উত্তরা (ঢাকা) প্রতিনিধি
রংপুরে রেজাউল করিম (২৮) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানী উত্তরার দক্ষিণখানের মুক্তিযোদ্ধা রোড থেকে আসামি মোশারফ হোসেন ওরফে নয়নকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি মোশারফ হোসেন ওরফে নয়ন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আব্দুস সামাদের ছেলে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে র্যাব-১–এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ (মিডিয়া) মো. পারভেজ রানা জানান, ভুক্তভোগী রেজাউল করিম এবং আসামি মো. মোশারফ হোসেন ওরফে নয়ন একই ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন হয় এবং সেটি নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। বিরোধের একপর্যায়ে ২০০৯ সালের ৯ ডিসেম্বর আসামি নয়ন এবং তাঁর সহযোগী কসাই ওরফে শফিক মিলে চাপাতি দিয়ে রেজাউল করিমকে কুপিয়ে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় রেজাউল করিমের স্ত্রী বাদী হয়ে রংপুরের বদরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে মোশারফ হোসেন নয়ন ও কসাই ওরফে শফিকের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে ২০১৯ সালে ওই মামলার রায়ে দুজনকেই মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন আদালত।
এএসপি পারভেজ রানা জানান, রায়ের পরপরই মোশারফ হোসেন পালিয়ে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন ভারতে পলাতক থাকার পর তিনি দু-তিন মাস আগে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এরপর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
রংপুরে রেজাউল করিম (২৮) নামের এক ব্যক্তিকে কুপিয়ে হত্যা মামলার মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামিকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব।
আজ শুক্রবার দুপুরে রাজধানী উত্তরার দক্ষিণখানের মুক্তিযোদ্ধা রোড থেকে আসামি মোশারফ হোসেন ওরফে নয়নকে (৪২) গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত আসামি মোশারফ হোসেন ওরফে নয়ন কুড়িগ্রামের ভূরুঙ্গামারী উপজেলার আব্দুস সামাদের ছেলে।
গ্রেপ্তারের বিষয়টি নিশ্চিত করে র্যাব-১–এর সিনিয়র সহকারী পুলিশ (মিডিয়া) মো. পারভেজ রানা জানান, ভুক্তভোগী রেজাউল করিম এবং আসামি মো. মোশারফ হোসেন ওরফে নয়ন একই ওষুধ কোম্পানিতে চাকরির করতেন। সেই সুবাদে তাঁদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন হয় এবং সেটি নিয়ে বিরোধের সৃষ্টি হয়। বিরোধের একপর্যায়ে ২০০৯ সালের ৯ ডিসেম্বর আসামি নয়ন এবং তাঁর সহযোগী কসাই ওরফে শফিক মিলে চাপাতি দিয়ে রেজাউল করিমকে কুপিয়ে হত্যা করেন।
এ ঘটনায় রেজাউল করিমের স্ত্রী বাদী হয়ে রংপুরের বদরগঞ্জ থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলার তদন্ত শেষে মোশারফ হোসেন নয়ন ও কসাই ওরফে শফিকের বিরুদ্ধে চার্জশিট দেয় পুলিশ। পরে ২০১৯ সালে ওই মামলার রায়ে দুজনকেই মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণা করেন আদালত।
এএসপি পারভেজ রানা জানান, রায়ের পরপরই মোশারফ হোসেন পালিয়ে ভারতে চলে যান। দীর্ঘদিন ভারতে পলাতক থাকার পর তিনি দু-তিন মাস আগে বাংলাদেশে প্রবেশ করেন। এরপর গোপন তথ্যের ভিত্তিতে দক্ষিণখান থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫