নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
ইউনানি ওষুধ কারখানায় তৈরি হয় দেশ ও বিদেশের সব নামী কোম্পানির অ্যালোপ্যাথি ওষুধ। জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত এসব ওষুধ নকল করে শহরতলি ও গ্রামের বাজারে বাজারজাত করত একটি চক্র। কুমিল্লার কাপ্তান বাজারের হিমালয় ল্যাবরেটরিজে এসব নকল ওষুধ তৈরি করে গুদামজাত করা হতো সাভারে। সেখান থেকে বিপণনের জন্য নেওয়া হতো ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায়। এক অভিযানে ২০ লাখ পিস নকল ওষুধসহ এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত ১০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগে কোতোয়ালি জোনাল টিম।
আজ সোমবার রাজধানীর ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার।
হাফিজ আক্তার বলেন, ইউনানি ওষুধ যখন থেকে ট্যাবলেট আকারে বাজারে আসতে শুরু করেছে, তখন থেকেই এ ধরনের অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নকল করে আসছে বেশ কিছু চক্র। নামী ব্র্যান্ড ও ক্রেতা চাহিদা বিবেচনায়,গ্যাসের ওষুধ, ব্যথার ওষুধ এবং বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ নকল করত কুমিল্লার কাপ্তান বাজারে অবস্থিত হিমালয় ল্যাবরেটরিজ নামে একটি ইউনানি ও হারবাল ওষুধ কোম্পানি। বাংলাদেশের ৯টি নামকরা ও ইউএসএর একটি নামকরা ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিসহ মোট ১০টি কোম্পানির জনপ্রিয় ওষুধ তারা আটা, ময়দা এবং অন্যান্য রাসায়নিক মিশিয়ে শুধু মোড়ক লাগিয়ে বাজারে ছাড়ত। পেন্টোনিক্স, সেকলো, মোনাস, সার্জেল ক্যাপসুল, ফিনিক্স, থিজা, মাইজিদ, নেপ্রোক্সেন প্লাস এবং জিবি৬০ এর মতো ওষুধগুলো বিক্রি করতো এই চক্রটি।
অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফয়েল পেপার, বিভিন্ন নামী কোম্পানির ওষুধের মোড়ক, ডায়াস ও সিলিন্ডার উদ্ধার করা হয় বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নকল ওষুধ তৈরি চক্রের মূল হোতা মো. কবির হোসেন ও মোরশেদ আলম শাওন নকল ওষুধ তৈরি করে ও সহযোগী আসামি নাজিম উদ্দিন, আল আমিন চঞ্চল, মো. তৌহিদ, মো. সাগর, আবির, রুবেল, পারভেজ, আইনুলদের দ্বারা বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাজারজাত করে আসছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে। এই চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল ও প্রশাসনের কেউ জড়িত আছে কি না, সেটি জানতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
ইউনানি ওষুধ কারখানায় তৈরি হয় দেশ ও বিদেশের সব নামী কোম্পানির অ্যালোপ্যাথি ওষুধ। জনপ্রিয় এবং বহুল প্রচলিত এসব ওষুধ নকল করে শহরতলি ও গ্রামের বাজারে বাজারজাত করত একটি চক্র। কুমিল্লার কাপ্তান বাজারের হিমালয় ল্যাবরেটরিজে এসব নকল ওষুধ তৈরি করে গুদামজাত করা হতো সাভারে। সেখান থেকে বিপণনের জন্য নেওয়া হতো ঢাকার মিটফোর্ড এলাকায়। এক অভিযানে ২০ লাখ পিস নকল ওষুধসহ এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত ১০ জনকে আটক করেছে ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের গোয়েন্দা লালবাগ বিভাগে কোতোয়ালি জোনাল টিম।
আজ সোমবার রাজধানীর ডিএমপি মিডিয়া সেন্টারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব তথ্য জানান ডিএমপির অতিরিক্ত কমিশনার একেএম হাফিজ আক্তার।
হাফিজ আক্তার বলেন, ইউনানি ওষুধ যখন থেকে ট্যাবলেট আকারে বাজারে আসতে শুরু করেছে, তখন থেকেই এ ধরনের অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নকল করে আসছে বেশ কিছু চক্র। নামী ব্র্যান্ড ও ক্রেতা চাহিদা বিবেচনায়,গ্যাসের ওষুধ, ব্যথার ওষুধ এবং বিভিন্ন অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধ নকল করত কুমিল্লার কাপ্তান বাজারে অবস্থিত হিমালয় ল্যাবরেটরিজ নামে একটি ইউনানি ও হারবাল ওষুধ কোম্পানি। বাংলাদেশের ৯টি নামকরা ও ইউএসএর একটি নামকরা ওষুধ প্রস্তুতকারক কোম্পানিসহ মোট ১০টি কোম্পানির জনপ্রিয় ওষুধ তারা আটা, ময়দা এবং অন্যান্য রাসায়নিক মিশিয়ে শুধু মোড়ক লাগিয়ে বাজারে ছাড়ত। পেন্টোনিক্স, সেকলো, মোনাস, সার্জেল ক্যাপসুল, ফিনিক্স, থিজা, মাইজিদ, নেপ্রোক্সেন প্লাস এবং জিবি৬০ এর মতো ওষুধগুলো বিক্রি করতো এই চক্রটি।
অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফয়েল পেপার, বিভিন্ন নামী কোম্পানির ওষুধের মোড়ক, ডায়াস ও সিলিন্ডার উদ্ধার করা হয় বলেও জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।
নকল ওষুধ তৈরি চক্রের মূল হোতা মো. কবির হোসেন ও মোরশেদ আলম শাওন নকল ওষুধ তৈরি করে ও সহযোগী আসামি নাজিম উদ্দিন, আল আমিন চঞ্চল, মো. তৌহিদ, মো. সাগর, আবির, রুবেল, পারভেজ, আইনুলদের দ্বারা বিভিন্ন কুরিয়ার সার্ভিসের মাধ্যমে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বাজারজাত করে আসছে বলে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে জানা গেছে। এই চক্রের সঙ্গে প্রভাবশালী মহল ও প্রশাসনের কেউ জড়িত আছে কি না, সেটি জানতে গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে।
গ্রেপ্তার ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ডিএমপির কোতোয়ালি থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫