নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুবাইয়ে সোনার দোকান উদ্বোধন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে করা অস্ত্র মামলার রায় দেওয়া হবে আজ মঙ্গলবার। গত রোববার ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ও ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এই তারিখ ধার্য করেন। সরকারি কৌঁসুলি হাফিজুর রহমান তোতা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুপুরের দিকে রায় ঘোষণা করতে পারেন ট্রাইব্যুনাল।
এর আগে গত ২৮ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। সে সময় রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানান, এই মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়ার প্রয়োজন নেই। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি রবিউল ইসলাম তাঁর শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি একটি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ ঘটনায় রবিউলের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপপরিদর্শক সুজন কুমার কুণ্ডু। আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।
একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এই মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান তিনি। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
রবিউল ইসলাম রাজধানীর বনানীতে পুলিশ পরিদর্শক মামুন হত্যা মামলারও আসামি। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পেয়ে তিনি পলাতক হন এবং নাম পরিবর্তন করে আরাভ খান নাম ধারণ করেন।
দুবাইয়ে সোনার দোকান উদ্বোধন করে চাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী আরাভ খান ওরফে রবিউল ইসলামের বিরুদ্ধে করা অস্ত্র মামলার রায় দেওয়া হবে আজ মঙ্গলবার। গত রোববার ঢাকা মহানগর বিশেষ ট্রাইব্যুনাল ও ষষ্ঠ অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মুর্শিদ আহাম্মদ এই তারিখ ধার্য করেন। সরকারি কৌঁসুলি হাফিজুর রহমান তোতা আজকের পত্রিকাকে জানান, দুপুরের দিকে রায় ঘোষণা করতে পারেন ট্রাইব্যুনাল।
এর আগে গত ২৮ মার্চ মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করা হয়। সে সময় রাষ্ট্রপক্ষ আদালতকে জানান, এই মামলায় ২০ জন সাক্ষীর মধ্যে ১০ জন সাক্ষ্য দিয়েছেন। বাকি সাক্ষীদের সাক্ষ্য নেওয়ার প্রয়োজন নেই। পরে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন।
মামলার অভিযোগ থেকে জানা যায়, ২০১৫ সালের ২৮ জানুয়ারি রবিউল ইসলাম তাঁর শ্বশুর সেকেন্দার আলীকে ভয় দেখিয়ে টাকা আদায় করতে মগবাজারের বাসায় যান। গুলিভর্তি একটি রিভলবারসহ শ্বশুরের বাসার সামনে থেকে গ্রেপ্তার হন তিনি।
এ ঘটনায় রবিউলের বিরুদ্ধে রমনা মডেল থানায় অস্ত্র আইনে মামলা করেন ডিবি পশ্চিমের গাড়ি চুরি প্রতিরোধ ও উদ্ধার টিমের তৎকালীন উপপরিদর্শক সুজন কুমার কুণ্ডু। আসামি রবিউল ইসলাম আপনের বিরুদ্ধে অভিযোগের সত্যতা পাওয়ায় ২০১৫ সালের ১ মার্চ আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবির উপপরিদর্শক শেখ হাসান মুহাম্মদ মোস্তফা সারোয়ার।
একই বছরের ১০ মে আদালত রবিউলের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচার শুরুর আদেশ দেন। এই মামলায় ২০১৮ সালের ১৪ মার্চ জামিন পান তিনি। এরপর জামিনে গিয়ে পলাতক থাকায় ২০১৮ সালের ২৪ অক্টোবর তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন আদালত।
রবিউল ইসলাম রাজধানীর বনানীতে পুলিশ পরিদর্শক মামুন হত্যা মামলারও আসামি। এ ছাড়া বিভিন্ন থানায় তাঁর বিরুদ্ধে বেশ কয়েকটি ফৌজদারি মামলা রয়েছে। এসব মামলায় জামিন পেয়ে তিনি পলাতক হন এবং নাম পরিবর্তন করে আরাভ খান নাম ধারণ করেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২২ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫