের জানানোর পর অভিযুক্তরা শিশুর বাড়িতে প্রবেশ করে হামলা চালিয়ে মারধর করেছে। এ বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়েছি। ভুক্তভোগী শিশুর পরিবারকে আইনের আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ধর্ষণের শিকার শিশু, আর যার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠানো হয়েছে সেও শিশু। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত কিশোরকে আটকের পর শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে পাঁচ বছরের শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ তুলেছেন তার স্বজনেরা। এ বিষয়ে অভিযুক্ত কিশোরসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছে শিশুর বাবা। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত কিশোর পালিয়ে বলে জানিয়েছেন স্থানীয় ইউপি সদস্য। ধর্ষণের ন্যায় বিচার চাইতে স্থানীয় বাসিন্দাদের জানানোর পর ভুক্তভোগী শিশুর পরিবারের সদস্যদের ওপর হামলার ঘটনা ঘটেছে।
গত ৩ ডিসেম্বর (শনিবার) শনিবার শ্রীপুর উপজেলা একটি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। এরপর মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা ভুক্তভোগীর বাড়িতে হামলা করে। এতে ভুক্তভোগীর চাচা ও মা আহত হন।
অভিযুক্ত কিশোর (১৪) উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের শিমুলতলা গ্রামের ফজলুল হকের ছেলে। অপর অভিযুক্ত ফজলুর হক (৪০), মাজেদা খাতুন (৩৫), রায়হান (১৮) ও মজনু মিয়া (৪৫)।
ভুক্তভোগী শিশুর বাবা জানান, গত ৩ ডিসেম্বর তাঁর পাঁচ বছর বয়সী শিশু অভিযুক্তদের বাড়ির পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় মজো (তরল পানীয়) কিনে দেওয়ার কথা বলে বাড়িতে নিয়ে যায় কিশোর। সেখানে নিয়ে তাঁর মেয়েকে ধর্ষণ করে সে। এভাবে অভিযুক্ত প্রতিনিয়ত তাঁর মেয়ের ওপর নির্যাতন করত।
গত মঙ্গলবার (৬ ডিসেম্বর) অসুস্থ হয়ে পড়ে ভুক্তভোগী শিশু। পরে জানতে চাইলে সে বিষয়টি তার মাকে জানায়। পরে তিনি ওই শিশুর বাবাকে জানান। বাবা জানার পর এলাকার লোকজনকে জানান। এতে অভিযুক্তরা ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠেন। গত ৬ ডিসেম্বর রাত সাড়ে ৭টার দিকে অভিযুক্তরা তাঁর বাড়িতে ঢুকে ওই শিশুর চাচা ও মাকে এলোপাতাড়ি মারধর করে গুরুতর আহত করেন।
তিনি আরও জানান, গত বুধবার (৭ ডিসেম্বর) তাঁর মেয়েকে শ্রীপুর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে হাসপাতালে পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর হাসপাতালের নিয়ে যান। সেখানকার কর্তব্যরত চিকিৎসক মেডিকেল পরীক্ষার জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দিনের আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়। এ ঘটনায় ন্যায় বিচার পেতে থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন বলে জানান তিনি।
অভিযুক্ত কিশোরের বাবা ফজলুল হক বলেন, ‘আমার ছেলে কয়েক দিন থেকে বাড়িতে নেই। এ বিষয়ে আমি আমার ছেলের সঙ্গে কথা না বলে সত্যি-মিথ্যা বলতে পারব না। বাড়িতে গিয়ে মারধর করার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘মারধর করা হয়নি, আমি শুধু জিজ্ঞাসা করতে গিয়েছি। এরপর একটু কথা-কাটাকাটি হয়।’
এ বিষয়ে ওই এলাকার ইউপি সদস্য মো. আশরাফুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার বিষয়ে শিশুর পরিবার আমাকে জানিয়েছে। ঘটনার পর থেকে অভিযুক্ত কিশোর পলাতক রয়েছে। এ বিষয়ে স্থানীয়দের জানানোর পর অভিযুক্তরা শিশুর বাড়িতে প্রবেশ করে হামলা চালিয়ে মারধর করেছে। এ বিষয়টি আমি খোঁজ খবর নিয়েছি। ভুক্তভোগী শিশুর পরিবারকে আইনের আশ্রয় নিতে বলা হয়েছে।’
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘এ বিষয়ে একটি লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। ধর্ষণের শিকার শিশু, আর যার বিরুদ্ধে অভিযোগ ওঠানো হয়েছে সেও শিশু। এ বিষয়ে মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। দ্রুত সময়ের মধ্যে অভিযুক্ত কিশোরকে আটকের পর শিশু-কিশোর সংশোধনাগারে পাঠানো হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫