ঢামেক প্রতিনিধি
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এক নারীর মৃতদেহ রেখে পালিয়েছে তাঁকে নিয়ে আসা লোকজন। অজ্ঞাত পরিচয় ওই নারীর বয়স আনুমানিক ২৭ বছর। ওই নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি অন্তঃসত্ত্বা বলেও জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টা পর্যন্ত মরদেহটি জরুরি বিভাগ মর্গের বাইরে ফেলা রাখা ছিল।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে দুইজন নারী সিএনজি অটোরিকশা যোগে ওই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। আজ বিকেল ৪টা পর্যন্ত কারোরই পরিচয় পাওয়া যায়নি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বলেন, ‘মধ্যরাতে সিএনজি অটোরিকশায় করে ওই নারীকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন দুই নারী। জরুরি বিভাগের ট্রলিম্যানরা তাঁকে ট্রলিতে করে চিকিৎসকের রুমের সামনে নিয়ে যায়। ওই নারীর সঙ্গে আসা দুই নারী টিকিট কাটার জন্য কাউন্টারে যান। অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও টিকিট নিয়ে তাঁরা আর রোগীর কাছে ফিরে আসেননি। এতে হাসপাতালের স্টাফদের সন্দেহ হলে ওই নারীদের খোঁজ শুরু করেন। তবে হাসপাতালের কোথাও তাঁদের হদিস পাওয়া যায়নি। আজ দুপুরে পরিচালকের নির্দেশে শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।’
মধ্যরাত থেকে মরদেহটি মর্গের বাইরে ফেলে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়ার্ড মাস্টার বলেন, ‘মরদেহটি মর্গেই রাখা ছিল। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করবে সে জন্য বাইরে রাখা হয়েছে।’
তবে হাসপাতালের একাধিক সূত্র জানায়, রাত থেকেই মরদেহটি মর্গের বাইরে ট্রলিতে করেই ফেলে রাখা হয়েছে। আর দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সেখানে কোনো পুলিশের উপস্থিতিও চোখে পড়েনি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ওই নারীর পরিচয় শনাক্ত ও কীভাবে মারা গেছেন বিস্তারিত তদন্তের জন্য শাহবাগ থানায় জানানো হয়েছে। ওই নারী অন্তঃসত্ত্বা, তাঁর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরনে বাটিকের সালোয়ার কামিজ।
ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে এক নারীর মৃতদেহ রেখে পালিয়েছে তাঁকে নিয়ে আসা লোকজন। অজ্ঞাত পরিচয় ওই নারীর বয়স আনুমানিক ২৭ বছর। ওই নারীর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। এ ছাড়া তিনি অন্তঃসত্ত্বা বলেও জানা গেছে।
আজ মঙ্গলবার দুপুর দেড়টা পর্যন্ত মরদেহটি জরুরি বিভাগ মর্গের বাইরে ফেলা রাখা ছিল।
গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ১টার দিকে দুইজন নারী সিএনজি অটোরিকশা যোগে ওই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে আসেন। আজ বিকেল ৪টা পর্যন্ত কারোরই পরিচয় পাওয়া যায়নি।
হাসপাতালের জরুরি বিভাগের ওয়ার্ড মাস্টার জিল্লুর রহমান বলেন, ‘মধ্যরাতে সিএনজি অটোরিকশায় করে ওই নারীকে হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নিয়ে আসেন দুই নারী। জরুরি বিভাগের ট্রলিম্যানরা তাঁকে ট্রলিতে করে চিকিৎসকের রুমের সামনে নিয়ে যায়। ওই নারীর সঙ্গে আসা দুই নারী টিকিট কাটার জন্য কাউন্টারে যান। অনেক সময় পেরিয়ে গেলেও টিকিট নিয়ে তাঁরা আর রোগীর কাছে ফিরে আসেননি। এতে হাসপাতালের স্টাফদের সন্দেহ হলে ওই নারীদের খোঁজ শুরু করেন। তবে হাসপাতালের কোথাও তাঁদের হদিস পাওয়া যায়নি। আজ দুপুরে পরিচালকের নির্দেশে শাহবাগ থানায় একটি জিডি করা হয়েছে।’
মধ্যরাত থেকে মরদেহটি মর্গের বাইরে ফেলে রাখার বিষয়ে জানতে চাইলে ওয়ার্ড মাস্টার বলেন, ‘মরদেহটি মর্গেই রাখা ছিল। পুলিশ সুরতহাল প্রতিবেদন তৈরি করবে সে জন্য বাইরে রাখা হয়েছে।’
তবে হাসপাতালের একাধিক সূত্র জানায়, রাত থেকেই মরদেহটি মর্গের বাইরে ট্রলিতে করেই ফেলে রাখা হয়েছে। আর দুপুর দেড়টা পর্যন্ত সেখানে কোনো পুলিশের উপস্থিতিও চোখে পড়েনি।
ঢামেক হাসপাতালের পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ (পরিদর্শক) মো. বাচ্চু মিয়া জানান, ওই নারীর পরিচয় শনাক্ত ও কীভাবে মারা গেছেন বিস্তারিত তদন্তের জন্য শাহবাগ থানায় জানানো হয়েছে। ওই নারী অন্তঃসত্ত্বা, তাঁর মাথায় আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। পরনে বাটিকের সালোয়ার কামিজ।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫