নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ভাওয়ালের শালবনে ছিন্নমূল শিশুকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনকেই খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তি করে বৃহস্পতিবার বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চ এই রায় দেন।
২০০৫ সালের ৯ এপ্রিল ঢাকার শাজাহানপুর ওভারব্রিজের নিচ থেকে স্থানীয় জনতা একটি ব্যাগসহ শংকর ও জাকিরকে আটক করে। তাঁদের ব্যাগে পাওয়া যায় এক শিশুর কাটা মাথা। ওই ঘটনায় মামলা হওয়ার পর ২০১৬ সালের মার্চে বিচারকাজ শেষ হয়।
দুই আসামি আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে হত্যার কারণসহ পুরো বিবরণ তুলে ধরেন। শ্বাসরোধে হত্যার পর হেক্সব্লেড দিয়ে তাঁর দেহ থেকে মাথা আলাদা করেছিল খুনিরা। সেই কাটা মুণ্ডু দেখিয়ে এক ব্যক্তিকে ব্ল্যাকমেইল করাই তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল বলে তদন্তে বেরিয়ে আসে।
বিচারিক আদালত রায়ে তাঁদের দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আদালত রায়ে বলেন, ‘নিরীহ নিষ্পাপ একটি শিশুর ওপর এই নির্মমতা, নৃশংসতা আসামিদের জঘন্য ও ভয়ংকর মনোবৃত্তির পরিচায়ক। এই বিবেচনায় তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়াই সমীচীন মনে করি।’
নিয়ম অনুসারে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন। আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির ও নোয়াব আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শাহীন আহমেদ খান। শিশির মনির জানান, দুজন খালাস পেয়েছেন। তবে পুলিশ সাক্ষ্য দিতে না আসায় তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে আইজিপিকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
ভাওয়ালের শালবনে ছিন্নমূল শিশুকে হত্যার ঘটনায় করা মামলায় বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত দুজনকেই খালাস দিয়েছেন হাইকোর্ট। ডেথ রেফারেন্স ও আপিল নিষ্পত্তি করে বৃহস্পতিবার বিচারপতি কৃষ্ণা দেবনাথ ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চ এই রায় দেন।
২০০৫ সালের ৯ এপ্রিল ঢাকার শাজাহানপুর ওভারব্রিজের নিচ থেকে স্থানীয় জনতা একটি ব্যাগসহ শংকর ও জাকিরকে আটক করে। তাঁদের ব্যাগে পাওয়া যায় এক শিশুর কাটা মাথা। ওই ঘটনায় মামলা হওয়ার পর ২০১৬ সালের মার্চে বিচারকাজ শেষ হয়।
দুই আসামি আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে হত্যার কারণসহ পুরো বিবরণ তুলে ধরেন। শ্বাসরোধে হত্যার পর হেক্সব্লেড দিয়ে তাঁর দেহ থেকে মাথা আলাদা করেছিল খুনিরা। সেই কাটা মুণ্ডু দেখিয়ে এক ব্যক্তিকে ব্ল্যাকমেইল করাই তাঁদের উদ্দেশ্য ছিল বলে তদন্তে বেরিয়ে আসে।
বিচারিক আদালত রায়ে তাঁদের দুজনকে মৃত্যুদণ্ড দেন। আদালত রায়ে বলেন, ‘নিরীহ নিষ্পাপ একটি শিশুর ওপর এই নির্মমতা, নৃশংসতা আসামিদের জঘন্য ও ভয়ংকর মনোবৃত্তির পরিচায়ক। এই বিবেচনায় তাদের সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়াই সমীচীন মনে করি।’
নিয়ম অনুসারে মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আসামিরা আপিল করেন। আসামিদের পক্ষে ছিলেন আইনজীবী শিশির মনির ও নোয়াব আলী। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল শাহীন আহমেদ খান। শিশির মনির জানান, দুজন খালাস পেয়েছেন। তবে পুলিশ সাক্ষ্য দিতে না আসায় তাঁদের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা নিতে আইজিপিকে নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫