নুরুল আমিন হাসান, উত্তরা (ঢাকা)
রাজধানীর উত্তরায় দুবাইপ্রবাসীর স্বর্ণের বার ছিনতাইকালে একজন ভুয়া ডিবি পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে থানারপুলিশ। উত্তরা পূর্ব থানাধীন জসিম উদ্দিনের ব্র্যাক ব্যাংকের আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আরও দুজন পালিয়ে যান।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম নূরে খোদা সিদ্দিকি (৩৭)। নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার টেঙ্গা নামক গ্রামের ইয়াকুব এয়ার খানের ছেলে তিনি। বর্তমানে তিনি রাজধানীর কচুক্ষেতের সিবি-৪৩ ফ্ল্যাটে থাকেন। তিনি একসময় পুলিশ সদস্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন। নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের কারণে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
ভুক্তভোগী দুবাইপ্রবাসী এবং টাঙ্গাইল জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার মৃত শহর আলীর ছেলে মো. হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার (৭ নভেম্বর) সকালে আমি দুবাই থেকে বিমানবন্দরে আসি। দুবাই থেকে আসার সময় আমি দুটি স্বর্ণের বার নিয়ে আসি। কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে এসব স্বর্ণের বার কিনে নিয়ে আসা হয়েছিল।’
ভুক্তভোগী বলেন, ‘বিমানবন্দরে নামার পর সকালে স্বর্ণের দাম কম ছিল, যার কারণে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করি। পরে আমার ভাতিজা সেলিম ও শাহিনের (দুই সহোদর) একজন কাস্টমার স্বর্ণের রেট সব থেকে বেশি বলে। তাদের রেট ঢাকার তাঁতীবাজারের থেকেও ভরিতে ৩০০ টাকা বেশি ছিল। এতে অন্তত ৯ হাজার টাকা বেশি লাভ হতো আমার।’
হাসান বলেন, ‘তখন আমি তাঁদের দেওয়া ঠিকানা জসিম উদ্দিনের ব্র্যাক ব্যাংকের আন্ডারগ্রাউন্ডে যাই। গিয়ে দেখি দুজন রয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে আরও দুজন মুখে মাস্ক লাগিয়ে আমাদের কাছে চলে আসে। পরে একজন আমায় জিজ্ঞাসা করে—মাল কার কাছে, দে। তখন আমি আমার পকেট থেকে বের করে স্বর্ণের বার দিয়ে দেই। সঙ্গে সঙ্গেই তারা এক হাতে পুলিশের আইডি দেখিয়ে আমায় বলেন, ‘‘আমি ডিবির লোক।” আরেক হাতে হ্যান্ডকাফ বের করে আমার বাঁ হাতে লাগিয়ে দেন। তখন তাঁরা আমায় বলেন, ‘‘এখানে কোনো কথা নয়, তোদের থানায় যেতে হবে। থানায় গিয়ে বাকি কথা হবে।”’
ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘তখন আমি তাদের বলি, স্যার, আমি তো কোনো অন্যায় কাজ করি নাই। আমি বৈধভাবে সরকারকে ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে স্বর্ণের বার নিয়ে আসছি। আমায় কোথায় যেতে হবে আমি যাব, কোনো সমস্যা নেই। এ সময় আমার সঙ্গে থাকা ভাতিজা সেলিম তাদের বলে উঠে, “আপনারা তো ভুয়া ডিবি লোক”। এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই তারা আমার হাতে হাতকড়া রেখেই দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমরা ভুয়া ডিবি পুলিশ বলে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন তাদের একজনকে ধরে ফেলে। বাকি দুজন পালিয়ে যায়। জনগণ ধরে ফেলা নূরে খোদা সিদ্দিকিকে গণধোলাইও দেয়। পরে থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে তাদের গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।’
প্রবাসী হাসান আরও বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়া দুজন আমার দুটি স্বর্ণের বার ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি মামলা করেছি।
এদিকে বিভিন্ন পুলিশ কর্মকর্তার সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তার হওয়া নূরে খোদা সিদ্দিকি বাংলাদেশ পুলিশে ২০০৪ সালে কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি প্রমোশন পেয়ে উপপরিদর্শকও (এসআই) হয়েছিলেন। কিন্তু কক্সবাজারের এক ফৌজদারি অপরাধের কারণে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কর্মরত থাকা অবস্থায় পুলিশ থেকে চাকরিচ্যুত হন। গ্রেপ্তার হওয়া নূরে খোদা বর্তমান উত্তরা পূর্ব এবং সাবেক মডেল থানায় এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এদিকে উত্তরার বিভিন্ন বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে জানান, উত্তরায় তিনি কর্মরত থাকা অবস্থায়ও বেপরোয়া ছিলেন। প্রতিনিয়ত সাধারণ জনগণকে আটক করে বাণিজ্য করতেন। একপর্যায়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি টের পেলে তাঁকে বদলি করে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুজাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিবি পুলিশ পরিচয়ে দুবাইপ্রবাসীর স্বর্ণের বার ছিনতাইয়ের ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেওয়ান আলী (৪২) ও শহিদুল ইসলাম (৩৫) নামের আরও দুজন পালিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। পলাতক দুজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ওই ভুয়া ডিবি পুলিশ সদস্য নূরে খোদা সিদ্দিকি একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাঁদের টার্গেট মূলত প্রবাসীদের। তারা প্রবাসীদের কাছ থেকে স্বর্ণের বার কেনার নাটক হিসেবে ক্রেতা সাজতেন। পরে ডিবি পুলিশ সদস্যের পরিচয় দিয়ে ছিনিয়ে নিতেন। দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি এমন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।’
পরিদর্শক তদন্ত মুজাহিদুল বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ভুয়া ডিবি সদস্য কী কারণে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তা এখনো জানা যায়নি। বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।’
রাজধানীর উত্তরায় দুবাইপ্রবাসীর স্বর্ণের বার ছিনতাইকালে একজন ভুয়া ডিবি পুলিশ কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে থানারপুলিশ। উত্তরা পূর্ব থানাধীন জসিম উদ্দিনের ব্র্যাক ব্যাংকের আন্ডারগ্রাউন্ড থেকে সোমবার (৭ নভেম্বর) বিকেলে তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ সময় আরও দুজন পালিয়ে যান।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই ব্যক্তির নাম নূরে খোদা সিদ্দিকি (৩৭)। নেত্রকোনা জেলার আটপাড়া উপজেলার টেঙ্গা নামক গ্রামের ইয়াকুব এয়ার খানের ছেলে তিনি। বর্তমানে তিনি রাজধানীর কচুক্ষেতের সিবি-৪৩ ফ্ল্যাটে থাকেন। তিনি একসময় পুলিশ সদস্য হিসেবে কর্মরত ছিলেন। নানা অপরাধ কর্মকাণ্ডের কারণে তাঁকে চাকরিচ্যুত করা হয়।
ভুক্তভোগী দুবাইপ্রবাসী এবং টাঙ্গাইল জেলার মির্জাগঞ্জ উপজেলার মৃত শহর আলীর ছেলে মো. হাসান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সোমবার (৭ নভেম্বর) সকালে আমি দুবাই থেকে বিমানবন্দরে আসি। দুবাই থেকে আসার সময় আমি দুটি স্বর্ণের বার নিয়ে আসি। কয়েকজনের কাছ থেকে টাকা সংগ্রহ করে এসব স্বর্ণের বার কিনে নিয়ে আসা হয়েছিল।’
ভুক্তভোগী বলেন, ‘বিমানবন্দরে নামার পর সকালে স্বর্ণের দাম কম ছিল, যার কারণে দুপুর পর্যন্ত অপেক্ষা করি। পরে আমার ভাতিজা সেলিম ও শাহিনের (দুই সহোদর) একজন কাস্টমার স্বর্ণের রেট সব থেকে বেশি বলে। তাদের রেট ঢাকার তাঁতীবাজারের থেকেও ভরিতে ৩০০ টাকা বেশি ছিল। এতে অন্তত ৯ হাজার টাকা বেশি লাভ হতো আমার।’
হাসান বলেন, ‘তখন আমি তাঁদের দেওয়া ঠিকানা জসিম উদ্দিনের ব্র্যাক ব্যাংকের আন্ডারগ্রাউন্ডে যাই। গিয়ে দেখি দুজন রয়েছে। তাদের সঙ্গে কথা বলার একপর্যায়ে আরও দুজন মুখে মাস্ক লাগিয়ে আমাদের কাছে চলে আসে। পরে একজন আমায় জিজ্ঞাসা করে—মাল কার কাছে, দে। তখন আমি আমার পকেট থেকে বের করে স্বর্ণের বার দিয়ে দেই। সঙ্গে সঙ্গেই তারা এক হাতে পুলিশের আইডি দেখিয়ে আমায় বলেন, ‘‘আমি ডিবির লোক।” আরেক হাতে হ্যান্ডকাফ বের করে আমার বাঁ হাতে লাগিয়ে দেন। তখন তাঁরা আমায় বলেন, ‘‘এখানে কোনো কথা নয়, তোদের থানায় যেতে হবে। থানায় গিয়ে বাকি কথা হবে।”’
ভুক্তভোগী আরও বলেন, ‘তখন আমি তাদের বলি, স্যার, আমি তো কোনো অন্যায় কাজ করি নাই। আমি বৈধভাবে সরকারকে ভ্যাট-ট্যাক্স দিয়ে স্বর্ণের বার নিয়ে আসছি। আমায় কোথায় যেতে হবে আমি যাব, কোনো সমস্যা নেই। এ সময় আমার সঙ্গে থাকা ভাতিজা সেলিম তাদের বলে উঠে, “আপনারা তো ভুয়া ডিবি লোক”। এ কথা বলার সঙ্গে সঙ্গেই তারা আমার হাতে হাতকড়া রেখেই দৌড়ে পালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। এ সময় আমরা ভুয়া ডিবি পুলিশ বলে চিৎকার করলে আশপাশের লোকজন তাদের একজনকে ধরে ফেলে। বাকি দুজন পালিয়ে যায়। জনগণ ধরে ফেলা নূরে খোদা সিদ্দিকিকে গণধোলাইও দেয়। পরে থানার পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ এসে তাদের গ্রেপ্তার করে থানায় নিয়ে আসে।’
প্রবাসী হাসান আরও বলেন, ‘পালিয়ে যাওয়া দুজন আমার দুটি স্বর্ণের বার ছিনিয়ে নিয়ে গেছে। এ ঘটনায় আমি বাদী হয়ে উত্তরা পূর্ব থানায় একটি মামলা করেছি।
এদিকে বিভিন্ন পুলিশ কর্মকর্তার সূত্রে জানা যায়, গ্রেপ্তার হওয়া নূরে খোদা সিদ্দিকি বাংলাদেশ পুলিশে ২০০৪ সালে কনস্টেবল হিসেবে যোগদান করেন। পরে তিনি প্রমোশন পেয়ে উপপরিদর্শকও (এসআই) হয়েছিলেন। কিন্তু কক্সবাজারের এক ফৌজদারি অপরাধের কারণে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলায় কর্মরত থাকা অবস্থায় পুলিশ থেকে চাকরিচ্যুত হন। গ্রেপ্তার হওয়া নূরে খোদা বর্তমান উত্তরা পূর্ব এবং সাবেক মডেল থানায় এসআই হিসেবে কর্মরত ছিলেন।
এদিকে উত্তরার বিভিন্ন বাসিন্দা আজকের পত্রিকাকে জানান, উত্তরায় তিনি কর্মরত থাকা অবস্থায়ও বেপরোয়া ছিলেন। প্রতিনিয়ত সাধারণ জনগণকে আটক করে বাণিজ্য করতেন। একপর্যায়ে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বিষয়টি টের পেলে তাঁকে বদলি করে দেওয়া হয়।
এ বিষয়ে উত্তরা পূর্ব থানার পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মুজাহিদুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ডিবি পুলিশ পরিচয়ে দুবাইপ্রবাসীর স্বর্ণের বার ছিনতাইয়ের ঘটনায় একজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। দেওয়ান আলী (৪২) ও শহিদুল ইসলাম (৩৫) নামের আরও দুজন পালিয়ে গেছেন। এ ঘটনায় ভুক্তভোগী বাদী হয়ে থানায় একটি মামলা করেছেন। পলাতক দুজনকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।’
পুলিশের এই কর্মকর্তা বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ওই ভুয়া ডিবি পুলিশ সদস্য নূরে খোদা সিদ্দিকি একটি সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্য। তাঁদের টার্গেট মূলত প্রবাসীদের। তারা প্রবাসীদের কাছ থেকে স্বর্ণের বার কেনার নাটক হিসেবে ক্রেতা সাজতেন। পরে ডিবি পুলিশ সদস্যের পরিচয় দিয়ে ছিনিয়ে নিতেন। দীর্ঘদিন ধরে চক্রটি এমন কর্মকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত।’
পরিদর্শক তদন্ত মুজাহিদুল বলেন, ‘গ্রেপ্তার হওয়া ভুয়া ডিবি সদস্য কী কারণে চাকরিচ্যুত হয়েছিলেন তা এখনো জানা যায়নি। বিস্তারিত জানার চেষ্টা চলছে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫