ঢামেক প্রতিনিধি
রাজধানীর সবুজবাগ মাদারটেক এলাকার একটি বাসা থেকে লাবনী আক্তার লাবু (৩০) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, লাবনী আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খবর পেয়ে পুলিশ সবুজবাগ মাদারটেক চৌরাস্তা পাবনা গলি এলাকার পাঁচতলার বাসার দরজা ভেঙে ওই নারীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
সবুজবাগ থানার (পরিদর্শক তদন্ত) শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ কনস্টেবল অভিজিৎ বিশ্বাস তাঁর স্ত্রী লাবনীকে নিয়ে ওই বাসায় থাকতেন। পারিবারিক কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিজিৎ ঢাকা জেলায় গেন্ডারিয়া (মিলব্যারাক) পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। স্ত্রী লাবনীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর থেকে রওনা দিয়েছেন।’
এদিকে ঢামেক হাসপাতালে আসা লাবনীর খালাতো ভাই নুর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘এক বছর আগে অভিজিৎ বিশ্বাস মুসলমান পরিচয় দিয়ে ফেসবুকে সম্পর্ক করেন লাবনীর সঙ্গে। পরে কোর্টে গিয়ে গোপনে বিয়ে করেন। এরপর প্রায় সময়ই নির্যাতন করতেন।’
তিনি বলেন, ‘লাবনীর এর আগে বিয়ে হয়েছিল। সেই ঘরে ১১ বছরের একটি মেয়ে আছে। মেয়েকে নিয়ে মাদারটেকের বাসায় ভাড়া থাকতেন। লাবনী চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।’
নুর হোসেন বলেন, তাঁদের বাসাও মাদারটেক এলাকায়। গতকাল শুক্রবার লাবনীর খালা হাসিনা বেগম রাতে ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলেন। লাবনী তখন বলেন, স্বামী তাঁকে মারধর করছে। আজ বিকেলে সংবাদ পাই, লাবনী মারা গেছে। পুলিশের সহায়তায় লাবনীর বাসায় যাই। সে সময় ভেতর থেকে দরজা বন্ধ ছিল। চেয়ারে হাঁটু গেড়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে ছিল।’
নুর হোসেনের অভিযোগ, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর নির্যাতন বেড়ে গিয়েছিল। সন্তান নষ্ট করতে চাপ দেওয়া হতো, তা না করলে ডিভোর্সের হুমকি দিতেন অভিজিৎ। তিনি বলেন, ‘আমার বোন আত্মহত্যা করে নাই। তাকে মেরে ফেলেছে। আমার বোন হত্যার বিচার চাই। সে পুলিশের লোক বলে কি আমরা বিচার পাব না! আমি জানি আইন সবার জন্য সমান। এর সুষ্ঠু তদন্ত যেন হয়।’
লাবনী খুলনা সদর উপজেলার দক্ষিণ টুটপাড়া গ্রামের আবুল বাশারের মেয়ে।
রাজধানীর সবুজবাগ মাদারটেক এলাকার একটি বাসা থেকে লাবনী আক্তার লাবু (৩০) নামে এক নারীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। পরিবারের অভিযোগ, লাবনী আত্মহত্যা করেননি। তাঁকে হত্যা করা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে খবর পেয়ে পুলিশ সবুজবাগ মাদারটেক চৌরাস্তা পাবনা গলি এলাকার পাঁচতলার বাসার দরজা ভেঙে ওই নারীর ঝুলন্ত মৃতদেহ উদ্ধার করে। মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য রাতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
সবুজবাগ থানার (পরিদর্শক তদন্ত) শেখ আমিনুল ইসলাম বলেন, ‘পুলিশ কনস্টেবল অভিজিৎ বিশ্বাস তাঁর স্ত্রী লাবনীকে নিয়ে ওই বাসায় থাকতেন। পারিবারিক কারণে তিনি আত্মহত্যা করে থাকতে পারেন বলে প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে। ময়নাতদন্তের রিপোর্ট এলে মৃত্যুর প্রকৃত কারণ জানা যাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিজিৎ ঢাকা জেলায় গেন্ডারিয়া (মিলব্যারাক) পুলিশ কনস্টেবল হিসেবে কর্মরত। স্ত্রী লাবনীর মৃত্যুর সংবাদ পেয়ে গ্রামের বাড়ি মাদারীপুর থেকে রওনা দিয়েছেন।’
এদিকে ঢামেক হাসপাতালে আসা লাবনীর খালাতো ভাই নুর হোসেন অভিযোগ করে বলেন, ‘এক বছর আগে অভিজিৎ বিশ্বাস মুসলমান পরিচয় দিয়ে ফেসবুকে সম্পর্ক করেন লাবনীর সঙ্গে। পরে কোর্টে গিয়ে গোপনে বিয়ে করেন। এরপর প্রায় সময়ই নির্যাতন করতেন।’
তিনি বলেন, ‘লাবনীর এর আগে বিয়ে হয়েছিল। সেই ঘরে ১১ বছরের একটি মেয়ে আছে। মেয়েকে নিয়ে মাদারটেকের বাসায় ভাড়া থাকতেন। লাবনী চার মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।’
নুর হোসেন বলেন, তাঁদের বাসাও মাদারটেক এলাকায়। গতকাল শুক্রবার লাবনীর খালা হাসিনা বেগম রাতে ফোন দিয়ে বাসায় আসতে বলেন। লাবনী তখন বলেন, স্বামী তাঁকে মারধর করছে। আজ বিকেলে সংবাদ পাই, লাবনী মারা গেছে। পুলিশের সহায়তায় লাবনীর বাসায় যাই। সে সময় ভেতর থেকে দরজা বন্ধ ছিল। চেয়ারে হাঁটু গেড়ে সিলিং ফ্যানের সঙ্গে ঝুলে ছিল।’
নুর হোসেনের অভিযোগ, অন্তঃসত্ত্বা হওয়ার পর নির্যাতন বেড়ে গিয়েছিল। সন্তান নষ্ট করতে চাপ দেওয়া হতো, তা না করলে ডিভোর্সের হুমকি দিতেন অভিজিৎ। তিনি বলেন, ‘আমার বোন আত্মহত্যা করে নাই। তাকে মেরে ফেলেছে। আমার বোন হত্যার বিচার চাই। সে পুলিশের লোক বলে কি আমরা বিচার পাব না! আমি জানি আইন সবার জন্য সমান। এর সুষ্ঠু তদন্ত যেন হয়।’
লাবনী খুলনা সদর উপজেলার দক্ষিণ টুটপাড়া গ্রামের আবুল বাশারের মেয়ে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫