সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
সীমান্ত পিলার বা ম্যাগনেট পিলার বিক্রির কথা বলে দুই লাখ হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র। পিলারের দাম হাজার কোটি টাকা বলে দাবি করে মাত্র ৩০০ কোটি টাকা দিয়ে বেচতে চায় চক্রটি। লোভে পড়ে রাজি হন ভুক্তভোগীরা। পরে প্রতারিত হওয়ার কথা বুঝতে পেরে পুলিশকে জানান। পুলিশ এই চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। জব্দ করা হয়েছে তাঁদের ব্যবহৃত একটি গাড়ি।
আজ রোববার এই ম্যাগনেট পিলার সংশ্লিষ্ট অপরাধ চক্রের তিন সদস্যকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আরেক আসামিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানার কানাইপুর গ্রামের মৃত করম আলীর ছেলে মাওলা মতিন (৭০), ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার দক্ষিণ বাটামারা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মো. কবির (৪২), পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানার আব্দুল হাকিমের ছেলে মো. রফিক (৩৫), বরিশালের মুলাদী থানার চরকালেখার মিন্টুর ছেলে পারভেজ (৩৬)।
ভুক্তভোগী আশুলিয়া থানার টঙ্গাবাড়ি এলাকার মান্নাফ ব্যাপারীর ছেলে জমি ব্যবসায়ী মো. আমান উল্লাহ (৪০) বলেন, ‘আমি আমার চাচাতো ভাইয়ের সঙ্গে জমির ব্যবসা করি। আমাদের জমির ব্যবসায় পার্টনার হিসেবে আসামিরা যোগ দিয়ে আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেন। পরে প্রায় পাঁচ মাস আগে তাঁরা কম দামে ম্যাগনেট পিলার বিক্রির প্রস্তাব দেন। তাঁরা জানান, এই পিলারের দাম ১ হাজার কোটি টাকা। তবে ৩০০ কোটি টাকা দিলেই আমরা এই পিলার কিনতে পারব। আমরা সরল বিশ্বাসে তাঁদের কয়েক ধাপে ২ লাখ টাকা অগ্রিম দেই।’
‘সর্বশেষ গতকাল শনিবার আমাদের বাড়িতে এসে ১০ লাখ টাকা চান আসামিরা। আমরা স্ট্যাম্পের মাধ্যমে লেনদেন করতে চাইলে তাঁরা টালবাহানা করে। তখন আমাদের সন্দেহ হয়। তাঁরা দৌড়ে পালাতে চাইলে ততক্ষণে উপস্থিত জনতা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে আমি পুলিশে খবর দেই।’
পুলিশ জানায়, মারধরে এক আসামি গুরুতর আহত হয়েছে। তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাকিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআই হাচিব সিকদার বলেন, ‘ভুক্তভোগী একজন বাদী হয়ে মামলা করেছেন। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে একজন আসামি ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’
সীমান্ত পিলার বা ম্যাগনেট পিলার বিক্রির কথা বলে দুই লাখ হাতিয়ে নিয়েছে একটি প্রতারক চক্র। পিলারের দাম হাজার কোটি টাকা বলে দাবি করে মাত্র ৩০০ কোটি টাকা দিয়ে বেচতে চায় চক্রটি। লোভে পড়ে রাজি হন ভুক্তভোগীরা। পরে প্রতারিত হওয়ার কথা বুঝতে পেরে পুলিশকে জানান। পুলিশ এই চক্রের চার সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে। জব্দ করা হয়েছে তাঁদের ব্যবহৃত একটি গাড়ি।
আজ রোববার এই ম্যাগনেট পিলার সংশ্লিষ্ট অপরাধ চক্রের তিন সদস্যকে আদালতে পাঠিয়েছে পুলিশ। আরেক আসামিকে চিকিৎসার জন্য হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন—ফরিদপুর জেলার মধুখালী থানার কানাইপুর গ্রামের মৃত করম আলীর ছেলে মাওলা মতিন (৭০), ভোলার বোরহানউদ্দিন থানার দক্ষিণ বাটামারা গ্রামের আবুল হোসেনের ছেলে মো. কবির (৪২), পটুয়াখালী জেলার কলাপাড়া থানার আব্দুল হাকিমের ছেলে মো. রফিক (৩৫), বরিশালের মুলাদী থানার চরকালেখার মিন্টুর ছেলে পারভেজ (৩৬)।
ভুক্তভোগী আশুলিয়া থানার টঙ্গাবাড়ি এলাকার মান্নাফ ব্যাপারীর ছেলে জমি ব্যবসায়ী মো. আমান উল্লাহ (৪০) বলেন, ‘আমি আমার চাচাতো ভাইয়ের সঙ্গে জমির ব্যবসা করি। আমাদের জমির ব্যবসায় পার্টনার হিসেবে আসামিরা যোগ দিয়ে আমাদের বিশ্বাসযোগ্যতা অর্জন করেন। পরে প্রায় পাঁচ মাস আগে তাঁরা কম দামে ম্যাগনেট পিলার বিক্রির প্রস্তাব দেন। তাঁরা জানান, এই পিলারের দাম ১ হাজার কোটি টাকা। তবে ৩০০ কোটি টাকা দিলেই আমরা এই পিলার কিনতে পারব। আমরা সরল বিশ্বাসে তাঁদের কয়েক ধাপে ২ লাখ টাকা অগ্রিম দেই।’
‘সর্বশেষ গতকাল শনিবার আমাদের বাড়িতে এসে ১০ লাখ টাকা চান আসামিরা। আমরা স্ট্যাম্পের মাধ্যমে লেনদেন করতে চাইলে তাঁরা টালবাহানা করে। তখন আমাদের সন্দেহ হয়। তাঁরা দৌড়ে পালাতে চাইলে ততক্ষণে উপস্থিত জনতা তাঁদের মারধর শুরু করে। পরে আমি পুলিশে খবর দেই।’
পুলিশ জানায়, মারধরে এক আসামি গুরুতর আহত হয়েছে। তাঁকে পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে। বাকিদের আদালতে পাঠানো হয়েছে।
মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আশুলিয়া থানার এসআই হাচিব সিকদার বলেন, ‘ভুক্তভোগী একজন বাদী হয়ে মামলা করেছেন। সেই মামলায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে তাঁদের আদালতে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে একজন আসামি ঢাকা পঙ্গু হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫