নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের অতিরিক্ত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিও) পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে মো. রাসেল মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ। গতকাল সোমবার রংপুর জেলার কোতোয়ালি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন, দুটি সিম, ১৬টি ভিজিটিং কার্ড (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয়ধারী) ও একটি সিল (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয়ধারী) জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।
হারুন অর রশীদ বলেন, মো. রাজ বিন রাসেল তালুকদার নাম দিয়ে এক ব্যক্তি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ একাধিক মন্ত্রীর ছবি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি ফেসবুকে ব্যবহার করে নিজেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয় দিয়ে ভিজিটিং কার্ড তৈরি করেন। এই পরিচয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় চাকরির প্রলোভন, বিভিন্ন রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান, পুলিশে লোক নিয়োগ, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, বদলি, এলাকার মামলা নিষ্পত্তিসহ বিভিন্ন তদবিরের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
সম্প্রতি এক ভুক্তভোগী সোমবার (১৮ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন। পরবর্তী সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সোমবার রংপুর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশের ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম।
ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার রাসেল রংপুরের পীরগঞ্জের বাসিন্দা। তিনি মো. রাজ বিন রাসেল তালুকদার নাম দিয়ে ফেসবুকে আইডি খোলেন। এরপর কৌশলে মন্ত্রী, এমপি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করেন। নেতা-কর্মীদের জন্য রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস উন্মুক্ত থাকার সুযোগে রাসেল পার্টি অফিসে যেতেন। ফলে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা-কর্মীর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। পার্টি অফিসে ছবি তুলে সেই ছবি তাঁর নিজ ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করেন। তাঁর আপলোড করা ছবি ব্যবহার করে নিজ এলাকাসহ রংপুর জেলার এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে সমাজে নিজেকে পরিচিত করেন। এ ছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয় দিয়ে ভুয়া ভিজিটিং কার্ড বানিয়ে তা সবার মধ্যে বিতরণ করতেন।
হারুন অর রশীদ জানান, রাসেলের উল্লেখযোগ্য কোনো পেশা নেই। বিভিন্ন সময়ে স্পিকার, মন্ত্রী, এমপি, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়ে অভিনব কায়দায় সুসম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। বিভিন্ন সময়ে তাঁদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করে নিজেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পাতেন।
অপরিচিতদের সঙ্গে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, মন্ত্রী, এমপি ও সমাজের বিশিষ্টজনদের ঘনিষ্ঠ পরিচয়ে কারও সঙ্গে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে হবে। অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের অতিরিক্ত ব্যক্তিগত কর্মকর্তা (এপিও) পরিচয় দিয়ে প্রতারণার অভিযোগে মো. রাসেল মিয়া নামের এক ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের (ডিএমপি) গোয়েন্দা সাইবার অ্যান্ড স্পেশাল ক্রাইম বিভাগ। গতকাল সোমবার রংপুর জেলার কোতোয়ালি থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়।
এ সময় তাঁর কাছ থেকে প্রতারণার কাজে ব্যবহৃত দুটি মোবাইল ফোন, দুটি সিম, ১৬টি ভিজিটিং কার্ড (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয়ধারী) ও একটি সিল (স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয়ধারী) জব্দ করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দুপুরে ডিবি কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (গোয়েন্দা) মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ এসব তথ্য জানান।
হারুন অর রশীদ বলেন, মো. রাজ বিন রাসেল তালুকদার নাম দিয়ে এক ব্যক্তি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীসহ একাধিক মন্ত্রীর ছবি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ছবি ফেসবুকে ব্যবহার করে নিজেকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয় দিয়ে ভিজিটিং কার্ড তৈরি করেন। এই পরিচয়ে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন জেলায় চাকরির প্রলোভন, বিভিন্ন রাজনৈতিক সমস্যার সমাধান, পুলিশে লোক নিয়োগ, পুলিশ ক্লিয়ারেন্স, বদলি, এলাকার মামলা নিষ্পত্তিসহ বিভিন্ন তদবিরের নামে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
সম্প্রতি এক ভুক্তভোগী সোমবার (১৮ জুলাই) রাজধানীর তেজগাঁও শিল্পাঞ্চল থানায় একটি প্রতারণার মামলা করেন। পরবর্তী সময়ে তথ্যপ্রযুক্তির সহায়তায় সোমবার রংপুর থেকে তাঁকে গ্রেপ্তার করে গোয়েন্দা পুলিশের ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন টিম।
ডিবিপ্রধান মোহাম্মদ হারুন অর রশীদ বলেন, গ্রেপ্তার রাসেল রংপুরের পীরগঞ্জের বাসিন্দা। তিনি মো. রাজ বিন রাসেল তালুকদার নাম দিয়ে ফেসবুকে আইডি খোলেন। এরপর কৌশলে মন্ত্রী, এমপি ও গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করেন। নেতা-কর্মীদের জন্য রাজধানীর ধানমন্ডিতে অবস্থিত আওয়ামী লীগের পার্টি অফিস উন্মুক্ত থাকার সুযোগে রাসেল পার্টি অফিসে যেতেন। ফলে আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতা-কর্মীর সঙ্গে তাঁর সুসম্পর্ক গড়ে ওঠে। পার্টি অফিসে ছবি তুলে সেই ছবি তাঁর নিজ ফেসবুক আইডিতে শেয়ার করেন। তাঁর আপলোড করা ছবি ব্যবহার করে নিজ এলাকাসহ রংপুর জেলার এক গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি হিসেবে সমাজে নিজেকে পরিচিত করেন। এ ছাড়া স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর এপিও পরিচয় দিয়ে ভুয়া ভিজিটিং কার্ড বানিয়ে তা সবার মধ্যে বিতরণ করতেন।
হারুন অর রশীদ জানান, রাসেলের উল্লেখযোগ্য কোনো পেশা নেই। বিভিন্ন সময়ে স্পিকার, মন্ত্রী, এমপি, গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের কাছে শুভেচ্ছাবার্তা পাঠিয়ে অভিনব কায়দায় সুসম্পর্ক গড়ে তোলার চেষ্টা করেন। বিভিন্ন সময়ে তাঁদের সঙ্গে ছবি তুলে ফেসবুকে আপলোড করে নিজেকে দেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের ঘনিষ্ঠ হিসেবে পরিচয় ব্যবহার করে প্রতারণার ফাঁদ পাতেন।
অপরিচিতদের সঙ্গে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়ে ডিবিপ্রধান বলেন, মন্ত্রী, এমপি ও সমাজের বিশিষ্টজনদের ঘনিষ্ঠ পরিচয়ে কারও সঙ্গে লেনদেন থেকে বিরত থাকতে হবে। অপরিচিত কারও সঙ্গে ছবি তোলার ক্ষেত্রে সবাইকে সতর্ক হতে হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫