নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার গোলাপবাগের একটি বাসা থেকে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী মাকসুদুর রহমান ওরফে ডায়না নামে তৃতীয় লিঙ্গের একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত ডায়নার বাসায় দীর্ঘদিন ধরে সহকারী হিসেবে কাজ করা শোয়েব আক্তার ওরফে লাদেনকে গ্রেপ্তার করেছে যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ। গত ২৯ আগস্ট শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীর সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম থেকে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে লাদেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় লাদেনের কাছ থেকে নিহত ডায়নার ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনসেট, হত্যার কাজে ব্যবহৃত হাতুড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া ভিকটিমের বাসার সিসিটিভি ক্যামেরার ডিভিআর ও কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির ওয়ারি বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. জিয়াউল আহসান তালুকদার।
জিয়াউল আহসান তালুকদার জানান, গত শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেল স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী থানার গোলাপবাগের একটি বাসা থেকে নিহত মাকসুদুর রহমান খান ওরফে ডায়নার (৪৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশ তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে। তদন্তে জানা যায়, নিহত মাকসুদুর রহমান খান (৪৮) একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ এবং উচ্চশিক্ষিত। তিনি তাঁর নিজ বাসায় একাই বসবাস করতেন। বাসার ভেতরে তাঁর চারটি পোষা কুকুর রয়েছে। স্থানীয় প্রতিবেশীদের সঙ্গে তিনি মিশতেন না। তবে তাঁর বাসায় কিছু তরুণের যাতায়াত ছিল।
গ্রেপ্তার লাদেনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ওয়ারি বিভাগের ডিসি জানান, নিহত মাকসুদুর রহমান খান ওরফে ডায়নার সঙ্গে লাদেনের দুই বছর ধরে শারীরিক সম্পর্ক ছিল। ডায়নার বাসায় বিভিন্ন সময়ে নানা ফরমায়েশের কাজ করতেন লাদেন। এর বিনিময়ে টাকা পেতেন তিনি। হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন আগে লাদেন বিয়ে করেন। এই বিয়ে মাকসুদুর রহমান কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। অন্যদিকে লাদেনও চাইতেন মাকসুদুর রহমানের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে মুক্ত জীবনে ফিরতে। গত ১৬ আগস্ট মাকসুদুর রহমান গ্রেপ্তার লাদেনকে তাঁর গোলাপবাগের বাসায় ডেকে নিলে লাদেন ভিকটিমের মাথায় ও হাঁটুতে উপর্যুপরি আঘাত করেন। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় মাকসুদুরকে বিছানায় ফেলে লাদেন দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে বের হয়ে মূল ফটক টপকে পালিয়ে যান। ঘটনার ১০ দিন পর পুলিশ তাঁর মরদেহ পচা ও গলিত অবস্থায় উদ্ধার করে।
ডিসি জিয়াউল আহসান তালুকদার আরও জানান, এ ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার লাদেন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। পুরো ঘটনা উল্লেখ করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন তিনি।
রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার গোলাপবাগের একটি বাসা থেকে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী মাকসুদুর রহমান ওরফে ডায়না নামে তৃতীয় লিঙ্গের একজনের মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় নিহত ডায়নার বাসায় দীর্ঘদিন ধরে সহকারী হিসেবে কাজ করা শোয়েব আক্তার ওরফে লাদেনকে গ্রেপ্তার করেছে যাত্রাবাড়ী থানার পুলিশ। গত ২৯ আগস্ট শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ীর সীমান্তবর্তী একটি গ্রাম থেকে হত্যায় জড়িত থাকার অভিযোগে লাদেনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় লাদেনের কাছ থেকে নিহত ডায়নার ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোনসেট, হত্যার কাজে ব্যবহৃত হাতুড়ি উদ্ধার করা হয়েছে। এ ছাড়া ভিকটিমের বাসার সিসিটিভি ক্যামেরার ডিভিআর ও কিছু যৌন উত্তেজক ঔষধ উদ্ধার করা হয়।
আজ বুধবার দুপুরে রাজধানীর মিন্টো রোডে ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান ডিএমপির ওয়ারি বিভাগের উপপুলিশ কমিশনার (ডিসি) মো. জিয়াউল আহসান তালুকদার।
জিয়াউল আহসান তালুকদার জানান, গত শনিবার (২৭ আগস্ট) বিকেল স্থানীয়দের দেওয়া তথ্যের ভিত্তিতে যাত্রাবাড়ী থানার গোলাপবাগের একটি বাসা থেকে নিহত মাকসুদুর রহমান খান ওরফে ডায়নার (৪৮) মরদেহ উদ্ধার করা হয়। পরে পুলিশ তদন্ত কার্যক্রম শুরু করে। তদন্তে জানা যায়, নিহত মাকসুদুর রহমান খান (৪৮) একজন তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ এবং উচ্চশিক্ষিত। তিনি তাঁর নিজ বাসায় একাই বসবাস করতেন। বাসার ভেতরে তাঁর চারটি পোষা কুকুর রয়েছে। স্থানীয় প্রতিবেশীদের সঙ্গে তিনি মিশতেন না। তবে তাঁর বাসায় কিছু তরুণের যাতায়াত ছিল।
গ্রেপ্তার লাদেনকে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে ওয়ারি বিভাগের ডিসি জানান, নিহত মাকসুদুর রহমান খান ওরফে ডায়নার সঙ্গে লাদেনের দুই বছর ধরে শারীরিক সম্পর্ক ছিল। ডায়নার বাসায় বিভিন্ন সময়ে নানা ফরমায়েশের কাজ করতেন লাদেন। এর বিনিময়ে টাকা পেতেন তিনি। হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন আগে লাদেন বিয়ে করেন। এই বিয়ে মাকসুদুর রহমান কিছুতেই মেনে নিতে পারছিলেন না। অন্যদিকে লাদেনও চাইতেন মাকসুদুর রহমানের সঙ্গে সম্পর্ক শেষ করে মুক্ত জীবনে ফিরতে। গত ১৬ আগস্ট মাকসুদুর রহমান গ্রেপ্তার লাদেনকে তাঁর গোলাপবাগের বাসায় ডেকে নিলে লাদেন ভিকটিমের মাথায় ও হাঁটুতে উপর্যুপরি আঘাত করেন। এরপর রক্তাক্ত অবস্থায় মাকসুদুরকে বিছানায় ফেলে লাদেন দ্রুত ঘটনাস্থল থেকে বের হয়ে মূল ফটক টপকে পালিয়ে যান। ঘটনার ১০ দিন পর পুলিশ তাঁর মরদেহ পচা ও গলিত অবস্থায় উদ্ধার করে।
ডিসি জিয়াউল আহসান তালুকদার আরও জানান, এ ঘটনায় যাত্রাবাড়ী থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলায় গ্রেপ্তার লাদেন বর্তমানে কারাগারে রয়েছেন। পুরো ঘটনা উল্লেখ করে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিয়েছেন তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫