নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যকর রঞ্জন রায়ের হত্যা মামলার পুনরায় তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডিতে নতুন তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে মিরসরাই থানায় দায়ের হওয়া এ মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন সিআইডি পরিদর্শক মুহাম্মদ শরীফ।
সিআইডি কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোববার সিআইডির প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে সিআইডির পূর্ববর্তী তদন্ত কর্মকর্তার কাছ থেকে মামলাটির ডকুমেন্টস সবকিছু বুঝে নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই তদন্তকাজ শুরু করা হবে।
এর আগে প্রায় দেড় বছর মামলাটির তদন্ত করেছিলেন একই দপ্তরের আরেক কর্মকর্তা সিআইডি পরিদর্শক মোজাহেদুল ইসলাম। তদন্ত কর্মকর্তা দেড় মাস আগে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়ে জেলা দায়রা জজ আদালতের পিপির মতামতের জন্য আবেদন করেন। গত ১০ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদন অগ্রাহ্য করে পিপি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এ বিষয়ে লিখিত মতামত দেন।
জানা যায়, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে মিরসরাই উপজেলার সুফিয়া রোড এলাকা থেকে নিখোঁজ হন রঞ্জন রায়। ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ এলাকা থেকে মিরসরাইয়ে শ্রমিকের কাজ করতে এসেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন তাঁর খোঁজ না পেয়ে বাবা যতীশ রায় মিরসরাই থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই নিখোঁজ যুবকের ঘটনা তদন্ত করে থানার পুলিশ বলেছিল ওই যুবক খুন হয়েছেন। কয়েকজন মিলে তাঁকে হত্যা করে লাশ গভীর জঙ্গলে ফেলা দেওয়া হয় বলে পুলিশ প্রতিবেদন দেন। ঘটনা সত্য বলে গ্রেপ্তার দু’জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছিলেন। মামলাটির তদন্তে ছিলেন মিরসরাই থানার উপপরিদর্শক তাপস রায়।
পরে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পুলিশ অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সিআইডি কর্মকর্তা মোজাহেদুল ইসলাম প্রায় দেড় বছর তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলেছেন, ওই যুবক খুন হননি। মারা গেছেন সড়ক দুর্ঘটনায়। মৃত যুবকের ডিএনএ টেস্ট ও চিকিৎসকের মতামতসহ অন্যান্য পারিপার্শ্বিক তদন্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে সিআইডি। এ সময় মিরসরাই থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলাটি (৮ (৭) ২০১৯) তথ্যগত ভুল এবং হত্যায় অভিযুক্ত গ্রেপ্তার আসামি আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিলেন।
মামলার তথ্যে জানা গেছে, এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন মিরসরাই পৌরসভার তালবাড়িয়া গ্রামের মো. লাদেনের ছেলে মো. বাদশা ও ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার রসনী রায়ের ছেলে দীপু রায়।
চট্টগ্রামে চাঞ্চল্যকর রঞ্জন রায়ের হত্যা মামলার পুনরায় তদন্তের জন্য পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডিতে নতুন তদন্ত কর্মকর্তা নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। চট্টগ্রামে মিরসরাই থানায় দায়ের হওয়া এ মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন সিআইডি পরিদর্শক মুহাম্মদ শরীফ।
সিআইডি কর্মকর্তা মুহাম্মদ শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, রোববার সিআইডির প্রধান কার্যালয়ের নির্দেশে মামলাটির তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এরই মধ্যে সিআইডির পূর্ববর্তী তদন্ত কর্মকর্তার কাছ থেকে মামলাটির ডকুমেন্টস সবকিছু বুঝে নেওয়া হয়েছে। শিগগিরই তদন্তকাজ শুরু করা হবে।
এর আগে প্রায় দেড় বছর মামলাটির তদন্ত করেছিলেন একই দপ্তরের আরেক কর্মকর্তা সিআইডি পরিদর্শক মোজাহেদুল ইসলাম। তদন্ত কর্মকর্তা দেড় মাস আগে মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালতে জমা দিয়ে জেলা দায়রা জজ আদালতের পিপির মতামতের জন্য আবেদন করেন। গত ১০ অক্টোবর তদন্ত প্রতিবেদন অগ্রাহ্য করে পিপি সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী এ বিষয়ে লিখিত মতামত দেন।
জানা যায়, ২০১৯ সালের জুলাই মাসে মিরসরাই উপজেলার সুফিয়া রোড এলাকা থেকে নিখোঁজ হন রঞ্জন রায়। ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ এলাকা থেকে মিরসরাইয়ে শ্রমিকের কাজ করতে এসেছিলেন তিনি। দীর্ঘদিন তাঁর খোঁজ না পেয়ে বাবা যতীশ রায় মিরসরাই থানায় একটি নিখোঁজ ডায়েরি করেন। ওই নিখোঁজ যুবকের ঘটনা তদন্ত করে থানার পুলিশ বলেছিল ওই যুবক খুন হয়েছেন। কয়েকজন মিলে তাঁকে হত্যা করে লাশ গভীর জঙ্গলে ফেলা দেওয়া হয় বলে পুলিশ প্রতিবেদন দেন। ঘটনা সত্য বলে গ্রেপ্তার দু’জন আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিও দিয়েছিলেন। মামলাটির তদন্তে ছিলেন মিরসরাই থানার উপপরিদর্শক তাপস রায়।
পরে পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পুলিশ অপরাধ তদন্ত বিভাগ সিআইডিকে দায়িত্ব দেওয়া হয়। সিআইডি কর্মকর্তা মোজাহেদুল ইসলাম প্রায় দেড় বছর তদন্ত করে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে বলেছেন, ওই যুবক খুন হননি। মারা গেছেন সড়ক দুর্ঘটনায়। মৃত যুবকের ডিএনএ টেস্ট ও চিকিৎসকের মতামতসহ অন্যান্য পারিপার্শ্বিক তদন্তের ভিত্তিতে এ সিদ্ধান্তে পৌঁছেছে সিআইডি। এ সময় মিরসরাই থানায় দায়ের হওয়া হত্যা মামলাটি (৮ (৭) ২০১৯) তথ্যগত ভুল এবং হত্যায় অভিযুক্ত গ্রেপ্তার আসামি আদালতে দেওয়া স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দির সত্যতা পাওয়া যায়নি বলে প্রতিবেদনে উল্লেখ করেছিলেন।
মামলার তথ্যে জানা গেছে, এ ঘটনায় গ্রেপ্তার হয়ে কারাগারে আছেন মিরসরাই পৌরসভার তালবাড়িয়া গ্রামের মো. লাদেনের ছেলে মো. বাদশা ও ঠাকুরগাঁও জেলার পীরগঞ্জ থানার রসনী রায়ের ছেলে দীপু রায়।
নরসিংদীর শিবপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হারুনুর রশিদ খান হত্যা মামলার এজাহারভুক্ত আসামি মহসিন মিয়াকে (৪৬) দুবাই থেকে দেশে ফিরিয়ে এনেছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই)। ইন্টারপোলের রেড নোটিশের ভিত্তিতে দুবাই পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করে এবং বাংলাদেশ পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে।
২৩ দিন আগেসবার সামনে পিটিয়ে হত্যা, পাথরে শরীর থেঁতলে দেওয়া, নিজের বাড়ির সামনে গুলি করে পায়ের রগ কেটে হত্যা, অস্ত্র দেখিয়ে সর্বস্ব ছিনতাই, চাঁদা না পেয়ে গুলি—এ ধরনের বেশ কয়েকটি ঘটনা কয়েক দিন ধরে বেশ আলোচিত। কিন্তু পুলিশ অনেকটাই নির্বিকার। প্রতিটি ঘটনার সিটিটিভি ফুটেজ থাকলেও সব অপরাধীকে গ্রেপ্তার করেনি পুলিশ।
১৪ জুলাই ২০২৫এবার রাজধানীর শ্যামলীতে ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনার সিসিটিভি ফুটেজ ইতিমধ্যে ভাইরাল হয়েছে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। যেখানে দেখা যাচ্ছে, মানিব্যাগ, কাঁধের ব্যাগ ও মোবাইল ফোন নেওয়ার পর ছিনতাইকারীরা এক যুবকের পোশাক ও জুতা খুলে নিয়ে গেছে।
১২ জুলাই ২০২৫মোবাইল চুরির ঘটনায় বোরহান নামের এক তরুণকে বেধড়ক মারধর করা হয়। ছেলেকে বাঁচাতে বোরহানের বাবা রুবির পরিবারের সাহায্য চান। বসে এক গ্রাম্য সালিস। তবে সেই সালিসে কোনো মীমাংসা হয় না। এরই মধ্য নিখোঁজ হয়ে যান বোরহান। এতে এলাকায় রব পড়ে বোরহানকে হত্যা ও লাশ গুম করে ফেলা হয়েছে। তখন বোরহানের বাবা থানায় অভিযোগ দা
০৫ জুলাই ২০২৫