নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুবাই থেকে আসা ৫৮টি সোনার বার ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার সময় সোহাগ পরিবহনের একটি বাস থেকে উদ্ধার কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। ৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা মূল্যের এ সোনার বার উদ্ধারের সময় বাসটির চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে সংস্থাটি জানায়, সোনা পাচারে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, মো. শাহাদাৎ হোসেন, মো. ইব্রাহীম ও মো. তাইকুল ইসলাম। আজ বুধবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ।
আবদুর রউফ বলেন, গতকাল মঙ্গলবার মালিবাগ থেকে সাতক্ষীরাগামী সোহাগ পরিবহনের একটি বাসে সোনা চোরাচালান হবে—এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সোহাগ বাসটি বিমানবন্দরের কাছে পৌঁছালে কাস্টমস গোয়েন্দা টিম তাতে উঠে তল্লাশি করে। দীর্ঘক্ষণ তল্লাশির পর রাত ৯টার দিকে গাড়ির চালকের সিটের নিচে লুকানো অবস্থায় ৫৮টি সোনার বার পাওয়া যায়।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘সোনার বারগুলোর ওজন প্রায় ৬ কেজি ৭২৮ গ্রাম এবং আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এগুলো দুবাই থেকে এনে ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা পাঠানো হচ্ছিল। বারগুলো দীর্ঘদিন ধরে মজুত করে রাখা হয়েছি। এখানে মোট ৮টি কোম্পানির সোনার বার রয়েছে। সোনা চোরাচালানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে চোরাচালানকারীরা।’
এসব সোনার প্রকৃত মালিক কে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুর রউফ বলেন, ‘বিষয়টি জানতে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। আটকদের নামে কাস্টমস আইনে মামলার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা দায়েরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। মামলার প্রক্রিয়া শেষ হলে তাঁদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পুলিশের তদন্তে আরও বিস্তারিত জানা যাবে।’
উল্লেখ্য, গত দুই মাসে প্রায় ১১ কেজি অবৈধ সোনা আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরে আটক হওয়া সোনার পরিমাণ ছিল ১৭৮ কেজি ৪৯ গ্রাম। সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, আরও ভালো কাজ করার জন্য কাস্টমস গোয়েন্দাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও পাচারকারীদের মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের অনুমতির প্রয়োজন।
দুবাই থেকে আসা ৫৮টি সোনার বার ভারতে পাচারের উদ্দেশ্যে নিয়ে যাওয়ার সময় সোহাগ পরিবহনের একটি বাস থেকে উদ্ধার কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। ৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা মূল্যের এ সোনার বার উদ্ধারের সময় বাসটির চালক, হেলপার ও সুপারভাইজারকে আটক করা হয়েছে জানিয়ে সংস্থাটি জানায়, সোনা পাচারে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে বাংলাদেশ।
আটক ব্যক্তিরা হলেন, মো. শাহাদাৎ হোসেন, মো. ইব্রাহীম ও মো. তাইকুল ইসলাম। আজ বুধবার সকালে রাজধানীর কাকরাইলের আইডিইবি ভবনে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানান কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ড. মো. আবদুর রউফ।
আবদুর রউফ বলেন, গতকাল মঙ্গলবার মালিবাগ থেকে সাতক্ষীরাগামী সোহাগ পরিবহনের একটি বাসে সোনা চোরাচালান হবে—এমন তথ্যের ভিত্তিতে অভিযান পরিচালনা করা হয়। সোহাগ বাসটি বিমানবন্দরের কাছে পৌঁছালে কাস্টমস গোয়েন্দা টিম তাতে উঠে তল্লাশি করে। দীর্ঘক্ষণ তল্লাশির পর রাত ৯টার দিকে গাড়ির চালকের সিটের নিচে লুকানো অবস্থায় ৫৮টি সোনার বার পাওয়া যায়।
কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, ‘সোনার বারগুলোর ওজন প্রায় ৬ কেজি ৭২৮ গ্রাম এবং আনুমানিক বাজারমূল্য ৪ কোটি ৪৫ লাখ টাকা। এগুলো দুবাই থেকে এনে ভারতে পাচার করার উদ্দেশ্যে সাতক্ষীরা পাঠানো হচ্ছিল। বারগুলো দীর্ঘদিন ধরে মজুত করে রাখা হয়েছি। এখানে মোট ৮টি কোম্পানির সোনার বার রয়েছে। সোনা চোরাচালানের উদ্দেশ্যে বাংলাদেশকে ট্রানজিট হিসেবে ব্যবহার করছে চোরাচালানকারীরা।’
এসব সোনার প্রকৃত মালিক কে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবদুর রউফ বলেন, ‘বিষয়টি জানতে তদন্ত চালিয়ে যাচ্ছি। আটকদের নামে কাস্টমস আইনে মামলার পাশাপাশি ফৌজদারি মামলা দায়েরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। মামলার প্রক্রিয়া শেষ হলে তাঁদের পুলিশের কাছে হস্তান্তর করা হবে। পুলিশের তদন্তে আরও বিস্তারিত জানা যাবে।’
উল্লেখ্য, গত দুই মাসে প্রায় ১১ কেজি অবৈধ সোনা আটক করেছে কাস্টমস গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তর। বিগত ২০২০-২১ অর্থবছরে আটক হওয়া সোনার পরিমাণ ছিল ১৭৮ কেজি ৪৯ গ্রাম। সংস্থাটির মহাপরিচালক বলেন, আরও ভালো কাজ করার জন্য কাস্টমস গোয়েন্দাদের দক্ষতা বৃদ্ধি ও পাচারকারীদের মোবাইল ফোন ট্র্যাকিংয়ের অনুমতির প্রয়োজন।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫