নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশিদসহ ৪৫ জনের সাজা বাড়াতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আপিলটি শুনানির জন্য গ্রহণ করেন।
সাজার বিরুদ্ধে হারুন-অর-রশিদের করা আপিলের সঙ্গে দুদকের এই আপিলের শুনানি হবে। দুদকের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন।
খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদে কম দণ্ড দেওয়া হয়েছে। অথচ এটা সংঘবদ্ধ অপরাধ। এখানে সাজা কম-বেশি দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই রফিকুল আমীন ছাড়া বাকিদের দণ্ড বাড়াতে আবেদন করা হয়েছে।’
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় দুটি মামলা করে দুদক। দুই মামলায় মোট ৪ হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৫ মে দুদক আদালতে উভয় মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
এর মধ্যে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জন এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন লিমিটেডে দুর্নীতির মামলার ১৯ জনকে আসামি করা হয়। হারুন-অর-রশিদ ও রফিকুল আমীন দুই মামলাতেই আসামি।
অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের ওই মামলায় গত ১২ মে রায় দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। রায়ে ৪৬ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়। রায়ে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনের ১২ বছর কারাদণ্ড, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনের ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট এম হারুন-অর-রশিদের চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি আসামিদের ৫ থেকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
ডেসটিনি গ্রুপের প্রেসিডেন্ট সাবেক সেনাপ্রধান এম হারুন-অর-রশিদসহ ৪৫ জনের সাজা বাড়াতে দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট।
আজ সোমবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দের বেঞ্চ আপিলটি শুনানির জন্য গ্রহণ করেন।
সাজার বিরুদ্ধে হারুন-অর-রশিদের করা আপিলের সঙ্গে দুদকের এই আপিলের শুনানি হবে। দুদকের পক্ষে ছিলেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন।
খুরশীদ আলম খান বলেন, ‘ডেসটিনির ব্যবস্থাপনা পরিচালক রফিকুল আমীনকে ১২ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। বাকিদের বিভিন্ন মেয়াদে কম দণ্ড দেওয়া হয়েছে। অথচ এটা সংঘবদ্ধ অপরাধ। এখানে সাজা কম-বেশি দেওয়ার সুযোগ নেই। তাই রফিকুল আমীন ছাড়া বাকিদের দণ্ড বাড়াতে আবেদন করা হয়েছে।’
ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটি এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন প্রজেক্টের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগে ২০১২ সালের ৩১ জুলাই রাজধানীর কলাবাগান থানায় দুটি মামলা করে দুদক। দুই মামলায় মোট ৪ হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা আত্মসাৎ ও পাচারের অভিযোগ আনা হয়। তদন্ত শেষে ২০১৪ সালের ৫ মে দুদক আদালতে উভয় মামলায় অভিযোগপত্র দেয়।
এর মধ্যে ডেসটিনি মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় ৪৬ জন এবং ডেসটিনি ট্রি প্লানটেশন লিমিটেডে দুর্নীতির মামলার ১৯ জনকে আসামি করা হয়। হারুন-অর-রশিদ ও রফিকুল আমীন দুই মামলাতেই আসামি।
অর্থ আত্মসাৎ ও পাচারের ওই মামলায় গত ১২ মে রায় দেন ঢাকার বিশেষ জজ আদালত। রায়ে ৪৬ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে কারাদণ্ড দেওয়া হয়। একই সঙ্গে আসামিদের ২ হাজার ৩০০ কোটি টাকা অর্থদণ্ডও দেওয়া হয়। রায়ে ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমীনের ১২ বছর কারাদণ্ড, চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেনের ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং প্রেসিডেন্ট এম হারুন-অর-রশিদের চার বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়। বাকি আসামিদের ৫ থেকে ৯ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
মেয়ে ঘুমাচ্ছিলেন। রাত সাড়ে ৩টার দিকে তাকে ঘুম থেকে তুলে ধর্ষণ করেন বাবা। ৮ বছর আগের ওই ঘটনায় মামলা হয়েছিল। ওই ঘটনার আগেও আসামি একাধিকবার মেয়েকে ধর্ষণ করেন। ফলে মেয়েটি গর্ভবতী হয়ে যায়। ঢাকার কেরানীগঞ্জ মডেল থানা এলাকায় ঘটনাটি ঘটেছিল।
৬ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জের গজারিয়ায় পুলিশ ক্যাম্পে ডাকাতদের হামলার ঘটনায় ডাকাত দলের প্রধান রিপনসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাব। আজ বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) ঢাকা ও গাজীপুর থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৪ দিন আগেনরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫