নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর বাড্ডায় ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে তাসলিমা বেগম রেনুকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুই শিশু আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর (শিশু আদালত) বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার এ অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
যে দুই শিশুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে, তাদের দুজনই নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছে। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই শিশুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু হলো।
এর আগে গত ১ এপ্রিল ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার ৬ষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফাতেমা ইমরুজ কনিকা। ওই ১৩ আসামি হলেন ইব্রাহিম ওরফে হৃদয় মোল্লা, রিয়া বেগম ময়না, আবুল কালাম আজাদ, কামাল হোসেন, মো. শাহিন, বাচ্চু মিয়া, মো. বাপ্পি, মুরাদ মিয়া, সোহেল রানা, আসাদুল ইসলাম, বেল্লাল মোল্লা, মো. রাজু ও মহিন উদ্দিন। আসামিদের মধ্যে ওয়াসিম, হৃদয় ও রিয়া বেগম আদালতে দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর আদালতে ১৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবদুল হক। অভিযোগপত্র দুটির একটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, অন্যটি অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২০ জুলাই সকালে রাজধানীর উত্তর বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিজের সন্তানের ভর্তির ব্যাপারে খোঁজ নিতে গিয়েছিলেন তাসলিমা বেগম রেণু। এ সময় ছেলেধরা সন্দেহে তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে বিক্ষুব্ধ জনতা। ওই দিন সকাল পৌনে ৯টার দিকে উত্তর বাড্ডা কাঁচাবাজার সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই রাতেই বাড্ডা থানায় অজ্ঞাত ৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন নিহতের ভাগনে সৈয়দ নাসির উদ্দিন টিটু।
রাজধানীর বাড্ডায় ছেলেধরা সন্দেহে গণপিটুনিতে তাসলিমা বেগম রেনুকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় দুই শিশু আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৭ এর (শিশু আদালত) বিচারক মোছা. কামরুন্নাহার এ অভিযোগ গঠন করেন। একই সঙ্গে মামলার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য আগামী ৮ নভেম্বর দিন ধার্য করেন।
যে দুই শিশুর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়েছে, তাদের দুজনই নিজেদের নির্দোষ দাবি করেছে। অভিযোগ গঠনের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই শিশুর বিরুদ্ধে বিচার কার্যক্রম শুরু হলো।
এর আগে গত ১ এপ্রিল ১৩ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন ঢাকার ৬ষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালতের বিচারক ফাতেমা ইমরুজ কনিকা। ওই ১৩ আসামি হলেন ইব্রাহিম ওরফে হৃদয় মোল্লা, রিয়া বেগম ময়না, আবুল কালাম আজাদ, কামাল হোসেন, মো. শাহিন, বাচ্চু মিয়া, মো. বাপ্পি, মুরাদ মিয়া, সোহেল রানা, আসাদুল ইসলাম, বেল্লাল মোল্লা, মো. রাজু ও মহিন উদ্দিন। আসামিদের মধ্যে ওয়াসিম, হৃদয় ও রিয়া বেগম আদালতে দোষ স্বীকার করে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন।
গত বছরের ১০ সেপ্টেম্বর আদালতে ১৫ জনের বিরুদ্ধে পৃথক দুটি অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক আবদুল হক। অভিযোগপত্র দুটির একটি প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য, অন্যটি অপ্রাপ্তবয়স্কদের জন্য।
প্রসঙ্গত, ২০১৯ সালের ২০ জুলাই সকালে রাজধানীর উত্তর বাড্ডা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিজের সন্তানের ভর্তির ব্যাপারে খোঁজ নিতে গিয়েছিলেন তাসলিমা বেগম রেণু। এ সময় ছেলেধরা সন্দেহে তাঁকে পিটিয়ে হত্যা করে বিক্ষুব্ধ জনতা। ওই দিন সকাল পৌনে ৯টার দিকে উত্তর বাড্ডা কাঁচাবাজার সড়কে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওই রাতেই বাড্ডা থানায় অজ্ঞাত ৫০০ জনকে আসামি করে একটি মামলা করেন নিহতের ভাগনে সৈয়দ নাসির উদ্দিন টিটু।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫