সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
নেশার টাকা জোগাড় করতে ১১ বছরে প্রায় ৭ হাজার মোবাইল ফোন চুরি করেছেন। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে দুবার গ্রেপ্তারও হয়েছেন। মূলত বাসে ওঠার সময়ে যাত্রীদের পকেট ও ব্যাগ থেকে এই মোবাইল ফোনগুলো চুরি করেন তিনি। সর্বশেষ পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে সাভারের নবীনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আবারও গ্রেপ্তার হয়েছেন এই স্বপন। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার আসামিকে আশুলিয়া থানা থেকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আশুলিয়া থানাধীন নবীনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে স্বপনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মো. স্বপন (৩২) বরিশাল জেলার আগৈলঝারা থানার রতন মিয়ার ছেলে। আশুলিয়ার কুরগাঁও নতুনপাড়া এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
পুলিশ জানায়, মাদকবিরোধী অভিযানে নবীনগর থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে স্বপনও ছিল। স্বপনের কাছ থেকে ২৫০ পুরিয়াসহ মোট ১ হাজার ২৫০ পুরিয়া হেরোইন উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, স্বপন একজন সক্রিয় মোবাইল চোর বা ছিনতাই চক্রের সদস্য।
স্বপন ও তাঁর সহযোগীরা কৃত্রিম ভিড় তৈরি করে বা ঠেলাঠেলি করে বাসে ওঠার সময় যাত্রীদের পকেট থেকে মোবাইল চুরি করে নেন। মোবাইল হাতে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সহযোগীর কাছে মোবাইল স্থানান্তর করে দেন, এতে তাৎক্ষণিক যাত্রীদের সন্দেহ হলে তাঁদের চেক করলেও মোবাইল খুঁজে পায় না।
আশুলিয়া থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ আল মামুন বলেন, ‘মাদকের অভিযানে গিয়ে স্বপনকে গ্রেপ্তার করলেও স্বপন মূলত মোবাইল চোর ও ছিনতাই চক্রের সদস্য। তার দাবি সে এ পর্যন্ত ৫–৭ হাজার মোবাইল চুরি করেছে। নেশার টাকা জোগাড় করতে মোবাইল চুরি করে বিক্রি করত সে। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা হয়েছে। আমরা স্বপনের সঙ্গে জড়িত বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে চেষ্টা করছি।’
নেশার টাকা জোগাড় করতে ১১ বছরে প্রায় ৭ হাজার মোবাইল ফোন চুরি করেছেন। এর আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কাছে দুবার গ্রেপ্তারও হয়েছেন। মূলত বাসে ওঠার সময়ে যাত্রীদের পকেট ও ব্যাগ থেকে এই মোবাইল ফোনগুলো চুরি করেন তিনি। সর্বশেষ পুলিশের মাদকবিরোধী অভিযানে সাভারের নবীনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে আবারও গ্রেপ্তার হয়েছেন এই স্বপন। গ্রেপ্তারের পর জিজ্ঞাসাবাদের বরাত দিয়ে এসব তথ্য জানিয়েছে পুলিশ।
আজ শনিবার দুপুরে গ্রেপ্তার আসামিকে আশুলিয়া থানা থেকে ঢাকার আদালতে পাঠানো হয়। এর আগে গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের আশুলিয়া থানাধীন নবীনগর বাসস্ট্যান্ড এলাকা থেকে স্বপনকে গ্রেপ্তার করা হয়।
গ্রেপ্তার মো. স্বপন (৩২) বরিশাল জেলার আগৈলঝারা থানার রতন মিয়ার ছেলে। আশুলিয়ার কুরগাঁও নতুনপাড়া এলাকায় ভাড়া থাকতেন।
পুলিশ জানায়, মাদকবিরোধী অভিযানে নবীনগর থেকে ছয়জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে স্বপনও ছিল। স্বপনের কাছ থেকে ২৫০ পুরিয়াসহ মোট ১ হাজার ২৫০ পুরিয়া হেরোইন উদ্ধার করে জব্দ করা হয়েছে। পরে জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়, স্বপন একজন সক্রিয় মোবাইল চোর বা ছিনতাই চক্রের সদস্য।
স্বপন ও তাঁর সহযোগীরা কৃত্রিম ভিড় তৈরি করে বা ঠেলাঠেলি করে বাসে ওঠার সময় যাত্রীদের পকেট থেকে মোবাইল চুরি করে নেন। মোবাইল হাতে নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে অন্য সহযোগীর কাছে মোবাইল স্থানান্তর করে দেন, এতে তাৎক্ষণিক যাত্রীদের সন্দেহ হলে তাঁদের চেক করলেও মোবাইল খুঁজে পায় না।
আশুলিয়া থানা-পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) মাসুদ আল মামুন বলেন, ‘মাদকের অভিযানে গিয়ে স্বপনকে গ্রেপ্তার করলেও স্বপন মূলত মোবাইল চোর ও ছিনতাই চক্রের সদস্য। তার দাবি সে এ পর্যন্ত ৫–৭ হাজার মোবাইল চুরি করেছে। নেশার টাকা জোগাড় করতে মোবাইল চুরি করে বিক্রি করত সে। এ ঘটনায় মাদক আইনে মামলা হয়েছে। আমরা স্বপনের সঙ্গে জড়িত বাকি সদস্যদের গ্রেপ্তার করতে চেষ্টা করছি।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৮ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫