শ্রীপুর (গাজীপুরে) প্রতিনিধি
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় বাথরুম থেকে আফিয়া আক্তার রিতু (১৭) নামে এক নারীর মরদেহে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই নারীর স্বামী পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় কথিত ওই স্বামীর নাম পরিচয়ও জানা যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার চন্নাপাড়া এলাকা থেকে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত নারী শ্রীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. বকুল মিয়ার মেয়ে।
জানা যায়, অজ্ঞাত পলাতক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল রিতুর। পরিবারের অমতে গোপনে ওই যুবককে বিয়ে করে রিতু। রিতুর পরিবার তাদের গোপন বিয়ে মেনে নেয়নি। বাবার বাড়িতে ঠাঁই না পেয়ে স্বামীকে নিয়ে স্থানীয় কেওয়া পশ্চিম খণ্ড গ্রামের রতন মিয়ার বাড়িতে ১০ / ১৫ দিন আগে ভাড়া নেন। রিতু ভাড়া বাড়ি থেকে তেমন একটা বাইরে বের হতো না। শনিবার দিন ভর রিতুর ঘরের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ ছিল। দরজা বন্ধ থাকায় বাড়ির মালিকের স্ত্রীর সন্দেহ হয়। পরে রাত ১১টার দিকে ঘরে গিয়ে বাথরুমে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় রিতুর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
খবর পেয়ে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়াহিদুজ্জামান রাতেই নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করেন। আজ রোববার নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরর শহিদ তাজ উদ্দিন আহাম্মদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে রিতুর স্বামী তাঁকে হত্যা করে বাথরুম মরদেহ ফেলে পালিয়ে গেছেন।
নিহতের বাবা বকুল মিয়া বলেন, ‘পরিবারের অমতে গত কয়েক মাস পূর্বে আমার মেয়ে অজ্ঞাত নামা এক যুবককে বিয়ে করে। এরপর আমরা বিয়ে মেনে না নেওয়ায় সে কেওয়া পশ্চিম খণ্ড গ্রামের জনৈক রতন মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকত। মেয়ে যে এখানে ভাড়া থাকত এ বিষয়টিও আমরা জানতাম না।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক তদন্ত মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়া বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে নিহত নারীর নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। এরপর নিহত রিতুর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর ফেসবুকে ছবি দেখে রিতুর স্বজনেরা তার মরদেহ শনাক্ত করে। রিতুর স্বামী পলাতক অজ্ঞাত যুবকের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলায় বাথরুম থেকে আফিয়া আক্তার রিতু (১৭) নামে এক নারীর মরদেহে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ ঘটনায় ওই নারীর স্বামী পলাতক রয়েছেন। এ ঘটনায় কথিত ওই স্বামীর নাম পরিচয়ও জানা যায়নি।
গতকাল শনিবার দিবাগত রাত সাড়ে ১১টার দিকে শ্রীপুর পৌরসভার চন্নাপাড়া এলাকা থেকে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় ওই নারীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত নারী শ্রীপুর পৌরসভার ৭ নম্বর ওয়ার্ডের মো. বকুল মিয়ার মেয়ে।
জানা যায়, অজ্ঞাত পলাতক যুবকের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক ছিল রিতুর। পরিবারের অমতে গোপনে ওই যুবককে বিয়ে করে রিতু। রিতুর পরিবার তাদের গোপন বিয়ে মেনে নেয়নি। বাবার বাড়িতে ঠাঁই না পেয়ে স্বামীকে নিয়ে স্থানীয় কেওয়া পশ্চিম খণ্ড গ্রামের রতন মিয়ার বাড়িতে ১০ / ১৫ দিন আগে ভাড়া নেন। রিতু ভাড়া বাড়ি থেকে তেমন একটা বাইরে বের হতো না। শনিবার দিন ভর রিতুর ঘরের দরজা বাইরে থেকে বন্ধ ছিল। দরজা বন্ধ থাকায় বাড়ির মালিকের স্ত্রীর সন্দেহ হয়। পরে রাত ১১টার দিকে ঘরে গিয়ে বাথরুমে গলায় ওড়না প্যাঁচানো অবস্থায় রিতুর মরদেহ পড়ে থাকতে দেখেন।
খবর পেয়ে শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) ওয়াহিদুজ্জামান রাতেই নিহত নারীর মরদেহ উদ্ধার করেন। আজ রোববার নিহতের মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরর শহিদ তাজ উদ্দিন আহাম্মদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে রিতুর স্বামী তাঁকে হত্যা করে বাথরুম মরদেহ ফেলে পালিয়ে গেছেন।
নিহতের বাবা বকুল মিয়া বলেন, ‘পরিবারের অমতে গত কয়েক মাস পূর্বে আমার মেয়ে অজ্ঞাত নামা এক যুবককে বিয়ে করে। এরপর আমরা বিয়ে মেনে না নেওয়ায় সে কেওয়া পশ্চিম খণ্ড গ্রামের জনৈক রতন মিয়ার বাড়িতে ভাড়া থাকত। মেয়ে যে এখানে ভাড়া থাকত এ বিষয়টিও আমরা জানতাম না।’
শ্রীপুর থানার পরিদর্শক তদন্ত মাহফুজ ইমতিয়াজ ভূইয়া বলেন, তাৎক্ষণিকভাবে নিহত নারীর নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। এরপর নিহত রিতুর ছবি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। এরপর ফেসবুকে ছবি দেখে রিতুর স্বজনেরা তার মরদেহ শনাক্ত করে। রিতুর স্বামী পলাতক অজ্ঞাত যুবকের নাম পরিচয় পাওয়া যায়নি। তাঁকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের একাধিক টিম কাজ করছে। এ বিষয়ে থানায় হত্যা মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২১ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫