গাজীপুরের শ্রীপুরে ভুয়া দলিল তৈরি করে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলায় শ্রীপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক কামরুজ্জামান আজমলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরপর তাঁকে আজ রোববার দুপুরের দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের চৌরাস্তা এলাকার স্বাধীন হোটেলের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কামরুজ্জামান আজমল (৪০) পৌর এলাকার লোহাগাছ গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া দলিল তৈরির ফলে প্রতারণার শিকার হয়ে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের বেলদিয়া গ্রামের তৌহিদ নামের এক ভুক্তভোগী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার কার্যক্রম শেষে দলিল লেখক কামরুজ্জামান আজমলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। মামলায় অন্যান্য আসামিরা জামিনে রয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জমির কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেছিলেন তেলিহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবু জাফর। তিনি বলেন, ‘জমি কেনাবেচার আগে আমার কাছে ওই জমির কাগজপত্র নিয়ে আসে উভয় পক্ষ। সেখানে দেখা যায়, ২০০৯-১০ সালের দিকে হেবা দলিল মূলে মালিকানা অর্জন করে নামজারি জমা দিয়ে খাজনা পরিশোধ করেন কামরুন্নেছা মমতাজ নামের এক নারী। পরবর্তীতে জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম জটিলতা দেখে তাঁদের ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রত্যয়ন নেওয়ার কথা বলা হয়। কিন্তু কামরুন্নেছা মমতাজ তাঁর মায়ের মৃত্যুর পরও জীবিত দেখিয়ে আরেকটি দলিল তৈরি করেন। যেটি নিয়ে মামলা চলছে।
শ্রীপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সভাপতি শাহজাহান মণ্ডল বলেন, আসলে একটি দলিল তৈরিতে দাতা ও গ্রহীতার ভূমিকায় মুখ্য। সেখানে দলিল ভুল বা ভুয়া হওয়ার বিষয় লেখকেরা তেমনভাবে জড়িত থাকে না। তারপরও কেউ যদি ভুয়া দলিল তৈরি করে প্রতারণা করে এবং তা যদি আইনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, তাহলে অবশ্যই দলিল লেখক সমিতির পক্ষ থেকেও শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুক্তভোগী আদালতে সি আর মামলা দায়েরের পর আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এরপর গতকাল শনিবার রাতে কামরুজ্জামান আজমলকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার দুপুরের দিকে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুরে ভুয়া দলিল তৈরি করে প্রতারণা ও জালিয়াতির মামলায় শ্রীপুর সাব-রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক কামরুজ্জামান আজমলকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এরপর তাঁকে আজ রোববার দুপুরের দিকে আদালতে পাঠানো হয়েছে বলে নিশ্চিত করেছে শ্রীপুর থানা-পুলিশ। এর আগে শনিবার সন্ধ্যায় পৌর শহরের চৌরাস্তা এলাকার স্বাধীন হোটেলের সামনে থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
কামরুজ্জামান আজমল (৪০) পৌর এলাকার লোহাগাছ গ্রামের মো. রফিকুল ইসলামের ছেলে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, ভুয়া দলিল তৈরির ফলে প্রতারণার শিকার হয়ে উপজেলার কাওরাইদ ইউনিয়নের বেলদিয়া গ্রামের তৌহিদ নামের এক ভুক্তভোগী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলার কার্যক্রম শেষে দলিল লেখক কামরুজ্জামান আজমলের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত। মামলায় অন্যান্য আসামিরা জামিনে রয়েছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
জমির কাগজপত্র যাচাই-বাছাই করেছিলেন তেলিহাটি ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আবু জাফর। তিনি বলেন, ‘জমি কেনাবেচার আগে আমার কাছে ওই জমির কাগজপত্র নিয়ে আসে উভয় পক্ষ। সেখানে দেখা যায়, ২০০৯-১০ সালের দিকে হেবা দলিল মূলে মালিকানা অর্জন করে নামজারি জমা দিয়ে খাজনা পরিশোধ করেন কামরুন্নেছা মমতাজ নামের এক নারী। পরবর্তীতে জাতীয় পরিচয়পত্রে নাম জটিলতা দেখে তাঁদের ইউনিয়ন পরিষদ থেকে প্রত্যয়ন নেওয়ার কথা বলা হয়। কিন্তু কামরুন্নেছা মমতাজ তাঁর মায়ের মৃত্যুর পরও জীবিত দেখিয়ে আরেকটি দলিল তৈরি করেন। যেটি নিয়ে মামলা চলছে।
শ্রীপুর সাবরেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সভাপতি শাহজাহান মণ্ডল বলেন, আসলে একটি দলিল তৈরিতে দাতা ও গ্রহীতার ভূমিকায় মুখ্য। সেখানে দলিল ভুল বা ভুয়া হওয়ার বিষয় লেখকেরা তেমনভাবে জড়িত থাকে না। তারপরও কেউ যদি ভুয়া দলিল তৈরি করে প্রতারণা করে এবং তা যদি আইনের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়, তাহলে অবশ্যই দলিল লেখক সমিতির পক্ষ থেকেও শাস্তির ব্যবস্থা করা হবে।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মনিরুজ্জামান মনির আজকের পত্রিকাকে বলেন, ভুক্তভোগী আদালতে সি আর মামলা দায়েরের পর আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়। এরপর গতকাল শনিবার রাতে কামরুজ্জামান আজমলকে গ্রেপ্তার করা হয়। রোববার দুপুরের দিকে তাঁকে আদালতে পাঠানো হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫