পাংশা (রাজবাড়ী) প্রতিনিধি
রাজবাড়ীর কালুখালীতে নিখোঁজের চার দিন পর মো. মোশারফ মোল্লা (৫৪) নামের এক বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে কালুখালী খানা-পুলিশ। পাওনা টাকার জন্য তাঁকে হত্যা করা হয় বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শনিবার (১২ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আমবাড়ীয়া গ্রামের আমিরুল ইসলামের বাড়ির টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের ভেতর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পাংশা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত মোশারফ মোল্লা একই গ্রামের মৃত মজিদ মোল্লার ছেলে। এ ঘটনায় রান্নু শাহ (৪৯) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে কালুখালী থানা-পুলিশ। রান্নু শাহ একই গ্রামের আবজাল শাহর ছেলে এবং নিহত মোশারফ মোল্লার মামাতো ভাই।
কালুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, ‘নিহত মোশারফ মোল্লা গত ৮ নভেম্বর রাতে নিখোঁজ হন। পরদিন ৯ নভেম্বর তার মেয়ে জেমি (৩৪) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা অনুসন্ধান করে রান্নু শাহকে আটক করি। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি মোশারফ মোল্লাকে হত্যা করেছেন বলে স্বীকার করেন এবং তার দেওয়া তথ্য মতেই আমরা মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হই।’
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার সাহা বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি রান্নু শাহ ও মোশারফ মোল্লা সম্পর্কে আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাদের মধ্যে খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের জের ধরেই মোশারফ মোল্লা তার জমি বন্দুক রেখে তার ফুপাতো ভাই রান্নু শাহকে এক লাখ টাকা ধার দিয়েছিল। নির্ধারিত সময় টাকা পরিশোধ না করায় তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়ে। একপর্যায়ে ঘটনার দিন রাত ১০টার দিকে মোশারফ মোল্লাকে ফোন করে ডেকে নেয় রান্নু শাহ। ঘটনাস্থলে মাছ ধরা জ্বাল (নেট) গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। হত্যা নিশ্চিত হওয়ার পর মৃতদেহ গুম করার জন্য আমিরুল ইসলামের ঘরের পেছনে টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের ভেতরে মৃতদেহ লুকিয়ে রেখে চলে পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। কালুখালী থানায় ৩০২ / ২০১ ধারায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়েছে।’
রাজবাড়ীর কালুখালীতে নিখোঁজের চার দিন পর মো. মোশারফ মোল্লা (৫৪) নামের এক বৃদ্ধের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করেছে কালুখালী খানা-পুলিশ। পাওনা টাকার জন্য তাঁকে হত্যা করা হয় বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তারকৃত ব্যক্তি স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শনিবার (১২ নভেম্বর) বেলা ১২টার দিকে উপজেলার বোয়ালিয়া ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডের আমবাড়ীয়া গ্রামের আমিরুল ইসলামের বাড়ির টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের ভেতর থেকে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ।
পাংশা সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার সাহা এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
নিহত মোশারফ মোল্লা একই গ্রামের মৃত মজিদ মোল্লার ছেলে। এ ঘটনায় রান্নু শাহ (৪৯) নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে কালুখালী থানা-পুলিশ। রান্নু শাহ একই গ্রামের আবজাল শাহর ছেলে এবং নিহত মোশারফ মোল্লার মামাতো ভাই।
কালুখালী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নাজমুল হাসান বলেন, ‘নিহত মোশারফ মোল্লা গত ৮ নভেম্বর রাতে নিখোঁজ হন। পরদিন ৯ নভেম্বর তার মেয়ে জেমি (৩৪) থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে আমরা অনুসন্ধান করে রান্নু শাহকে আটক করি। তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হলে তিনি মোশারফ মোল্লাকে হত্যা করেছেন বলে স্বীকার করেন এবং তার দেওয়া তথ্য মতেই আমরা মরদেহ উদ্ধার করতে সক্ষম হই।’
সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার সুমন কুমার সাহা বলেন, ‘আমরা জানতে পেরেছি রান্নু শাহ ও মোশারফ মোল্লা সম্পর্কে আপন মামাতো-ফুপাতো ভাই। তাদের মধ্যে খুব ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল। সেই সম্পর্কের জের ধরেই মোশারফ মোল্লা তার জমি বন্দুক রেখে তার ফুপাতো ভাই রান্নু শাহকে এক লাখ টাকা ধার দিয়েছিল। নির্ধারিত সময় টাকা পরিশোধ না করায় তাদের মধ্যে কথা-কাটাকাটি হয়ে। একপর্যায়ে ঘটনার দিন রাত ১০টার দিকে মোশারফ মোল্লাকে ফোন করে ডেকে নেয় রান্নু শাহ। ঘটনাস্থলে মাছ ধরা জ্বাল (নেট) গলায় পেঁচিয়ে শ্বাসরোধ করে হত্যা করে। হত্যা নিশ্চিত হওয়ার পর মৃতদেহ গুম করার জন্য আমিরুল ইসলামের ঘরের পেছনে টয়লেটের সেফটি ট্যাংকের ভেতরে মৃতদেহ লুকিয়ে রেখে চলে পালিয়ে যায়।’
তিনি আরও বলেন, ‘মরদেহ উদ্ধার করে মর্গে পাঠানো হয়েছে। কালুখালী থানায় ৩০২ / ২০১ ধারায় একটি হত্যা মামলা রুজু হয়েছে।’
ফোনে ওই ব্যক্তি নিজেকে সেনাবাহিনীর মেজর সোহেল পরিচয় দিয়ে জানায়, কিছু শারীরিক সমস্যার কারণে তার ভাই বাদ পড়েছে, তবে চাইলে টাকা দিলে চাকরি নিশ্চিত করে দিতে পারবে। এর পর ঢাকার শাহ আলী থানার একটি হোটেলে ভুক্তভোগীর সঙ্গে দেখা করে ওই ভুয়া মেজর সোহেল রানা। সঙ্গে ছিল আরেক প্রতারক তৈয়বুর রহমান, যাকে ভুক্তভোগী
৫ দিন আগেচাঁদাবাজি ও অবৈধ দখলের অভিযোগে সাম্প্রতিক সময়ে গ্রেপ্তার হওয়া ব্যক্তিদের মধ্যে ৫৭ শতাংশের বেশি নতুন মুখ। অর্থাৎ পুলিশের হাতে ধরা পড়া ব্যক্তিদের অর্ধেকের কিছু বেশির বিরুদ্ধে অতীতে এ ধরনের অপরাধের কোনো অভিযোগ ছিল না। পুলিশ কর্তৃপক্ষের দেওয়া হিসাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে।
৯ দিন আগেআন্তর্জাতিক মানবপাচার চক্রের হোতা আমিনুল ইসলাম (৪৬) ও তার চার সহযোগীকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব)-২। জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা (এনএসআই) থেকে পাওয়া তথ্যের ভিত্তিতে র্যাব-২ ও হাজারীবাগ থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে রাজধানীর উত্তরা পশ্চিম থানার ১১ নম্বর সেক্টর থেকে তাদের
২০ দিন আগেমেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫