নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মন্ত্রী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ বা আইনজীবী সবার কাছেই করেছেন তদবির। সরকারি চাকরি, বদলি থেকে শুরু করে দলীয় ফান্ডের জন্য টাকা চাওয়া– কোনো কিছুই বাদ যায়নি।
পুলিশের কাছে বেশ কয়েক দিন ধরেই অভিযোগ আসছিল, হোয়াটসঅ্যাপ ও মোবাইল থেকে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পরিচয় দিয়ে তদবির করা হচ্ছে। বন ও পরিবেশ মন্ত্রী, বিভিন্ন জেলার প্রশাসক, আইনজীবী এবং পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের কাছে টাকা দাবি করছিলেন এক ব্যক্তি।
কখনো ভয়েস কল, কখনো মেসেজের মাধ্যমে বিপ্লব বড়ুয়ার পরিচয়ে টাকা দাবি করা হতো। কুমিল্লা জেলার অ্যাডভোকেট কামাল হোসেনের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকাও হাতিয়ে নেয় চক্রটি। ভুক্তভোগীরা জানান, কথা মতো টাকা দিতে অস্বীকার করলে ভয়ভীতি ও সম্মানহানী করার হুমকি দেওয়া হতো। পরিচয়দাতার সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় অনেকেই বিভিন্ন পরিমাণ টাকা দিয়েছেন।
অবশেষে ধরা পড়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী পরিচয় দেওয়া সেই ব্যক্তি। নাম গিয়াস উদ্দিন কবির (৩৯)। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইমের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন বিভাগ আজ রোববার ভোরে কুমিল্লা থেকে গিয়াসকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি সেলফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রতারণার বিষয়ে পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। পরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
মন্ত্রী, জেলা প্রশাসক, পুলিশ বা আইনজীবী সবার কাছেই করেছেন তদবির। সরকারি চাকরি, বদলি থেকে শুরু করে দলীয় ফান্ডের জন্য টাকা চাওয়া– কোনো কিছুই বাদ যায়নি।
পুলিশের কাছে বেশ কয়েক দিন ধরেই অভিযোগ আসছিল, হোয়াটসঅ্যাপ ও মোবাইল থেকে প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়ার পরিচয় দিয়ে তদবির করা হচ্ছে। বন ও পরিবেশ মন্ত্রী, বিভিন্ন জেলার প্রশাসক, আইনজীবী এবং পুলিশের বিভিন্ন কর্মকর্তাদের কাছে টাকা দাবি করছিলেন এক ব্যক্তি।
কখনো ভয়েস কল, কখনো মেসেজের মাধ্যমে বিপ্লব বড়ুয়ার পরিচয়ে টাকা দাবি করা হতো। কুমিল্লা জেলার অ্যাডভোকেট কামাল হোসেনের কাছ থেকে দেড় লাখ টাকাও হাতিয়ে নেয় চক্রটি। ভুক্তভোগীরা জানান, কথা মতো টাকা দিতে অস্বীকার করলে ভয়ভীতি ও সম্মানহানী করার হুমকি দেওয়া হতো। পরিচয়দাতার সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় অনেকেই বিভিন্ন পরিমাণ টাকা দিয়েছেন।
অবশেষে ধরা পড়েছেন প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী পরিচয় দেওয়া সেই ব্যক্তি। নাম গিয়াস উদ্দিন কবির (৩৯)। কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ট্রান্স ন্যাশনাল ক্রাইমের সাইবার ক্রাইম ইনভেস্টিগেশন বিভাগ আজ রোববার ভোরে কুমিল্লা থেকে গিয়াসকে গ্রেপ্তার করে। এ সময় তাঁর কাছ থেকে একটি সেলফোন ও সিম উদ্ধার করা হয়। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে তিনি অপরাধ স্বীকার করেছেন বলে জানিয়েছে পুলিশ।
প্রতারণার বিষয়ে পল্টন থানায় ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে মামলা হয়েছে। পরে তাঁকে আদালতের মাধ্যমে পাঁচ দিনের রিমান্ডে নেওয়া হয়েছে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫