সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
চলন্ত ভ্যান থেকে মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের পরপরই ছিনতাইকারীর পিছু নেন ভুক্তভোগী এক তরুণী। বেশ কিছু দূর ধাওয়া করে অবশেষে নিজেই ধরে ফেলেন ছিনতাইকারীকে। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে এগিয়ে আসেন পথচারীরা। এর তাদের সহায়তায় আজ সোমবার (২১ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে ছিনতাইকারীকে আশুলিয়া থানার নিয়ে আসেন ওই তরুণী।
ভুক্তভোগী তরুণীর নাম সুমাইয়া। স্থানীয় একটি গার্মেন্টস শ্রমিকের কাজ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশাল। বর্তমানে আশুলিয়াতেই সপরিবারে বসবাস করছেন। অফিস ছুটির পর বাড়ি ফেরার সময় চলন্ত ভ্যান থেকে ছিনতাইয়ের শিকার হন তিনি। সন্ধ্যা ৭টার দিকে আশুলিয়ার রপ্তানি প্রক্রিয়া করণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আটক ছিনতাইকারী সুমন সরকার বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।
তরুণীর এমন সাহসিকতার প্রশংসা করেন পথচারী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা। জাহাঙ্গীর আলম নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘মেয়েটি আসলেই সাহসী। মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মেয়েটি দৌড় দেয় ছিনতাইকারীর পেছনে। ছিনতাইকারীকে দৌড়ে বেশ কিছু দূর নিয়ে গেলেও পিছু ছাড়েনি তার। ওই মেয়েকে দেখে আরও কিছু মানুষ পিছু নেয় ছিনতাইকারীর। পরে আমরা সবাই মিলে তাকে ধরতে পেরেছি।’
ছিনতাইকারীকে ধরতে পারলেও মোবাইলটি এখনো পাওয়া যায়নি। ছিনতাইকারী সুমনের দাবি সে দৌড়ানোর সময় মোবাইলটি ছুড়ে ফেলেছে। থানায় আসার পরেও মোবাইলটি ফিরে না পাওয়ার আশঙ্কায় কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই পোশাক শ্রমিক।
এদিকে খোয়া যাওয়া মোবাইলটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে বলে জানায় আশুলিয়া থানা-পুলিশ।
আশুলিয়া থানা-পুলিশের পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
চলন্ত ভ্যান থেকে মোবাইল ফোন ছিনতাইয়ের পরপরই ছিনতাইকারীর পিছু নেন ভুক্তভোগী এক তরুণী। বেশ কিছু দূর ধাওয়া করে অবশেষে নিজেই ধরে ফেলেন ছিনতাইকারীকে। এ সময় তাঁর চিৎকার শুনে এগিয়ে আসেন পথচারীরা। এর তাদের সহায়তায় আজ সোমবার (২১ নভেম্বর) রাত ৮টার দিকে ছিনতাইকারীকে আশুলিয়া থানার নিয়ে আসেন ওই তরুণী।
ভুক্তভোগী তরুণীর নাম সুমাইয়া। স্থানীয় একটি গার্মেন্টস শ্রমিকের কাজ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, তাঁর গ্রামের বাড়ি বরিশাল। বর্তমানে আশুলিয়াতেই সপরিবারে বসবাস করছেন। অফিস ছুটির পর বাড়ি ফেরার সময় চলন্ত ভ্যান থেকে ছিনতাইয়ের শিকার হন তিনি। সন্ধ্যা ৭টার দিকে আশুলিয়ার রপ্তানি প্রক্রিয়া করণ অঞ্চলের (ডিইপিজেড) সামনে এ ঘটনা ঘটে।
আটক ছিনতাইকারী সুমন সরকার বগুড়া জেলার শেরপুর উপজেলার কৃষ্ণপুর গ্রামের শফিকুল ইসলামের ছেলে।
তরুণীর এমন সাহসিকতার প্রশংসা করেন পথচারী ও প্রত্যক্ষদর্শীরা। জাহাঙ্গীর আলম নামে এক প্রত্যক্ষদর্শী বলেন, ‘মেয়েটি আসলেই সাহসী। মোবাইল ছিনিয়ে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই মেয়েটি দৌড় দেয় ছিনতাইকারীর পেছনে। ছিনতাইকারীকে দৌড়ে বেশ কিছু দূর নিয়ে গেলেও পিছু ছাড়েনি তার। ওই মেয়েকে দেখে আরও কিছু মানুষ পিছু নেয় ছিনতাইকারীর। পরে আমরা সবাই মিলে তাকে ধরতে পেরেছি।’
ছিনতাইকারীকে ধরতে পারলেও মোবাইলটি এখনো পাওয়া যায়নি। ছিনতাইকারী সুমনের দাবি সে দৌড়ানোর সময় মোবাইলটি ছুড়ে ফেলেছে। থানায় আসার পরেও মোবাইলটি ফিরে না পাওয়ার আশঙ্কায় কান্নায় ভেঙে পড়েন ওই পোশাক শ্রমিক।
এদিকে খোয়া যাওয়া মোবাইলটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে বলে জানায় আশুলিয়া থানা-পুলিশ।
আশুলিয়া থানা-পুলিশের পরিদর্শক (ইন্টেলিজেন্স) মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমাদের একটি টিম ঘটনাস্থলে গিয়েছে। মোবাইল ফোনটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। প্রয়োজনীয় আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫