শিবচর (মাদারীপুর) প্রতিনিধি
মাদারীপুরে হত্যার হুমকি দিয়ে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে জিসান মাতুব্বর (১৮) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে ওই শিক্ষার্থী ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। বিষয়টি স্থানীয় মাতব্বরদের কাছে জানালে ভুক্তভোগীর পরিবারকে দফায় দফায় হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত জিসান সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের খাটোপাড়া এলাকার কিরণ মাতুব্বরের ছেলে। জিসানের বাবা কিরণ মাতুব্বর গ্রিস প্রবাসী। ঘটনার পর জিসান লিবিয়া হয়ে ইতালি যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও এলাকায় গুঞ্জন উঠেছে।
জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের খাটোপাড়া গ্রামের কিরণ মাতুব্বরের ছেলে জিসান প্রায় ৬ মাস আগে পঞ্চম শ্রেণির (১২) ওই শিক্ষার্থীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান। পরে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি বাগানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। ভয়ে ১২ বছরের মেয়েটি পরিবারের কাছে বিষয়টি গোপন রাখে। সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থীর পেটে ব্যথা করলে পরিবারের লোকজন একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখানে আলট্রাসনোগ্রাফিতে অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি ধরা পড়ে। পরে এ ঘটনাটি স্থানীয় মাতব্বরদের জানালে তারা ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য দফায় দফায় ওই পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। এই ঘটনার ন্যায্য বিচার পেতে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার ও এলাকাবাসী।
এ নিয়ে ভুক্তভোগীর চাচাতো ভাই বলেন, ‘আমার চাচা একজন গরিব মানুষ। সে ভ্যান চালিয়ে সংসার চালায়। আমার চাচাতো বোনকে জিসান ভয় দেখিয়ে এই কাজটা করেছে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
ভুক্তভোগী মেয়ের মা বলেন, ‘আমার মেয়েকে ভয় দেখিয়ে জিসান ধর্ষণ করেছে। আমরা গরিব মানুষ, অন্য কোথাও আর মেয়েকে বিয়েও দিতে পারব না। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে জিসানের ফুফু সাহিদা বেগম বলেন, ‘শুধু শুধু জিসানের বিরুদ্ধে দোষ চাপানো হচ্ছে। আমার ভাতিজা এখন লিবিয়া আছে। ও এমন কিছুই করেনি।’
এ বিষয়ে মাদারীপুর মোহাম্মদ আলী মেমোরিয়াল হাসপাতালের মেডিসিন ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘গত মাসের ২৮ তারিখে ওই মেয়েটিকে পেটের ব্যথার জন্য নিয়ে আসা হয়েছিল। আলট্রাসনোগ্রাফি করার পরে আমরা জানতে পারি মেয়েটি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ‘আমরা ঘটনাটি শুনেছি। আমাদের পক্ষ থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে আইনি সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
মাদারীপুরে হত্যার হুমকি দিয়ে পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থীকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ উঠেছে জিসান মাতুব্বর (১৮) নামের এক যুবকের বিরুদ্ধে। এরই মধ্যে ওই শিক্ষার্থী ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়েছে। বিষয়টি স্থানীয় মাতব্বরদের কাছে জানালে ভুক্তভোগীর পরিবারকে দফায় দফায় হুমকিও দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
অভিযুক্ত জিসান সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের খাটোপাড়া এলাকার কিরণ মাতুব্বরের ছেলে। জিসানের বাবা কিরণ মাতুব্বর গ্রিস প্রবাসী। ঘটনার পর জিসান লিবিয়া হয়ে ইতালি যাওয়ার প্রস্তুতি নিচ্ছে বলেও এলাকায় গুঞ্জন উঠেছে।
জানা গেছে, মাদারীপুর সদর উপজেলার কুনিয়া ইউনিয়নের খাটোপাড়া গ্রামের কিরণ মাতুব্বরের ছেলে জিসান প্রায় ৬ মাস আগে পঞ্চম শ্রেণির (১২) ওই শিক্ষার্থীকে বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যান। পরে হত্যার হুমকি দিয়ে একটি বাগানে নিয়ে তাকে ধর্ষণ করেন। ভয়ে ১২ বছরের মেয়েটি পরিবারের কাছে বিষয়টি গোপন রাখে। সম্প্রতি ওই শিক্ষার্থীর পেটে ব্যথা করলে পরিবারের লোকজন একটি বেসরকারি ক্লিনিকে নিয়ে যায়। সেখানে আলট্রাসনোগ্রাফিতে অন্তঃসত্ত্বার বিষয়টি ধরা পড়ে। পরে এ ঘটনাটি স্থানীয় মাতব্বরদের জানালে তারা ঘটনাটি ধামাচাপা দেওয়ার জন্য দফায় দফায় ওই পরিবারকে হুমকি দিচ্ছে। এই ঘটনার ন্যায্য বিচার পেতে প্রশাসনের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন ভুক্তভোগীর পরিবার ও এলাকাবাসী।
এ নিয়ে ভুক্তভোগীর চাচাতো ভাই বলেন, ‘আমার চাচা একজন গরিব মানুষ। সে ভ্যান চালিয়ে সংসার চালায়। আমার চাচাতো বোনকে জিসান ভয় দেখিয়ে এই কাজটা করেছে। আমরা এই ঘটনার সুষ্ঠু বিচার চাই।’
ভুক্তভোগী মেয়ের মা বলেন, ‘আমার মেয়েকে ভয় দেখিয়ে জিসান ধর্ষণ করেছে। আমরা গরিব মানুষ, অন্য কোথাও আর মেয়েকে বিয়েও দিতে পারব না। আমরা এর সুষ্ঠু বিচার চাই।’
এদিকে অভিযোগ অস্বীকার করে জিসানের ফুফু সাহিদা বেগম বলেন, ‘শুধু শুধু জিসানের বিরুদ্ধে দোষ চাপানো হচ্ছে। আমার ভাতিজা এখন লিবিয়া আছে। ও এমন কিছুই করেনি।’
এ বিষয়ে মাদারীপুর মোহাম্মদ আলী মেমোরিয়াল হাসপাতালের মেডিসিন ও শিশু রোগ বিশেষজ্ঞ ডা. রেজাউল করিম রেজা বলেন, ‘গত মাসের ২৮ তারিখে ওই মেয়েটিকে পেটের ব্যথার জন্য নিয়ে আসা হয়েছিল। আলট্রাসনোগ্রাফি করার পরে আমরা জানতে পারি মেয়েটি ৬ মাসের অন্তঃসত্ত্বা।’
মাদারীপুরের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) ওয়াসিম ফিরোজ বলেন, ‘আমরা ঘটনাটি শুনেছি। আমাদের পক্ষ থেকে ভুক্তভোগী পরিবারের সঙ্গে যোগাযোগ করে আইনি সহযোগিতা দেওয়া হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫