প্রতিনিধি
নোয়াখালী: নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে পূর্ববিরোধের জের ধরে কামাল উদ্দিন (৩৮) নামের এক প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ সময় ওই প্রবাসীর ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে হামলাকারীরা। ঘটনায় জড়িত দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত কামাল উদ্দিন চরওয়াপদা ৬ নম্বর ওয়ার্ড চরকাজী মোখলেস গ্রামের ওবায়দুল হক ওদু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী কামাল উদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে জমি নিয়ে একই এলাকার মৃত সফি উল্যার পরিবারের বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে কামাল উদ্দিন মোটরসাইকেল নিয়ে স্থানীয় মালেকের দোকান এলাকায় তেল নেওয়ার জন্য আসেন। এ সময় পেছন থেকে তাঁর ওপর হামলা চালায় মৃত সফি উল্যার ছেলে মাঈন উদ্দিন, রফিক, ইসমাইল, রুহুল আমিনের ছেলে আবুল কালামসহ কয়েকজন। হামলাকারীরা কামালের শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে এবং তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কামাল মাটিতে লুটে পড়লে হামলাকারী রফিক স্ক্রুড্রাইভার দিয়ে কামালের চোখে আঘাত করে। কামালকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে কালু মিয়া নামের একজনকেও কুপিয়ে আহত করে তারা। কামালের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন কামালকে উদ্ধার করে প্রথমে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে এবং পরে রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে কুমিল্লায় কাছে মারা যান তিনি।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, হামলাকারীরা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তাদের অত্যাচারে এলাকার লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তাদের অপকর্মের প্রতিবাদ করলে হামলার শিকার হতে হয়। এই সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয়রা।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জিয়াউল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পূর্ববিরোধের জেরে এ হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ইসমাইল ও আবুল কালাম নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
নোয়াখালী: নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলার চরওয়াপদা ইউনিয়নে পূর্ববিরোধের জের ধরে কামাল উদ্দিন (৩৮) নামের এক প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষের লোকজন। এ সময় ওই প্রবাসীর ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে হামলাকারীরা। ঘটনায় জড়িত দুজনকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল বুধবার রাত ১০টার দিকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকায় নেওয়ার পথে কুমিল্লায় তাঁর মৃত্যু হয়। নিহত কামাল উদ্দিন চরওয়াপদা ৬ নম্বর ওয়ার্ড চরকাজী মোখলেস গ্রামের ওবায়দুল হক ওদু মিয়ার ছেলে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, প্রবাসী কামাল উদ্দিনের পরিবারের সঙ্গে জমি নিয়ে একই এলাকার মৃত সফি উল্যার পরিবারের বিরোধ চলে আসছিল। গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে কামাল উদ্দিন মোটরসাইকেল নিয়ে স্থানীয় মালেকের দোকান এলাকায় তেল নেওয়ার জন্য আসেন। এ সময় পেছন থেকে তাঁর ওপর হামলা চালায় মৃত সফি উল্যার ছেলে মাঈন উদ্দিন, রফিক, ইসমাইল, রুহুল আমিনের ছেলে আবুল কালামসহ কয়েকজন। হামলাকারীরা কামালের শরীরের বিভিন্ন অংশে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়ি কুপিয়ে জখম করে এবং তাঁর ব্যবহৃত মোটরসাইকেল ভাঙচুর করে। ধারালো অস্ত্রের আঘাতে কামাল মাটিতে লুটে পড়লে হামলাকারী রফিক স্ক্রুড্রাইভার দিয়ে কামালের চোখে আঘাত করে। কামালকে বাঁচাতে এগিয়ে এলে কালু মিয়া নামের একজনকেও কুপিয়ে আহত করে তারা। কামালের চিৎকারে স্থানীয় লোকজন এগিয়ে এলে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। পরে স্থানীয় লোকজন কামালকে উদ্ধার করে প্রথমে নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে এবং পরে রাতে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে কুমিল্লায় কাছে মারা যান তিনি।
স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি অভিযোগ করে বলেন, হামলাকারীরা এলাকার চিহ্নিত সন্ত্রাসী। তাদের অত্যাচারে এলাকার লোকজন অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে। তাদের অপকর্মের প্রতিবাদ করলে হামলার শিকার হতে হয়। এই সন্ত্রাসীদের দ্রুত গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনতে প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন স্থানীয়রা।
চরজব্বার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. জিয়াউল হক ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, পূর্ববিরোধের জেরে এ হামলা ও হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় ইসমাইল ও আবুল কালাম নামের দুজনকে আটক করা হয়েছে। নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যা মামলার প্রস্তুতি চলছে। এ ঘটনায় জড়িত সবাইকে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় আনা হবে।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
১৯ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫