সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
আহত ছাগল নিয়ে থানার মূল ফটকে অপেক্ষা করছেন সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর ছাগলের পা ভেঙ্গে দিয়েছে প্রতিপক্ষ। অবলা প্রাণির পা ভেঙে দেওয়ার বিচার চাইতে থানায় হাজির হয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাত ১০টায় আশুলিয়া থানায় সরেজমিনে এ চিত্র দেখা যায়। এরই মধ্যে ছাগল মালিক সিদ্দিকুর রহমান দুজনকে অভিযুক্ত করে থানায় সাধারন ডায়েরি করেন। অভিযুক্তরা হলেন-আশুলিয়ার চাকলগ্রামের মাজেম মিয়ার ছেলে আব্দুর রহিম (৫০) ও অপরজন একই গ্রামের নজরুল (৫৫)।
জানা গেছে, ভুক্তভোগী ছাগল মালিক সিদ্দিকুর রহমান পেশায় মোবাইল টেকনিশয়ান। থাকেন আশুলিয়া পাথালিয়া ইউনিয়নের সক্রান গ্রামে।
সিদ্দিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমি চারটি ছাগল পালন করি। ছাগলদের গোসল করিয়ে বাড়ির পাশে সড়কে রোদে রেখেছিলাম। কিছুক্ষণ পর এসে দেখি পার্শবর্তী আব্দুর রহিম আমার ছাগলকে মারধর করছে। আমাকে দেখেই পালিয়ে যায় সে। কাছে গিয়ে দেখি আমার ছাগলের একটি পা ভেঙে গেছে। মারধরের কারণে বাকি ছাগলগুলোরও পেট ফুলে গিয়েছে।
সিদ্দিকুর রহমান দাবি করেন, স্থানীয় নজরুলের নির্দেশে আব্দুর রহিম এই কাজ করেছে। তাদের ক্ষেতে যেতে পারে বলে এর আগে তারা ছাগল পালন করতে মানা করেছে। কিন্তু কখনোই ছাগল তাদের ক্ষেত খামারে যায়নি।
অভিযুক্ত আব্দুর রহিম ঘটনাস্থলের পার্শবর্তী জমিতে চাষাবাদ করেন বলে জানা যায়। তার বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
সিদ্দিকুর রহমানের ভাই হারুনর রশিদ পেশায় চা দোকানী। ছাগল নিয়ে আশুলিয়া থানার ফটকে বসে ছিলেন তিনিও। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এই এলাকায় জমি কিনে বাড়ি করেছি দেখে এলাকার স্থানীয়রা আমাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। আমাদের ছাগল কখনই পাশের ক্ষেতে যায়নি। তবুও আমরা ছাগল পালন করি দেখে আমাদের হুমকি ধামকি দেয় আব্দুর রহিম।’
হারুনর রশিদ আরও বলেন, ‘গত ৬ মাস আগে তোতামুখী জাতের এই ছাগলটিকে ১২ হাজার টাকায় কিনেছিলাম। এখন ছাগলটি যদি মারা যায় তাহলে কী করব। আমরা গরীব মানুষ।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আব্দুর রহিম ও নজরুলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
আশুলিয়া থানার এসআই আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতোমধ্যে ঘটনাটি জেনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গুরুত্ব সহকারেই বিষয়টি দেখা হবে।
আহত ছাগল নিয়ে থানার মূল ফটকে অপেক্ষা করছেন সিদ্দিকুর রহমান। তাঁর ছাগলের পা ভেঙ্গে দিয়েছে প্রতিপক্ষ। অবলা প্রাণির পা ভেঙে দেওয়ার বিচার চাইতে থানায় হাজির হয়েছেন তিনি।
আজ রোববার রাত ১০টায় আশুলিয়া থানায় সরেজমিনে এ চিত্র দেখা যায়। এরই মধ্যে ছাগল মালিক সিদ্দিকুর রহমান দুজনকে অভিযুক্ত করে থানায় সাধারন ডায়েরি করেন। অভিযুক্তরা হলেন-আশুলিয়ার চাকলগ্রামের মাজেম মিয়ার ছেলে আব্দুর রহিম (৫০) ও অপরজন একই গ্রামের নজরুল (৫৫)।
জানা গেছে, ভুক্তভোগী ছাগল মালিক সিদ্দিকুর রহমান পেশায় মোবাইল টেকনিশয়ান। থাকেন আশুলিয়া পাথালিয়া ইউনিয়নের সক্রান গ্রামে।
সিদ্দিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, আমি চারটি ছাগল পালন করি। ছাগলদের গোসল করিয়ে বাড়ির পাশে সড়কে রোদে রেখেছিলাম। কিছুক্ষণ পর এসে দেখি পার্শবর্তী আব্দুর রহিম আমার ছাগলকে মারধর করছে। আমাকে দেখেই পালিয়ে যায় সে। কাছে গিয়ে দেখি আমার ছাগলের একটি পা ভেঙে গেছে। মারধরের কারণে বাকি ছাগলগুলোরও পেট ফুলে গিয়েছে।
সিদ্দিকুর রহমান দাবি করেন, স্থানীয় নজরুলের নির্দেশে আব্দুর রহিম এই কাজ করেছে। তাদের ক্ষেতে যেতে পারে বলে এর আগে তারা ছাগল পালন করতে মানা করেছে। কিন্তু কখনোই ছাগল তাদের ক্ষেত খামারে যায়নি।
অভিযুক্ত আব্দুর রহিম ঘটনাস্থলের পার্শবর্তী জমিতে চাষাবাদ করেন বলে জানা যায়। তার বিস্তারিত পরিচয় পাওয়া যায়নি।
সিদ্দিকুর রহমানের ভাই হারুনর রশিদ পেশায় চা দোকানী। ছাগল নিয়ে আশুলিয়া থানার ফটকে বসে ছিলেন তিনিও। আক্ষেপ করে তিনি বলেন, ‘আমরা এই এলাকায় জমি কিনে বাড়ি করেছি দেখে এলাকার স্থানীয়রা আমাদের তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে। আমাদের ছাগল কখনই পাশের ক্ষেতে যায়নি। তবুও আমরা ছাগল পালন করি দেখে আমাদের হুমকি ধামকি দেয় আব্দুর রহিম।’
হারুনর রশিদ আরও বলেন, ‘গত ৬ মাস আগে তোতামুখী জাতের এই ছাগলটিকে ১২ হাজার টাকায় কিনেছিলাম। এখন ছাগলটি যদি মারা যায় তাহলে কী করব। আমরা গরীব মানুষ।’
এ বিষয়ে অভিযুক্ত আব্দুর রহিম ও নজরুলের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করেও কথা বলা সম্ভব হয়নি।
আশুলিয়া থানার এসআই আবুল হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ইতোমধ্যে ঘটনাটি জেনেছি। তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে। গুরুত্ব সহকারেই বিষয়টি দেখা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫