প্রতিনিধি, উত্তরা- বিমানবন্দর (ঢাকা)
স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা পয়সা সবকিছুই দুবাইতেই হয়েছে। কিন্তু লিকুইড স্বর্ণের বাণিজ্যিক লেনদেন বন্ধ বিদায় চোরাচালানকারীরা প্রথমে চলে গিয়েছিল মিশরে। সেখানে নয় ঘণ্টার একটি ট্রানজিটসহ টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট আসেন। পরবর্তীতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন নাগরিক ট্রানজিট সময়ের মধ্যে এয়ারপোর্টের ভেতরে এসে এসব স্বর্ণ দিয়ে যান। সেখানেই তারা ট্রানজিট সময়ের মধ্যেই এয়ারপোর্টেই তারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে নিয়ে নেয়।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আর্মড পুলিশের ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অফিস কক্ষে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
এর আগে টার্কিশ এয়ারলাইনসের টিকে-৭১২ ফ্লাইটে দুবাই থেকে ইস্তাম্বুল হয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টায় তিনজন স্বর্ণ চোরাচালানকারী এসেছিলেন। পরবর্তীতে তাঁদেরকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ কেজি তরল স্বর্ণসহ মো. রিয়াজুল হাসান (৪৬), মোহাম্মদ আমিন (৩৫) ও মোকারাম খান (৩৩)কে গ্রেপ্তার করে এপিবিএন ।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিন চোরাকারবারিরা হলেন, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার মৃত চান মোহাম্মদের ছেলে রিয়াজুল হাসান, ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জের মিঠাপুর এলাকার নাসির উদ্দিনের ছেলে মোহাম্মদ আমিন এবং ঢাকার সোনারগাঁওয়ের আব্দুল হামিদ খানের ছেলে মোকারাম খান।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)'র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া তিন যাত্রী ইস্তাম্বুল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ভোর সাড়ে পাঁচটায় বিমানবন্দরে এসেছেন। আমাদের কাছে থাকা গোপন তথ্যের ভিত্তিতে থেকে প্রথম থেকেই তাঁদেরকে নজরদারিতে রেখেছিলাম। কাস্টমসের এরিয়া পার হয়ে যাওয়ার পরে যখন ওনারা ক্যানোপিতে চলে আসেন তখন আমরা এদেরকে আটক করি এবং তাঁদেরকে চ্যালেঞ্জ করি। আটকের পর প্রথমে তা অস্বীকার করলেও নিয়ে এসে তল্লাশি করা হয়। তখন তাদের কাছ থেকে এসব স্বর্ণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়।
মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিনজন তাদের কোমরে, হাঁটুর নিচে এবং পায়ের বিভিন্ন অংশে এ্যাংলেট ব্যবহার করে প্লাস্টিকের কাভারের মধ্যে এসব তরল স্বর্ণ নিয়ে এসেছিলেন।
এপিবিএন-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, সাধারণত গোল্ডবারগুলো দুবাই থেকেই আসে। কিন্তু পেস্ট ফরম্যাটের (লিকুইড) গোল্ড বাণিজ্য লেনদেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ কারণে গোন্ডের টাকা পয়সার লেনদেন সবকিছু দুবাইতেই হয়েছে। যেহেতু দুবাইতে তরল গোল্ডের আদানপ্রদান নিষিদ্ধ। এই কারণে তাঁরা প্রথমে চলে গিয়েছিল মিশরে। সেখানে নয় ঘণ্টার একটি ট্রানজিটসহ টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন নাগরিক ট্রানজিট সময়ের মধ্যে এয়ারপোর্টের ভেতরে এসে এসব স্বর্ণ দিয়ে যান। সেখানেই তাঁরা ট্রানজিট সময়ের মধ্যেই এয়ারপোর্টেই তাঁরা শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে নিয়ে নেয়। টার্কিশ এয়ারলাইনসের টিকে-৭১২ ফ্লাইটে করে ঢাকা বিমানন্দরে ভোর সাড়ে ৫টায় আসেন। পরে তাঁরা কাস্টমের এরিয়া পার হয়ে গাড়িতে ওঠার আগেই তাঁদেরকে আটক করি। পরে তাদের কাছ থেকে এসব স্বর্ণ পাওয়া যায়।
দেখতে মরিচের গুঁড়ার মতো দেখালেও কীভাবে নিশ্চিত হলেন যে এসব গোল্ড? এমন প্রশ্নের জবাবে জিয়াউল হক বলেন, আমরা ইতিপূর্বে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরেও ১ কেজি ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ ধরেছিলাম। তাই আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতা ছিল। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকেই আমরা এসব গোল্ড শনাক্ত করতে পেরেছি।
এভাবে পাচারের চেষ্টার কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুটি কারণে এভাবে তারা এসব গোল্ড নিয়ে এসেছে। প্রথমত, এভাবে পরিবহনে সহজ এবং সু-কৌশলে শরীরের সঙ্গে বেঁধে নিয়ে আসা সহজ। দ্বিতীয়ত, এই ফর্মে গোল্ড নিয়ে আসলে খরচটা কম। তখন তাদের প্রফিট মানিটা আরও বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত লাভের জন্যই তারা মূলত এইভাবে স্বর্ণের চালানটা নিয়ে এসেছিল। আজকের এই চালানটি নিয়ে যেতে পারলে তাদের প্রায় ৬০ লাখ টাকা থাকতই। এই কারণেই লোভের বশবর্তী হয়ে এই কাজ করেছে বলেও জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি বলবো এরা আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য। কারণ এদের কেউ সাধারণ প্রবাসী না। এদের কাউকে লোভের ফেলে অন্য কেউ এসব স্বর্ণ দিয়ে পাঠায়নি। এরা নিজেরাই চোরাচালান করার চেষ্টা করেছেন। তাদের মধ্যে দুজন রয়েছেন দুবাইয়ের ব্যবসায়ী। সেই সুবাদে দুবাইয়ের মানুষের তাদের ওপর বিশ্বাস আছে। তাই তারা স্বর্ণ ক্রয়কালে তাঁদের টাকা দিয়েছে এবং ব্ল্যাংক চেকও দিয়ে আসছে।
চোরাচালানের সঙ্গে কত দিন যাবৎ ধরে জড়িত জানতে চাইলে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে তারা এই প্রথম স্বর্ণ চোরাচালানের চেষ্টা করেছে বলে জানিয়েছেন। তদন্তের মাধ্যমে বিস্তারিত জানা যাবে।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় চোরাচালান দমন আইনে মামলা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
স্বর্ণ চোরাচালানের টাকা পয়সা সবকিছুই দুবাইতেই হয়েছে। কিন্তু লিকুইড স্বর্ণের বাণিজ্যিক লেনদেন বন্ধ বিদায় চোরাচালানকারীরা প্রথমে চলে গিয়েছিল মিশরে। সেখানে নয় ঘণ্টার একটি ট্রানজিটসহ টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট আসেন। পরবর্তীতে ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন নাগরিক ট্রানজিট সময়ের মধ্যে এয়ারপোর্টের ভেতরে এসে এসব স্বর্ণ দিয়ে যান। সেখানেই তারা ট্রানজিট সময়ের মধ্যেই এয়ারপোর্টেই তারা শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে নিয়ে নেয়।
হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের আর্মড পুলিশের ব্যাটালিয়নের (এপিবিএন) অফিস কক্ষে আজ মঙ্গলবার সন্ধ্যায় এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানিয়েছেন সংস্থাটির অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
এর আগে টার্কিশ এয়ারলাইনসের টিকে-৭১২ ফ্লাইটে দুবাই থেকে ইস্তাম্বুল হয়ে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মঙ্গলবার ভোর সাড়ে ৫টায় তিনজন স্বর্ণ চোরাচালানকারী এসেছিলেন। পরবর্তীতে তাঁদেরকে গোপন তথ্যের ভিত্তিতে ১৪ কেজি তরল স্বর্ণসহ মো. রিয়াজুল হাসান (৪৬), মোহাম্মদ আমিন (৩৫) ও মোকারাম খান (৩৩)কে গ্রেপ্তার করে এপিবিএন ।
গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিন চোরাকারবারিরা হলেন, টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার মৃত চান মোহাম্মদের ছেলে রিয়াজুল হাসান, ঢাকা জেলার কেরানীগঞ্জের মিঠাপুর এলাকার নাসির উদ্দিনের ছেলে মোহাম্মদ আমিন এবং ঢাকার সোনারগাঁওয়ের আব্দুল হামিদ খানের ছেলে মোকারাম খান।
বিমানবন্দর আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)'র অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া তিন যাত্রী ইস্তাম্বুল থেকে টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ভোর সাড়ে পাঁচটায় বিমানবন্দরে এসেছেন। আমাদের কাছে থাকা গোপন তথ্যের ভিত্তিতে থেকে প্রথম থেকেই তাঁদেরকে নজরদারিতে রেখেছিলাম। কাস্টমসের এরিয়া পার হয়ে যাওয়ার পরে যখন ওনারা ক্যানোপিতে চলে আসেন তখন আমরা এদেরকে আটক করি এবং তাঁদেরকে চ্যালেঞ্জ করি। আটকের পর প্রথমে তা অস্বীকার করলেও নিয়ে এসে তল্লাশি করা হয়। তখন তাদের কাছ থেকে এসব স্বর্ণের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া যায়।
মোহাম্মদ জিয়াউল হক বলেন, গ্রেপ্তার হওয়া ওই তিনজন তাদের কোমরে, হাঁটুর নিচে এবং পায়ের বিভিন্ন অংশে এ্যাংলেট ব্যবহার করে প্লাস্টিকের কাভারের মধ্যে এসব তরল স্বর্ণ নিয়ে এসেছিলেন।
এপিবিএন-এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার বলেন, সাধারণত গোল্ডবারগুলো দুবাই থেকেই আসে। কিন্তু পেস্ট ফরম্যাটের (লিকুইড) গোল্ড বাণিজ্য লেনদেন সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এ কারণে গোন্ডের টাকা পয়সার লেনদেন সবকিছু দুবাইতেই হয়েছে। যেহেতু দুবাইতে তরল গোল্ডের আদানপ্রদান নিষিদ্ধ। এই কারণে তাঁরা প্রথমে চলে গিয়েছিল মিশরে। সেখানে নয় ঘণ্টার একটি ট্রানজিটসহ টার্কিশ এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে ইস্তাম্বুল এয়ারপোর্ট।
ভারতীয় বংশোদ্ভূত একজন নাগরিক ট্রানজিট সময়ের মধ্যে এয়ারপোর্টের ভেতরে এসে এসব স্বর্ণ দিয়ে যান। সেখানেই তাঁরা ট্রানজিট সময়ের মধ্যেই এয়ারপোর্টেই তাঁরা শরীরের বিভিন্ন স্থানে নিয়ে নিয়ে নেয়। টার্কিশ এয়ারলাইনসের টিকে-৭১২ ফ্লাইটে করে ঢাকা বিমানন্দরে ভোর সাড়ে ৫টায় আসেন। পরে তাঁরা কাস্টমের এরিয়া পার হয়ে গাড়িতে ওঠার আগেই তাঁদেরকে আটক করি। পরে তাদের কাছ থেকে এসব স্বর্ণ পাওয়া যায়।
দেখতে মরিচের গুঁড়ার মতো দেখালেও কীভাবে নিশ্চিত হলেন যে এসব গোল্ড? এমন প্রশ্নের জবাবে জিয়াউল হক বলেন, আমরা ইতিপূর্বে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরেও ১ কেজি ১০০ গ্রাম ওজনের স্বর্ণ ধরেছিলাম। তাই আমাদের পূর্বের অভিজ্ঞতা ছিল। পূর্বের অভিজ্ঞতা থেকেই আমরা এসব গোল্ড শনাক্ত করতে পেরেছি।
এভাবে পাচারের চেষ্টার কারণ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, দুটি কারণে এভাবে তারা এসব গোল্ড নিয়ে এসেছে। প্রথমত, এভাবে পরিবহনে সহজ এবং সু-কৌশলে শরীরের সঙ্গে বেঁধে নিয়ে আসা সহজ। দ্বিতীয়ত, এই ফর্মে গোল্ড নিয়ে আসলে খরচটা কম। তখন তাদের প্রফিট মানিটা আরও বেড়ে যায়।
অতিরিক্ত লাভের জন্যই তারা মূলত এইভাবে স্বর্ণের চালানটা নিয়ে এসেছিল। আজকের এই চালানটি নিয়ে যেতে পারলে তাদের প্রায় ৬০ লাখ টাকা থাকতই। এই কারণেই লোভের বশবর্তী হয়ে এই কাজ করেছে বলেও জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মোহাম্মদ জিয়াউল হক।
আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি বলবো এরা আন্তর্জাতিক চোরাচালান চক্রের সদস্য। কারণ এদের কেউ সাধারণ প্রবাসী না। এদের কাউকে লোভের ফেলে অন্য কেউ এসব স্বর্ণ দিয়ে পাঠায়নি। এরা নিজেরাই চোরাচালান করার চেষ্টা করেছেন। তাদের মধ্যে দুজন রয়েছেন দুবাইয়ের ব্যবসায়ী। সেই সুবাদে দুবাইয়ের মানুষের তাদের ওপর বিশ্বাস আছে। তাই তারা স্বর্ণ ক্রয়কালে তাঁদের টাকা দিয়েছে এবং ব্ল্যাংক চেকও দিয়ে আসছে।
চোরাচালানের সঙ্গে কত দিন যাবৎ ধরে জড়িত জানতে চাইলে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, জিজ্ঞাসাবাদে তারা এই প্রথম স্বর্ণ চোরাচালানের চেষ্টা করেছে বলে জানিয়েছেন। তদন্তের মাধ্যমে বিস্তারিত জানা যাবে।
এ ঘটনায় গ্রেপ্তারকৃতদের বিরুদ্ধে বিমানবন্দর থানায় চোরাচালান দমন আইনে মামলা করা হবে বলেও জানিয়েছেন তিনি।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৫ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫