ফরিদপুর প্রতিনিধি
ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের কুদ্দুস মোল্লার বাড়িতে ছিলেন রহিমা বেগম। ইউটিউবে ছবি দেখে তাঁকে চিহ্নিত করে কুদ্দুস মোল্লার ভাগনে জয়নাল খান। এরপর ২৯ দিন নিখোঁজ থাকার পর গতকাল শনিবার রাতে ওই বাড়ি থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয় রহিমা বেগমকে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বোয়ালমারীর যে বাড়ি থেকে রহিমাকে উদ্ধার করা হয়েছে, ওই বাড়ির মালিক কুদ্দুস মোল্লা (৭০) ২৫-৩০ বছর আগে খুলনার মিরেরচর এলাকায় অবস্থিত সোনালি জুট মিলে কাজ করতেন। তখন রহিমা বেগমের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন কুদ্দুস। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কুদ্দুস মোল্লার পরিবারের তিন সদস্যকে আটক করে খুলনায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে কথা হয় কুদ্দুস মোল্লার ভাগনে জয়নাল খানের (৩৫) সঙ্গে। তিনি বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রহিমা বেগম নামের ওই নারী মামার (কুদ্দুস মোল্লা) বাড়িতে এসে আশ্রয় চান। এরপর গত শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ইউটিউবে ওই নারীর ছবিসহ নিখোঁজের একটি সংবাদ দেখি। বিষয়টি মামাতো ভাই আল আমিনকে (কুদ্দুস মোল্লার ছোট ছেলে) জানালে সে রহিমা বেগমের বড় ছেলে মিরাজের মোবাইলে কল দেয়। ফোন ধরেন তাঁর স্ত্রী। তিনি বিরক্তি প্রকাশ করেন এবং এ ব্যাপারে আর ফোন দিতে নিষেধ করেন। পরে বোয়ালমারী সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেনকে জানাই। তিনি খুলনার পুলিশ কমিশনারকে জানালে শনিবার রাতে খুলনা থেকে একদল পুলিশ এসে রহিমা বেগমকে নিয়ে যায়।
জয়নাল খান আরও জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলে কুদ্দুস মোল্লার স্ত্রী হীরা বেগম (৬০), তাঁর ছোট ছেলে আল আমিন (২৫), কুদ্দুস মোল্লার ভাই আবুল কালামের স্ত্রী রেহেলা বেগমকে (৪৫) আটক করে তাঁদের সঙ্গে খুলনায় নিয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ আগস্ট রাত ১০টার দিকে খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশার উত্তর বণিকপাড়া এলাকায় বাসার উঠানের নলকূপে পানি আনতে যান রহিমা বেগম। কিন্তু এক ঘণ্টা পরও তিনি বাসায় না ফেরায় তাঁর সন্তানেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। নলকূপের পাশে তাঁদের মায়ের জুতা, ওড়না ও পানির পাত্র পড়ে থাকলেও মাকে তাঁরা খুঁজে পাননি। এ ঘটনায় ওই রাতেই রহিমা বেগমের ছেলে দৌলতপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরদিন তাঁর মেয়ে আদুরী আক্তার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় অপহরণ মামলা করেন। এ ছাড়া বিষয়টি র্যাবকেও জানানো হয়। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মায়ের সন্ধান চেয়ে ঢাকায় মানববন্ধনের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে দৌড়ঝাঁপ করে আসছিলেন সন্তানেরা।
ফরিদপুর জেলার বোয়ালমারী উপজেলার সদর ইউনিয়নের সৈয়দপুর গ্রামের কুদ্দুস মোল্লার বাড়িতে ছিলেন রহিমা বেগম। ইউটিউবে ছবি দেখে তাঁকে চিহ্নিত করে কুদ্দুস মোল্লার ভাগনে জয়নাল খান। এরপর ২৯ দিন নিখোঁজ থাকার পর গতকাল শনিবার রাতে ওই বাড়ি থেকে জীবিত উদ্ধার করা হয় রহিমা বেগমকে।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, বোয়ালমারীর যে বাড়ি থেকে রহিমাকে উদ্ধার করা হয়েছে, ওই বাড়ির মালিক কুদ্দুস মোল্লা (৭০) ২৫-৩০ বছর আগে খুলনার মিরেরচর এলাকায় অবস্থিত সোনালি জুট মিলে কাজ করতেন। তখন রহিমা বেগমের বাড়িতে ভাড়া থাকতেন কুদ্দুস। এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কুদ্দুস মোল্লার পরিবারের তিন সদস্যকে আটক করে খুলনায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
এ বিষয়ে কথা হয় কুদ্দুস মোল্লার ভাগনে জয়নাল খানের (৩৫) সঙ্গে। তিনি বলেন, গত ১৭ সেপ্টেম্বর রহিমা বেগম নামের ওই নারী মামার (কুদ্দুস মোল্লা) বাড়িতে এসে আশ্রয় চান। এরপর গত শুক্রবার (২৩ সেপ্টেম্বর) ইউটিউবে ওই নারীর ছবিসহ নিখোঁজের একটি সংবাদ দেখি। বিষয়টি মামাতো ভাই আল আমিনকে (কুদ্দুস মোল্লার ছোট ছেলে) জানালে সে রহিমা বেগমের বড় ছেলে মিরাজের মোবাইলে কল দেয়। ফোন ধরেন তাঁর স্ত্রী। তিনি বিরক্তি প্রকাশ করেন এবং এ ব্যাপারে আর ফোন দিতে নিষেধ করেন। পরে বোয়ালমারী সদর ইউনিয়নের ৯ নম্বর ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য মোশারফ হোসেনকে জানাই। তিনি খুলনার পুলিশ কমিশনারকে জানালে শনিবার রাতে খুলনা থেকে একদল পুলিশ এসে রহিমা বেগমকে নিয়ে যায়।
জয়নাল খান আরও জানান, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের কথা বলে কুদ্দুস মোল্লার স্ত্রী হীরা বেগম (৬০), তাঁর ছোট ছেলে আল আমিন (২৫), কুদ্দুস মোল্লার ভাই আবুল কালামের স্ত্রী রেহেলা বেগমকে (৪৫) আটক করে তাঁদের সঙ্গে খুলনায় নিয়ে গেছে।
উল্লেখ্য, গত ২৭ আগস্ট রাত ১০টার দিকে খুলনার দৌলতপুরের মহেশ্বরপাশার উত্তর বণিকপাড়া এলাকায় বাসার উঠানের নলকূপে পানি আনতে যান রহিমা বেগম। কিন্তু এক ঘণ্টা পরও তিনি বাসায় না ফেরায় তাঁর সন্তানেরা খোঁজাখুঁজি শুরু করেন। নলকূপের পাশে তাঁদের মায়ের জুতা, ওড়না ও পানির পাত্র পড়ে থাকলেও মাকে তাঁরা খুঁজে পাননি। এ ঘটনায় ওই রাতেই রহিমা বেগমের ছেলে দৌলতপুর থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। পরদিন তাঁর মেয়ে আদুরী আক্তার বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে থানায় অপহরণ মামলা করেন। এ ছাড়া বিষয়টি র্যাবকেও জানানো হয়। এ মামলায় ছয়জনকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। মায়ের সন্ধান চেয়ে ঢাকায় মানববন্ধনের পাশাপাশি বিভিন্ন স্থানে দৌড়ঝাঁপ করে আসছিলেন সন্তানেরা।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫