রাতুল মন্ডল, শ্রীপুর (গাজীপুর)
গাজীপুরের শ্রীপুরে আশরাফুল হোসাইন আলম ওরফে হিরো আলমের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও হত্যার হুমকির অভিযোগ দিয়েছেন এক যুবক। গতকাল শনিবার রাতে শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দেন মো. রোবেল মুন্সী নামে এক যুবক।
লিখিত অভিযোগে হিরো আলমের দুই সহযোগীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁরা হলেন— মো. লিমন (২৫) ও মো. শুভ (৩০)। তাঁদের দুজনের বাড়ি বগুড়া জেলার সদর উপজেলার এলোনিয়া বাজারে।
অন্যদিকে অভিযোগকারী মো. রোবেল মুন্সী কুমিল্লা জেলার মতলব উপজেলার বড়ইনালা গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। তিনি উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের চকপাড়া গ্রামের আব্দুছ ছাত্তারের বাড়ির ভাড়াটিয়া।
রোবেল মুন্সী অভিযোগে বলেন, ‘প্রায় পাঁচ মাস আগে হিরো আলমের মালিকানাধীন অনলাইনভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করতাম। ২০২১ সালে আমার কাছ থেকে হিরো আলম ২০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। এ ছাড়া সাত মাসের বেতনের ৭০ হাজার টাকা হিরো আলমের কাছে জমা রাখি। পরে পাওনা ৯০ হাজার টাকা ফেরত চাইলে হিরো আলম দেই-দিচ্ছি করে টালবাহানা শুরু করেন। কয়েক মাস আগে হিরো আলমের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি ছেড়ে শ্রীপুরে একটি খাদ্য উৎপাদন কারখানায় চাকরি নিই। কয়েক দিন আগে হিরো আলম তাঁর কয়েক সহযোগী নিয়ে আমার বর্তমান কর্মস্থলে হাজির হন। এরপর আমাকে বাইরে ডেকে এনে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য ধমক দিতে থাকেন। এ সময় কিসের টাকা ফেরত দেব জানতে চাইলে হিরো আলমের দুই সহযোগী আমাকে জোর করে তাঁদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কারে তুলে উপজেলার মেডিকেল মোড় পর্যন্ত নিয়ে যান। এরপর আমার ব্যবহৃত ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন,ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড নিয়ে রাত ৩টার দিকে ছেড়ে দেন।’
এ নিয়ে মোবাইল ফোনে কথা হয় অভিযুক্ত হিরো আলমের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোবেল মুন্সী নামে আমার কোনো কর্মচারী নেই। কখনো ছিল না, আমার একটি চ্যানেল সে হ্যাক করে টাকা দাবি করেছিল। আমি কৌশলে তাঁর অবস্থান জেনে তাঁর কাছে পৌঁছে আমার চ্যানেলের পাসওয়ার্ড উদ্ধার করে নিয়ে আসি। আমি প্রথমে স্থানীয় মাওনা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে সঙ্গে নিয়ে তাঁকে ডেকে আনি। টাকা চাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘হিরো আলমের বিরুদ্ধে এক যুবক একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
গাজীপুরের শ্রীপুরে আশরাফুল হোসাইন আলম ওরফে হিরো আলমের বিরুদ্ধে অর্থ আত্মসাৎ ও হত্যার হুমকির অভিযোগ দিয়েছেন এক যুবক। গতকাল শনিবার রাতে শ্রীপুর থানায় লিখিত অভিযোগ দেন মো. রোবেল মুন্সী নামে এক যুবক।
লিখিত অভিযোগে হিরো আলমের দুই সহযোগীর নামও উল্লেখ করা হয়েছে। তাঁরা হলেন— মো. লিমন (২৫) ও মো. শুভ (৩০)। তাঁদের দুজনের বাড়ি বগুড়া জেলার সদর উপজেলার এলোনিয়া বাজারে।
অন্যদিকে অভিযোগকারী মো. রোবেল মুন্সী কুমিল্লা জেলার মতলব উপজেলার বড়ইনালা গ্রামের সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে। তিনি উপজেলার মাওনা ইউনিয়নের চকপাড়া গ্রামের আব্দুছ ছাত্তারের বাড়ির ভাড়াটিয়া।
রোবেল মুন্সী অভিযোগে বলেন, ‘প্রায় পাঁচ মাস আগে হিরো আলমের মালিকানাধীন অনলাইনভিত্তিক একটি প্রতিষ্ঠানে ১০ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করতাম। ২০২১ সালে আমার কাছ থেকে হিরো আলম ২০ হাজার টাকা ধার নিয়েছিলেন। এ ছাড়া সাত মাসের বেতনের ৭০ হাজার টাকা হিরো আলমের কাছে জমা রাখি। পরে পাওনা ৯০ হাজার টাকা ফেরত চাইলে হিরো আলম দেই-দিচ্ছি করে টালবাহানা শুরু করেন। কয়েক মাস আগে হিরো আলমের ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান থেকে চাকরি ছেড়ে শ্রীপুরে একটি খাদ্য উৎপাদন কারখানায় চাকরি নিই। কয়েক দিন আগে হিরো আলম তাঁর কয়েক সহযোগী নিয়ে আমার বর্তমান কর্মস্থলে হাজির হন। এরপর আমাকে বাইরে ডেকে এনে টাকা ফেরত দেওয়ার জন্য ধমক দিতে থাকেন। এ সময় কিসের টাকা ফেরত দেব জানতে চাইলে হিরো আলমের দুই সহযোগী আমাকে জোর করে তাঁদের ব্যবহৃত প্রাইভেট কারে তুলে উপজেলার মেডিকেল মোড় পর্যন্ত নিয়ে যান। এরপর আমার ব্যবহৃত ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন,ফেসবুক আইডির পাসওয়ার্ড নিয়ে রাত ৩টার দিকে ছেড়ে দেন।’
এ নিয়ে মোবাইল ফোনে কথা হয় অভিযুক্ত হিরো আলমের সঙ্গে। তিনি আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘রোবেল মুন্সী নামে আমার কোনো কর্মচারী নেই। কখনো ছিল না, আমার একটি চ্যানেল সে হ্যাক করে টাকা দাবি করেছিল। আমি কৌশলে তাঁর অবস্থান জেনে তাঁর কাছে পৌঁছে আমার চ্যানেলের পাসওয়ার্ড উদ্ধার করে নিয়ে আসি। আমি প্রথমে স্থানীয় মাওনা পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জকে সঙ্গে নিয়ে তাঁকে ডেকে আনি। টাকা চাওয়ার বিষয়টি সম্পূর্ণ মিথ্যা।’
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান বলেন, ‘হিরো আলমের বিরুদ্ধে এক যুবক একটি লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। এ বিষয়ে তদন্ত করে যথাযথ আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫