ভাঙ্গা (ফরিদপুর) প্রতিনিধি
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে নিখোঁজের একদিন পর অন্তঃসত্ত্বা এক এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেল ৪টার দিকে তার মরদেহ ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা সদরদী গ্রামের একটি পাটখেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এর আগে আজ বেলা ১১টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান।
নিহত ওই নারী নাম নূপুর সাহা (২৬)। আদ্-দ্বীন ওয়েলফেয়ার সেন্টার ভাঙ্গা শাখার মাঠকর্মী হিসেব কাজ করতেন তিনি। তিনি ভাঙ্গা পৌরসভার রায়পাড়া সদরদী গ্রামের মহল্লার নরেশ্বর রায়ের (কার্তিক) স্ত্রী এবং মধুখালী উপজেলার বড় গোয়ালদী গ্রামের বাসিন্দা সুনীল সাহার মেয়ে। তাঁর ছয় বছর বয়সী একটি ছেলে রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা যায়।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার নূপুর সাহা ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা গ্রামে সমিতির কিস্তির টাকা আদায় করতে যান। দুপুর ১টা পর্যন্ত সমিতির কাজ করার পর তাঁর খোঁজ পাওয়া যায় না। পরদিন বুধবার বিকেল ৪টার দিকে ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা সদরদী এলাকার ঝিল্লু মুন্সীর বাড়ির পাশে মামুন শেখের পাট খেতের ভেতর নূপুর সাহার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন এলাকাবাসী। পরে ভাঙ্গা থানা-পুলিশ গিয়ে এলাকাটি ঘিরে রাখে। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফরিদপুর জেলা সদর থেকে সিআইডি পুলিশের ক্রাইম সিনের একটি দল ঘটনাস্থলে আসার পর রাত ৮টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ভাঙ্গা থানায় আনা হয়।
আদ্-দ্বীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার ভাঙ্গা শাখার ব্যবস্থাপক মো. খায়রুল ইসলাম জানান, গত ১০ মাস আগে নূপুর সাহা এ প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে। একজন ভালো কর্মী হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল। গত মঙ্গলবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে কিস্তি তুলতে যান। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নূপুরের সঙ্গে তাঁর কথা হয়। ওই সময়ের মধ্যে নূপুর এক লাখ ২০ হাজার কিস্তির টাকা তোলেন। তবে দুপুর আড়াইটা থেকে নূপুরের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, এ ব্যাপারে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। পুলিশ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা থেকে নিখোঁজের একদিন পর অন্তঃসত্ত্বা এক এনজিও কর্মীর মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার বিকেল ৪টার দিকে তার মরদেহ ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা সদরদী গ্রামের একটি পাটখেত থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। আজ বৃহস্পতিবার তাঁর মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হয়।
এর আগে আজ বেলা ১১টার দিকে ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছেন ফরিদপুরের পুলিশ সুপার মো. আলিমুজ্জামান।
নিহত ওই নারী নাম নূপুর সাহা (২৬)। আদ্-দ্বীন ওয়েলফেয়ার সেন্টার ভাঙ্গা শাখার মাঠকর্মী হিসেব কাজ করতেন তিনি। তিনি ভাঙ্গা পৌরসভার রায়পাড়া সদরদী গ্রামের মহল্লার নরেশ্বর রায়ের (কার্তিক) স্ত্রী এবং মধুখালী উপজেলার বড় গোয়ালদী গ্রামের বাসিন্দা সুনীল সাহার মেয়ে। তাঁর ছয় বছর বয়সী একটি ছেলে রয়েছে। এ ছাড়া তিনি ছয় মাসের অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন বলে জানা যায়।
পুলিশ ও পরিবার সূত্রে জানা যায়, গত মঙ্গলবার নূপুর সাহা ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা গ্রামে সমিতির কিস্তির টাকা আদায় করতে যান। দুপুর ১টা পর্যন্ত সমিতির কাজ করার পর তাঁর খোঁজ পাওয়া যায় না। পরদিন বুধবার বিকেল ৪টার দিকে ভাঙ্গা পৌরসভার চৌধুরীকান্দা সদরদী এলাকার ঝিল্লু মুন্সীর বাড়ির পাশে মামুন শেখের পাট খেতের ভেতর নূপুর সাহার মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন এলাকাবাসী। পরে ভাঙ্গা থানা-পুলিশ গিয়ে এলাকাটি ঘিরে রাখে। রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফরিদপুর জেলা সদর থেকে সিআইডি পুলিশের ক্রাইম সিনের একটি দল ঘটনাস্থলে আসার পর রাত ৮টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ভাঙ্গা থানায় আনা হয়।
আদ্-দ্বীন ওয়েল ফেয়ার সেন্টার ভাঙ্গা শাখার ব্যবস্থাপক মো. খায়রুল ইসলাম জানান, গত ১০ মাস আগে নূপুর সাহা এ প্রতিষ্ঠানে যোগদান করে। একজন ভালো কর্মী হিসেবে তাঁর সুনাম ছিল। গত মঙ্গলবার সকালে তিনি বাড়ি থেকে বের হয়ে কিস্তি তুলতে যান। দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে নূপুরের সঙ্গে তাঁর কথা হয়। ওই সময়ের মধ্যে নূপুর এক লাখ ২০ হাজার কিস্তির টাকা তোলেন। তবে দুপুর আড়াইটা থেকে নূপুরের মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়।
ভাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সেলিম রেজা বলেন, এ ব্যাপারে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। পুলিশ হত্যাকারীদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫