ধর্ষণের পর তা জানাজানি হওয়ার ভয়ে এক নারীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন অভিযুক্ত ওমর ফারুক (২০) ও রাব্বি (১৯)। শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত সোমবার গজারি জঙ্গল থেকে নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর হত্যার সঙ্গে জড়িত ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ওমর ফারুক (২০) উপজেলার লোহাগাছ বিন্দুবাড়ি গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে এবং রাব্বি (১৯) একই এলাকার মো. হাসমতের ছেলে। নিহত নারী (৪৫) শ্রীপুর পৌর এলাকার মাধখলা গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। এর মধ্যে ওমর ফারুক হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আমজাদ শেখ জানান, রাশিদা বেগম বাড়ির পাশে ইসরাক স্পিনিং মিলস লিমিটেড কারখানায় চাকরি করতেন। গত শনিবার বাড়ির অদূরে লাকড়ি কুড়াতে গেলে সেখানে অভিযুক্ত ওমর ফারুক ও রাব্বি তাঁকে ধর্ষণ করেন। এদিকে নিহত ওই নারী ও ফারুক একই কারখানার চাকরি করেন। এ জন্য ঘটনাটি প্রকাশ পাওয়ার ভয়ে ফারুক ও রাব্বি তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ জঙ্গলে ফেলে দেন। পরদিন মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয় লোকজন।
মামলার তদন্তকারী এসআই আমজাদ আরও জানান, হত্যার পর রাশিদা স্বর্ণের নাকফুল ও গলায় থাকা রুপার চেইন ওমর ফারুক নামে স্থানীয় সাঈদ নামের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য যান। পরে সাইদের দেওয়া তথ্যমতে ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে বোনের বাড়ি জামালপুর থেকে নাকফুল ও রুপার চেইন উদ্ধার করা হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, হত্যার দায় স্বীকার করে ওমর ফারুক আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
ধর্ষণের পর তা জানাজানি হওয়ার ভয়ে এক নারীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন অভিযুক্ত ওমর ফারুক (২০) ও রাব্বি (১৯)। শ্রীপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গত সোমবার গজারি জঙ্গল থেকে নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। এ ঘটনায় মামলা দায়েরের পর হত্যার সঙ্গে জড়িত ওই দুজনকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তার ওমর ফারুক (২০) উপজেলার লোহাগাছ বিন্দুবাড়ি গ্রামের আব্দুল হামিদের ছেলে এবং রাব্বি (১৯) একই এলাকার মো. হাসমতের ছেলে। নিহত নারী (৪৫) শ্রীপুর পৌর এলাকার মাধখলা গ্রামের শহিদুল ইসলামের স্ত্রী। এর মধ্যে ওমর ফারুক হত্যার দায় স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মো. আমজাদ শেখ জানান, রাশিদা বেগম বাড়ির পাশে ইসরাক স্পিনিং মিলস লিমিটেড কারখানায় চাকরি করতেন। গত শনিবার বাড়ির অদূরে লাকড়ি কুড়াতে গেলে সেখানে অভিযুক্ত ওমর ফারুক ও রাব্বি তাঁকে ধর্ষণ করেন। এদিকে নিহত ওই নারী ও ফারুক একই কারখানার চাকরি করেন। এ জন্য ঘটনাটি প্রকাশ পাওয়ার ভয়ে ফারুক ও রাব্বি তাঁকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ জঙ্গলে ফেলে দেন। পরদিন মরদেহ দেখতে পেয়ে পুলিশে খবর দেন স্থানীয় লোকজন।
মামলার তদন্তকারী এসআই আমজাদ আরও জানান, হত্যার পর রাশিদা স্বর্ণের নাকফুল ও গলায় থাকা রুপার চেইন ওমর ফারুক নামে স্থানীয় সাঈদ নামের এক ব্যক্তির কাছে বিক্রির জন্য যান। পরে সাইদের দেওয়া তথ্যমতে ওমর ফারুককে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। এরপর জিজ্ঞাসাবাদে তিনি হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার কথা স্বীকার করেন। পরে তাঁর দেওয়া তথ্যমতে বোনের বাড়ি জামালপুর থেকে নাকফুল ও রুপার চেইন উদ্ধার করা হয়।
শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খোন্দকার ইমাম হোসেন বলেন, হত্যার দায় স্বীকার করে ওমর ফারুক আদালতে ১৬৪ ধারায় স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫