গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রবাসী বাবার কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতে নিজের ছেলেকে বন্ধুর বাড়িতে রেখে অপহরণের নাটক সাজিয়েছে এক ব্যক্তি। অপহরণের একদিন পর অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার এ ঘটনায় জড়িত উদ্ধারকৃত শিশুর বাবাসহ দুজনকে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার সকালে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন—গফরগাঁও উপজেলার চরআগলী ইউনিয়নের চরকামারিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ও অপহৃত শিশুর বাবা মো. কামরুজ্জামান (৩০) এবং নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বানিয়া পাড়া গ্রামের দোলাল হোসেনের ছেলে আনোয়ার হোসেন সম্রাট (৩৮)। এ ঘটনায় রিপন মিয়া (৩০) নামে আরও একজন পলাতক রয়েছেন। ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার কাঠালি ইউনিয়নের কালীরবাজার গ্রামের মহরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়ি।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে মাওনা থেকে কামরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁর দেওয়া তথ্যমতে ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে আজ বুধবার ভোররাতে হোসেন সম্রাটকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাদিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, কামরুজ্জামান শ্রীপুর উপজেলার মাওনা গ্রামে থেকে প্রাইভেটকার চালাতেন। গত কয়েক দিন পূর্বে তাঁর বাবা ও শিশুর দাদা প্রবাস থেকে দেশে আসেন। কামরুজ্জামান তাঁর বাবার কাছ থেকে সুকৌশলে অর্থ হাতিয়ে নিতে নিজের সন্তানকে বন্ধু রিপন মিয়ার বাড়িতে লুকিয়ে রেখে অপহরণের নাটক সাজান। নিজের সন্তানকে লুকিয়ে রেখে কামরুজ্জামান তাঁর বাবার কাছ থেকে মোবাইলে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। দ্রুত টাকা না দিলে তাঁর নাতিকে জীবিত ফিরে দেবেন বলে জানান। পরবর্তীতে যে মোবাইল নম্বর থেকে কল করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়, সেই নম্বর যাচাইবাছাই করে অপহরণকারীর সঙ্গে কামরুজ্জামানের যোগসাজশ পাওয়া যায়। এরপর তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন বলে জানান এসআই।
সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত নামা অপহরণকারীরা সাত বছর বয়সী ওই শিশুকে বাড়ির পাশে খেলাধুলা করার সময় অপহরণ করা হয় বলে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় শিশুর বাবা। এরপর শ্রীপুর থানা-পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারে যে শিশুটিকে তার বাবা কামরুজ্জামান অপহরণ করে নাটক সাজিয়েছেন। এরপর গত গতকাল মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে শিশুর বাবার বন্ধু পলাতক আসামি রিপনের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার কাঠালি ইউনিয়নের মহরিয়া গ্রাম থেকে শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
এ সময় ওসি আরও জানান, শিশুর বাবা কামরুজ্জামান এর আগেও অনেক অপহরণ ও ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। এরপর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার দুপুরে বাড়ির পাশে খেলা করার সময় অপহরণের স্বীকার হয় সাত বছর বয়সী ওই শিশু।
গাজীপুরের শ্রীপুরে প্রবাসী বাবার কাছ থেকে অর্থ হাতিয়ে নিতে নিজের ছেলেকে বন্ধুর বাড়িতে রেখে অপহরণের নাটক সাজিয়েছে এক ব্যক্তি। অপহরণের একদিন পর অপহৃত শিশুকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বুধবার এ ঘটনায় জড়িত উদ্ধারকৃত শিশুর বাবাসহ দুজনকে গ্রেপ্তারের পর কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
বুধবার সকালে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে এসব তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
গ্রেপ্তারকৃত আসামিরা হলেন—গফরগাঁও উপজেলার চরআগলী ইউনিয়নের চরকামারিয়া গ্রামের আব্দুর রাজ্জাকের ছেলে ও অপহৃত শিশুর বাবা মো. কামরুজ্জামান (৩০) এবং নেত্রকোনা জেলার দুর্গাপুর উপজেলার বানিয়া পাড়া গ্রামের দোলাল হোসেনের ছেলে আনোয়ার হোসেন সম্রাট (৩৮)। এ ঘটনায় রিপন মিয়া (৩০) নামে আরও একজন পলাতক রয়েছেন। ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার কাঠালি ইউনিয়নের কালীরবাজার গ্রামের মহরিয়া গ্রামে তাঁর বাড়ি।
এর আগে গতকাল মঙ্গলবার রাতে মাওনা থেকে কামরুজ্জামানকে গ্রেপ্তার করা হয়। এরপর তাঁর দেওয়া তথ্যমতে ময়মনসিংহের ভালুকা থেকে আজ বুধবার ভোররাতে হোসেন সম্রাটকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
শ্রীপুর থানার উপপরিদর্শক (এসআই) মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সাদিকুর রহমান আজকের পত্রিকাকে জানান, কামরুজ্জামান শ্রীপুর উপজেলার মাওনা গ্রামে থেকে প্রাইভেটকার চালাতেন। গত কয়েক দিন পূর্বে তাঁর বাবা ও শিশুর দাদা প্রবাস থেকে দেশে আসেন। কামরুজ্জামান তাঁর বাবার কাছ থেকে সুকৌশলে অর্থ হাতিয়ে নিতে নিজের সন্তানকে বন্ধু রিপন মিয়ার বাড়িতে লুকিয়ে রেখে অপহরণের নাটক সাজান। নিজের সন্তানকে লুকিয়ে রেখে কামরুজ্জামান তাঁর বাবার কাছ থেকে মোবাইলে দুই লাখ টাকা দাবি করেন। দ্রুত টাকা না দিলে তাঁর নাতিকে জীবিত ফিরে দেবেন বলে জানান। পরবর্তীতে যে মোবাইল নম্বর থেকে কল করে মুক্তিপণ দাবি করা হয়, সেই নম্বর যাচাইবাছাই করে অপহরণকারীর সঙ্গে কামরুজ্জামানের যোগসাজশ পাওয়া যায়। এরপর তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। গ্রেপ্তারের পর কামরুজ্জামান ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে জবানবন্দি দেন বলে জানান এসআই।
সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে শ্রীপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান জানান, অজ্ঞাত নামা অপহরণকারীরা সাত বছর বয়সী ওই শিশুকে বাড়ির পাশে খেলাধুলা করার সময় অপহরণ করা হয় বলে থানায় লিখিত অভিযোগ দেয় শিশুর বাবা। এরপর শ্রীপুর থানা-পুলিশ তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে খোঁজ খবর নিয়ে জানতে পারে যে শিশুটিকে তার বাবা কামরুজ্জামান অপহরণ করে নাটক সাজিয়েছেন। এরপর গত গতকাল মঙ্গলবার (৭ মার্চ) রাতে শিশুর বাবার বন্ধু পলাতক আসামি রিপনের গ্রামের বাড়ি ময়মনসিংহ জেলার ত্রিশাল উপজেলার কাঠালি ইউনিয়নের মহরিয়া গ্রাম থেকে শিশুকে উদ্ধার করা হয়।
এ সময় ওসি আরও জানান, শিশুর বাবা কামরুজ্জামান এর আগেও অনেক অপহরণ ও ছিনতাইয়ের সঙ্গে জড়িত। তাঁর বিরুদ্ধে শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা রুজু করা হয়েছে। এরপর আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে।
উল্লেখ্য, গত সোমবার দুপুরে বাড়ির পাশে খেলা করার সময় অপহরণের স্বীকার হয় সাত বছর বয়সী ওই শিশু।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫