বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
রাজশাহী
সিলেট
বরিশাল
খুলনা
রংপুর
ময়মনসিংহ
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
এশিয়া কাপ ২০২৫
চ্যাম্পিয়নস ট্রফি ২০২৫
প্রযুক্তি
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
জীবনধারা
ভ্রমণ
খাবারদাবার
ফিচার
সাজসজ্জা
রূপবটিকা
মানসিক স্বাস্থ্য
যত্নআত্তি
জেনে নিন
গ্যাজেট
সোশ্যাল মিডিয়া
নো হাউ
চাকরি
সরকারি
বেসরকারি
ব্যাংক
এনজিও
ক্যারিয়ার পরামর্শ
আর্কাইভ
ইপেপার
উপসম্পাদকীয়
উজ্জ্বল এক নাম উদীচী
আমরা দাঁড়িয়ে আছি স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে। আর মাত্র কয়েক দিন পর বিজয়েরও সুবর্ণজয়ন্তী। স্বাধীনতাযুদ্ধের শুরু থেকে বিজয় অর্জনের প্রতি পরতে পরতে জড়িয়ে রয়েছে সাংস্কৃতিক সংগ্রাম।
ডোপ টেস্ট রিপোর্ট যেন ভুয়া না হয়
একত্রিশ বছর আগের কথা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি হলের আবাসিক ছাত্র আমি। মাস্টার্স পরীক্ষা শুরু হতে তখনো দুই মাস দেরি। অনার্সের সার্টিফিকেট দিয়ে চাকরিপ্রাপ্তির প্রস্তুতি নিতে গিয়ে একটি প্রথম শ্রেণির সরকারি চাকরিতে চূড়ান্ত নিয়োগপত্র হাতে পেয়ে গেলাম।
লোকে কী না বলে!
আমি বাল্যবন্ধুর মুখের দিকে তাকিয়েই বুঝলাম এই মন খারাপ তার মা-বাবার জন্য। বন্ধুর মতো আগলে রাখা ভাই-বোনের জন্য। পরিবারের আদুরে ছোট্ট সদস্যটার জন্য। তাঁদের ছেড়ে একদম অপরিচিত একটা পরিবারে অজানা আশঙ্কায় মন বেঁধেই তাকে যেতে হবে। আমার বন্ধুর যে ভালোলাগা-মন্দলাগার এক মিশ্র অনুভূতি হচ্ছিল, সেটা বুঝতে পারছিলা
প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষা: অদূরদর্শী প্রশাসন
বিসিএসসহ সব পরীক্ষা পদ্ধতিতে একটা বড় ধরনের সংকট দেখা দিচ্ছে। ব্যাংক, অডিটসহ সব প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় লাখ লাখ প্রার্থী অংশগ্রহণ করে থাকেন এবং একটি এমসিকিউর নিয়মে এই পরীক্ষাগুলো হয়ে থাকে। প্রাথমিক যাচাইয়ের ক্ষেত্রে এই পরীক্ষাগুলোর একটি সহজ উপায় বের করা হয়েছে। কিন্তু এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে গেলে লা
জেতার জন্য চাই আন্দোলন ও সংগঠন
বিরোধটা মোটেই সামান্য নয়; অতি পুরোনো, চলমান ও ক্রমবর্ধমান একটি দ্বন্দ্ব। এই দ্বন্দ্বে বঞ্চিত মানুষের জেতার সম্ভাবনা না দেখা দিলে অচিরেই ঘোর অরাজকতা দেখা দেবে। সেটা সামলাবে এমন সাধ্য কারোরই থাকবে না।
ক্ষমতার দাপট
তখন দেশে এরশাদের শাসনকাল চলছে। এরশাদবিরোধী আন্দোলনের একজন অন্যতম নেতা হঠাৎ সবাইকে অবাক করে দিয়ে একদিন পল্টি খেয়ে এরশাদের দলে ভিড়ে মন্ত্রীও হয়ে গেলেন। চারদিকে সবাই ছি ছি করতে লাগল।
সাম্প্রদায়িকতায় নতজানু ‘আমাদের শুক্রবার’
আমরা যারা আশিতে জন্মে নব্বইয়ের দশকে বড় হয়েছি কিংবা নব্বই বা তার পরে জন্মে আজও বড় হচ্ছে যে প্রজন্ম, তাদের শৈশব-কৈশোরের মহামূল্যবান সব স্মৃতি জমা করে রেখেছে একেকটা শুক্রবার। শুক্রবারের বিকল্প কোন বার/দিন/দিবস আমাদের জীবনে আসলে আসেনি।
কোনটি আপনার আসল বাংলাদেশ?
আমাদের কাজ হচ্ছে একটি সুন্দর, উদার, দ্রুত অগ্রসরমাণ দেশকে এর এগিয়ে চলার যে গতি তাকে সচল রাখা–সব ভুল-বোঝাবুঝি ভুলে গিয়ে, ধর্ম-বর্ণ, জাত-পাতনির্বিশেষে, অসুস্থ রাজনৈতিক হানাহানি, সাম্প্রদায়িক রক্তারক্তি থেকে বের হয়ে আসা।
গান্ধী পরিবারের হাতে ভরসা কমছে কংগ্রেসের
মোদি ম্যাজিকের দিন শেষ। দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি, কৃষকদের লাগাতার আন্দোলন, উন্নয়নের প্রতিশ্রুতি পালনে ব্যর্থতা, ব্যাপক দুর্নীতি, গণতান্ত্রিক আন্দোলনের ওপর শাসক দলের বর্বরতা—একাধিক ইস্যু রয়েছে বিরোধীদের হাতে।
‘স্পিড মানি’র গতি
আমাদের সমাজে দীর্ঘদিন যাবৎ রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রাতিষ্ঠানিক গ্যাং কালচার চলছে। এই গ্যাং কালচারের বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষ মুখ খোলে না। সমাজের বেশির ভাগ মানুষ এই কালচার সম্পর্কে ওয়াকিবহাল থাকলেও কোনো প্রতিবাদ করতে সাহস পায় না। আমরা ধরেই নিয়েছি এই কালচার চলবে—এটাই সমাজের প্রাপ্য।
বাঘের ঘরে ঘোগের বাসা
আওয়ামী লীগসহ প্রগতিশীল বলে পরিচিত বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও এই ধর্মব্যবসায়ীদের পাল্লায় পড়ে বিভ্রান্ত হয়েছে। আওয়ামী লীগ যারা করে, তাদের অনেকের মনেই অসাম্প্রদায়িক চেতনা নেই। সম্ভবত বিজয়ের সবচেয়ে বড় পরাজয় হয়েছে এখানেই।
আমার বিশ্ববিদ্যালয়, আমার স্মৃতি
মাঝে মাঝে ভাবি, আমাদের যে দিন গেছে, তা রাতের তারার মতো, দিনের আলার গভীরে আছে কি না, জানি না। তবে নিশ্চিত জানি, তারা আছে আমাদের সবার হিরণ্ময় স্মৃতিতে।
ঐক্যের অভাবই কি বড় ঝুঁকি?
ধর্মীয় উসকানি অস্ত্রের চেয়েও ধারালো। সরকারকে কঠোর হস্তে এমন পরিস্থিতির শিকড় উৎপাটন করতে হবে। রাষ্ট্র ও জাতির নিরাপত্তা শুধু সুসজ্জিত আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী দ্বারা নিশ্চিত করা সম্ভব নয়।
বিকল্প কোনো পথ নেই
গত কদিনে সাম্প্রদায়িক হামলার কারণে এ দেশের অসাম্প্রদায়িক, মানবিক, বিবেকবান মানুষের মনে নিদারুণ এক ক্ষতের সৃষ্টি হয়েছে। সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন, মন্দির ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের ওপর যে অন্যায় আক্রমণ চলেছে দেশের বিভিন্ন স্থানে, তা হিন্দু সম্প্রদায়সহ অন্যান্য ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের যেমন আতঙ্কিত করেছ
বাংলাদেশকে সাবধানে এগোতে হবে
বাংলাদেশ সরকারকে আরেকটি ব্যাপারে সাবধান হতে হবে। চীনের ২১ দশমিক ৫ বিলিয়ন ডলার সম্ভাব্য ঋণের লোভে যেন অপ্রয়োজনীয় কিংবা কম প্রয়োজনীয় প্রকল্পে আমরা বিনিয়োগ না করি।
দেশটা কি হিন্দুশূন্য হবে?
সেই একই স্টাইল। প্রথমে কোনো একজন হিন্দুর বিরুদ্ধে ফেসবুকে ‘ধর্ম অবমাননা’-র অভিযোগ। তারপর সেই হিন্দুবাড়িতে আক্রমণের চেষ্টা। এরপর পুরো গ্রামে আক্রমণ, অগ্নিসংযোগ, লুটপাট। এই ঘটনার পর কিছু প্রশাসনিক তোড়জোড়। অজ্ঞাত ব্যক্তিদের নামে কিছু মামলা। কিছু ব্যক্তি ও সংগঠনের রুটিনমাফিক বিবৃতি, সমাবেশ, প্রতিবাদ। এর
সুনীল ও বুধসন্ধ্যার আড্ডা
সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের কথা বলতে গেলে আরও কিছু কথা এসে যায়। আমার পরম সৌভাগ্য যে তারাপদ রায় অর্থাৎ আমাদের অগ্রজপ্রতীম তারাপদদার কল্যাণে তাঁদের একান্ত ঘরোয়া আড্ডা বুধসন্ধ্যায় তাঁদের সান্নিধ্য লাভ করে পরমানন্দ লাভ করি।