লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি
লক্ষ্মীপুরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টার থেকে এক নারীর খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার পর থেকে ওই নারীর ছোট ছেলে পলাতক রয়েছেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ওই নারীর ছোট ছেলেকে আটক করতে পারলে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানা যেতে পারে।
নিহত নারীর নাম মমতাজ বেগম (৪৫)। তিনি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের মৃত আব্দুল মতিনের স্ত্রী। হাত-পা ও মাথা আলাদাসহ ওই নারীর শরীর অন্তত ১২টি খণ্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, নিহত ওই নারীর স্বামী আবদুল মতিন একসময় সড়ক বিভাগে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে স্টাফ কোয়ার্টারে দুই ছেলেকে নিয়ে বসবাস করতেন মমতাজ বেগম। তাঁর স্বামী মারা যাওয়ার পর বড় ছেলে শরিফুল ইসলাম বাপ্পী (২৮) মাস্টাররোলে সড়ক ও জনপথ বিভাগে কাজ করে আসছেন। ছোট ছেলে সাইফুল ইসলাম রকি (২৫) কিছু করতেন না। রাতে বড় ছেলে বাপ্পি বাসায় ফিরে দেখেন তাঁর মায়ের কয়েক খণ্ড লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হলে রাত ২টার দিকে পুলিশ মমতাজ বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওই নারীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারের ভেতরে এক নারীর বিবস্ত্র অবস্থায় খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এটি একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড। জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতিও চলছে।’
ওসি মোসলেহ উদ্দিন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে ওই নারীর ছোট ছেলে পলাতক রয়েছেন। পারিবারিক বিষয় বা অন্য কোনো কারণে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে কি না, সে বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
লক্ষ্মীপুরে সড়ক ও জনপথ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টার থেকে এক নারীর খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। গতকাল সোমবার দিবাগত রাত ২টার দিকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
ঘটনার পর থেকে ওই নারীর ছোট ছেলে পলাতক রয়েছেন। পুলিশের প্রাথমিক ধারণা, ওই নারীর ছোট ছেলেকে আটক করতে পারলে হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে জানা যেতে পারে।
নিহত নারীর নাম মমতাজ বেগম (৪৫)। তিনি লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলার কুশাখালী ইউনিয়নের মৃত আব্দুল মতিনের স্ত্রী। হাত-পা ও মাথা আলাদাসহ ওই নারীর শরীর অন্তত ১২টি খণ্ড করা হয়েছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
পুলিশ ও স্থানীয়রা বলছে, নিহত ওই নারীর স্বামী আবদুল মতিন একসময় সড়ক বিভাগে চাকরি করতেন। সেই সুবাদে স্টাফ কোয়ার্টারে দুই ছেলেকে নিয়ে বসবাস করতেন মমতাজ বেগম। তাঁর স্বামী মারা যাওয়ার পর বড় ছেলে শরিফুল ইসলাম বাপ্পী (২৮) মাস্টাররোলে সড়ক ও জনপথ বিভাগে কাজ করে আসছেন। ছোট ছেলে সাইফুল ইসলাম রকি (২৫) কিছু করতেন না। রাতে বড় ছেলে বাপ্পি বাসায় ফিরে দেখেন তাঁর মায়ের কয়েক খণ্ড লাশ পড়ে আছে। পরে পুলিশকে খবর দেওয়া হলে রাত ২টার দিকে পুলিশ মমতাজ বেগমের মরদেহ উদ্ধার করে সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠায়।
ওই নারীকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়েছে দাবি করে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবি জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে লক্ষ্মীপুর সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোসলেহ উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘লক্ষ্মীপুর সড়ক ও জনপদ বিভাগের স্টাফ কোয়ার্টারের ভেতরে এক নারীর বিবস্ত্র অবস্থায় খণ্ডিত মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। এটি একটি নৃশংস হত্যাকাণ্ড। জড়িতদের চিহ্নিত করে গ্রেপ্তারে অভিযান চলছে। এ বিষয়ে মামলার প্রস্তুতিও চলছে।’
ওসি মোসলেহ উদ্দিন আরও বলেন, ‘ঘটনার পর থেকে ওই নারীর ছোট ছেলে পলাতক রয়েছেন। পারিবারিক বিষয় বা অন্য কোনো কারণে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে কি না, সে বিষয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৪ জুলাই ২০২৫সবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫